গুগল ম্যাপে মোবাইল লোকেশন বের
গুগল ম্যাপ কি? | গুগল ম্যাপে মোবাইল লোকেশন বের করার উপায়
প্রিয় পাঠক, আমরা সবাই জানি যে বর্তমান পৃথিবীতে গুগল হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি কোম্পানি। বলা বাহুল্য যে ইন্টারনেট এর প্রায় অধিকাংশ অংশে আধিপত্য বিস্তার করে আছে গুগল। আর সে কারণেই আজকের দিনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর এক তৃতীয়াংশ গুগল এর বিভিন্ন রকমের প্রোডাক্ট ব্যবহার করে। যেহেতু google এত বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পেরেছে। সেহেতু google তার ব্যবহারকারীর জন্য প্রতিনিয়ত কোন না কোন প্রোডাক্ট নিয়ে হাজির হচ্ছে।
তেমনি ভাবে আজকের দিনের আধুনিক একটি প্রোডাক্ট এর নাম হলো, গুগল ম্যাপ। মূলত এই আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনি পৃথিবীর যে কোন স্থানে থাকুন না কেন। আপনি মাত্র কয়েক মুহূর্তেই বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের সকল স্থান গুলো দেখে নিতে পারবেন। যেহেতু Google Map এর সাহায্য খুব সহজেই বিশ্বের যে কোন স্থানের লোকেশন বের করা যায়। সেহেতু এই গুগল ম্যাপ নিয়ে আমাদের বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন রকমের প্রশ্ন রয়েছে।
যেমন আমরা অনেকেই জানতে চাই যে, এই গুগলম্যাপ কি। এর পাশাপাশি আমরা যারা মোবাইল ব্যবহারকারী আছি। তারা সচরাচর একটি প্রশ্ন করে থাকি। আর সেটি হলো যে, গুগল ম্যাপে মোবাইল লোকেশন বের করার উপায় কি। মূলত এই প্রশ্নের উত্তর গুলো দেয়ার জন্যই আজকের এই আর্টিকেল টি লেখা হয়েছে। উক্ত আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি আপনাকে google map সম্পর্কিত যেসব অজানা বিষয় রয়েছে। তার প্রত্যেক টি বিষয় নিয়ে আজকে আমি বিশদ ভাবে আলোচনা করব। তাই অবশ্যই আপনি আজকের গুগল ম্যাপে মোবাইল লোকেশন বের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল টি মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
গুরুত্বপূর্ণ: গুগল প্লে স্টোর একাউন্ট খোলার নিয়ম.
গুগল ম্যাপ কি? | What is Google Map?
আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে গুগল ম্যাপে মোবাইল লোকেশন বের করার সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানব। তবে সবার শুরুতেই আমাদের জেনে নিতে হবে যে, গুগল ম্যাপ কি (What is Google Map). তো আপনি যদি এই প্রশ্নের উত্তর জানতে চান। তাহলে আমি আপনাকে বলব যে, গুগল ম্যাপ হল অনলাইনের জনপ্রিয় কোম্পানি গুগল এর নিজস্ব একটি প্রোডাক্ট।
Google এর অন্যান্য প্রোডাক্ট গুলো যেমন ভিন্ন ভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। ঠিক তেমনি ভাবে গুগল ম্যাপ হল এমন এক ধরনের সার্ভিস। যার মাধ্যমে আপনি বিশ্বের বিভিন্ন লোকেশন সম্পর্কে ঘরে বসেই জানতে পারবেন। যেমন, আপনি যদি ঢাকায় বসে থেকে বাংলাদেশের অন্যান্য স্থান গুলো (রাস্তার ম্যাপ, ট্রাফিক অবস্থা) নিজের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দেখতে চান। সেক্ষেত্রে আপনার জন্য গুগল ম্যাপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
তবে এই google ম্যাপ এর সার্ভিস শুধুমাত্র অন্যান্য স্থানের ম্যাপ দেখানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয় বরং আপনার কাঙ্ক্ষিত স্থান থেকে ওপর আরেকটি স্থানে যেতে মোট কত মিনিট সময় লাগবে কোন কোন যানবাহনের মাধ্যমে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত স্থানে যেতে পারবেন এইসব যাবতীয় বিষয়গুলো আপনি গুগল ম্যাপের সাহায্য জেনে নিতে পারবেন
গুগল ম্যাপে মোবাইল লোকেশন বের করার উপায়
উপরের আলোচনা থেকে আপনি জানতে পারলেন যে, গুগল ম্যাপ কি। তো এই বিষয় টি জানার পাশাপাশি এবার আপনাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ধারণা দিব। আর সেটি হল যে, গুগল ম্যাপে মোবাইল লোকেশন বের করার উপায় কি। তো এই বিষয় টি সম্পর্কে জানার জন্য আপনাকে একটু বিস্তারিত আলোচনায় প্রবেশ করতে হবে। কেননা আপনি যদি গুগল ম্যাপে মোবাইল লোকেশন বের করতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনাকে বেশ কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। চলুন এবার তাহলে সেই পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে স্টেপ বাই স্টেপ জেনে নেওয়া যাক।
আপনি যদি google ম্যাপে নিজের লোকেশন বের করতে চান। তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে গুগল ম্যাপ নামক অ্যাপস টি ইন্সটল করে নিতে হবে। এবং যখন আপনি উক্ত অ্যাপস টি ওপেন করবেন। তখন আপনি ঠিক উপরের পিকচারে দেখানো একটি ইন্টারফেস দেখতে পারবেন। এরপরে আপনাকে নিচে দেখানো পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করতে হবে।
- প্রথমত আপনাকে আপনার মোবাইল ফোনের নোটিফিকেশন অপশন থেকে লোকেশন (Location) চালু করে দিতে হবে।
- এরপরে আপনি গুগল ম্যাপের সবার নিচে থেকে একটু উপরে ডান পাশে গোল বৃত্তের মাঝখানে প্রশ্নবোধক চিহ্নের একটি আইকন দেখতে পারবেন। মূলত আপনাকে সেই আইকনের মধ্যে ক্লিক করতে হবে।
- যখন আপনি উপরোক্ত আইকন এর মধ্যে ক্লিক করবেন। তখন আপনাকে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে।
- একটু পরে আপনি গুগল ম্যাপ এর মধ্যে নীল কালি তে একটি বড় ডট দেখতে পারবেন। মূলত সেটি হলো আপনার বর্তমান লোকেশন।
উপরে দেখানো পদ্ধতি অনুযায়ী আপনি মোবাইল দিয়ে নিজের লোকেশন বের করতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি আপনার বর্তমান স্থান থেকে অন্য কোন স্থানে যেতে চান। এবং সেই স্থানের দূরত্ব সম্পর্কে জানতে চান। সেক্ষেত্রে আপনাকে অন্য পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। যেমন:
- নিজের লোকেশন জানার জন্য আপনি উপরের যে বৃত্তাকার প্রশ্নবোধক চিহ্নর মধ্যে ক্লিক করেছিলেন। তার ঠিক নিচে আপনি ডিরেকশন নামের আরও একটি আইকন দেখতে পারবেন।
- এবার আপনাকে সেই আইকন এর মধ্যে ক্লিক করতে হবে। যখন আপনি উক্ত আইকন এর মধ্যে ক্লিক করবেন। তখন আপনি ঠিক নিচের মত একটি অপশন দেখতে পারবেন।
- তো সবার উপরে আপনি Choose start location নামের একটি অপশন দেখতে পারবেন।
- মূলত এখানে আপনি যে স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চান। সেটি টাইপ করে দিতে হবে। যেমন ধরুন, আপনি ঢাকা থেকে রংপুর যেতে চান। তাহলে এই অপশনের মধ্যে আপনাকে Dhaka লিখতে হবে।
- তার ঠিক নিচেই আপনি Choose Destination নামের আরো একটি অপশন দেখতে পারবেন মূলত এই অবসানের মধ্যে আপনাকে সেই ঠিকানা লিখতে হবে যে ঠিকানায় আপনি যেতে চান।
- যেমন আপনি যদি ঢাকা থেকে রংপুর যেতে চান তাহলে এই অপশন এর মধ্যে আপনাকে Rangpur টাইপ করে দিতে হবে।
তো উপরের পিকচারে আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে, ঢাকা থেকে রংপুর যাওয়ার জন্য কোন কোন যানবাহন রয়েছে। এবং কোন যানবাহনে আপনার কত ঘন্টা সময় লাগবে, সেই সাথে আপনি গোটা ম্যাপ দেখে নিতে পারবেন। মূলত এভাবে আপনি গুগল ম্যাপে মোবাইল লোকেশন বের করতে পারবেন।
আরো দেখুনঃ কিভাবে গুগল ট্রান্সলেট ব্যবহার করবেন?
গুগল ম্যাপ এর ব্যবহার | Use of Google Map
উপরের আলোচনা থেকে আপনি গুগল ম্যাপে মোবাইল লোকেশন বের করার উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। তবে এ গুলোর বাইরেও এমন অনেক গুগল ম্যাপ এর ব্যবহার রয়েছে। যেগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়াটা আপনার জন্য অতি প্রয়োজনীয়। চলুন এবার তাহলে সেই গুগল ম্যাপ এর ব্যবহার গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
Use of Google Map #1: দেখুন বর্তমান সময়ে আপনি চাইলে এই গুগল ম্যাপ নামক অ্যাপস এর সাহায্যে। খুব সহজেই এক স্থান থেকে অন্য আরেকটি স্থানের যানজটের যাবতীয় তথ্য গুলো জেনে নিতে পারবেন। যেমন, সেই স্থানে বর্তমানে কি রকম ট্রাফিক জ্যাম রয়েছে, রাস্তা ফাঁকা আছে কিনা। সেই সবকিছু আপনি real time দেখে নিতে পারবেন।
Use of Google Map #2: যেহেতু গুগল ম্যাপ অনেক ফিচার সমৃদ্ধ একটি অ্যাপস। সেহেতু এই অ্যাপ টি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আপনার ফোনের ইন্টারনেট ডেটা একটু বেশি খরচ হবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আপনি যদি কম ইন্টারনেট খরচ করে গুগল ম্যাপ ব্যবহার করতে চান। সেক্ষেত্রে আপনাকে Google Map Lite ভার্সন ব্যবহার করতে হবে।
Use of Google Map #3: অপরদিকে আপনি চাইলে কোন প্রকার ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়াই জনপ্রিয় এই গুগল ম্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন। আর এই কাজ টি করার জন্য। অবশ্যই আপনাকে পূর্বে থেকে ইন্টারনেটের সাহায্য এই গুগল ম্যাপ টি ডাউনলোড করে নিতে হবে। যখন আপনি ডাউনলোড করবেন তার পরবর্তী সময় থেকে আপনি ইন্টারনেট ছাড়াই গুগল ম্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন।
Use of Google Map #4: আপনি খুব সহজেই একটি স্থান থেকে অন্য আরেক টি স্থানের দূরত্ব মেপে নিতে পারবেন। এবং আপনার বর্তমান স্থান থেকে উক্ত স্থানে যাওয়ার জন্য কোন ধরনের যানবাহন রয়েছে। এবং সেই যানবাহন গুলোর মাধ্যমে উক্ত স্থানে যেতে আপনার মোট কত ঘন্টা সময় লাগবে। তার সব কিছুই আপনি পূর্বে থেকেই জেনে নিতে পারবেন।
Use of Google Map #5: অনেক সময় আমরা নতুন কোন জায়গা তে যাওয়ার পরে বুঝতে পারি না যে আমরা আসলে কোন স্থানে অবস্থান করে আছি। তো এ ক্ষেত্রে আপনি যদি গুগল ম্যাপের ব্যবহার করেন। তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার বর্তমান লোকেশন সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন।
কিভাবে গুগল ম্যাপে ঠিকানা যোগ করব?
মূলত প্রযুক্তির উন্নয়নে আমাদের মানব জীবন অনেকটাই সহজ থেকে সহজতর হয়েছে। যে কারণে আমরা গুগল ম্যাপের সাহায্য খুব দ্রুততার সাথে একটি স্থান থেকে অন্য আরেক টি স্থান সম্পর্কে জেনে নিতে পারছি। তবে এই স্থান গুলো কিন্তু আপনার বা আমার মত মানুষ যুক্ত করেছে। আর তারপরেই কিন্তু আমরা উক্ত স্থান গুলো গুগল ম্যাপের সাহায্য দেখতে পাচ্ছি। এখন চাইলে আপনিও আপনার নির্দিষ্ট কোন স্থান কে এই গুগল ম্যাপের সাথে যুক্ত করে দিতে পারবেন। আর যখন আপনি আপনার কাঙ্খিত স্থান কে গুগল ম্যাপে যুক্ত করে দিবেন। তার পরবর্তী সময়ে অন্য কেউ আপনার স্থান টি দেখার জন্য যখন গুগল ম্যাপে সার্চ করবে। তখন তারা আপনার যুক্ত করে দেওয়া সেই স্থান টি দেখতে পারবে।
তবে আপনি যদি আপনার কোন বাড়ি, অফিস কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের স্থান গুগল ম্যাপে যুক্ত করবেন। তখন আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে। যেমন:
- প্রথমত আপনাকে আপনার ডিভাইসে গুগল ম্যাপ নামক অ্যাপটি ইন্সটল করে নিতে হবে।
- এরপরে অবশ্যই আপনাকে উক্ত অ্যাপসের মধ্যে জিমেইল দিয়ে লগইন করতে হবে।
- যখন আপনি গুগল ম্যাপ এর মধ্যে জিমেইল দিয়ে লগইন করবেন। তখন আপনি ঠিক নিচের মত অপশন দেখতে পারবেন।
- তো এবার আপনি যে Contribute নামক অপশনটি দেখতে পাচ্ছেন। মূলত আপনাকে সেই অপশন এর মধ্যে ক্লিক করতে হবে।
- যখন আপনি উপরের এই অপশন এর মধ্যে ক্লিক করবেন। তখন আপনি ঠিক নিজের মতো আরও বেশ কিছু অপশন দেখতে পারবেন।
- তো এবার আপনাকে Add Place নামের অপশন এর মধ্যে ক্লিক করতে হবে।
যখন আপনি উপরোক্ত পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করবেন। তখন সবশেষে আপনার সামনে বড়োসড়ো একটা ফরম চলে আসবে। মূলত এখানে আপনি আসলে যে স্থানের নাম কিংবা কোন প্রতিষ্ঠানের নাম যুক্ত করতে চাচ্ছেন। সে গুলো সঠিক ভাবে দিতে হবে। এবং সব গুলো তথ্য সঠিক ভাবে দেওয়ার পরে সবার নিচে আপনি Submit নামের একটি অপশন দেখতে পারবেন। মূলত আপনি সেখানে ক্লিক করলেই খুব সহজেই গুগল ম্যাপে ঠিকানা যোগ করতে পারবেন।
গুগল ম্যাপ ডাউনলোড | Google Maps Download
আপনি খুব সহজেই গুগল ম্যাপ ডাউনলোড করতে পারবেন। আর যখন আপনি এই গুগল ম্যাপ ডাউনলোড করবেন। তখন পরবর্তী সময়ে আপনাকে আর ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হবে না। বরং এরপরে আপনি ইন্টারনেট ছাড়াই গুগল ম্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন। তবে আমরা অনেকেই জানিনা যে কিভাবে গুগল ম্যাপ ডাউনলোড করতে হয়। চলুন এবার তাহলে সেই বিষয় টি সম্পর্কে স্টেপ বাই স্টেপ জেনে নেওয়া যাক।
- গুগল ম্যাপ ডাউনলোড করার জন্য অবশ্যই আপনাকে একটি জিমেইল আইডি দিয়ে লগইন করতে হবে।
- যখন আপনি গুগল ম্যাপ এর মধ্যে আপনার জিমেইল আইডি দিয়ে লগইন করবেন। তখন গুগল ম্যাপে প্রবেশ করার পরে সবার উপরে ডান পাশে আপনার একটি প্রোফাইল আইকন দেখতে পারবেন। আপনাকে সেখানে ক্লিক করতে হবে।
- যখন আপনি আপনার প্রোফাইল অপশন এর মধ্যে ক্লিক করবেন। তখন আপনি বেশ কিছু অপশন দেখতে পারবেন।
- তো এবার আপনাকে Offline Maps এর মধ্যে ক্লিক করতে হবে।
- এরপরে আপনি Select Your Own Map নামের আরো একটি অপশন দেখতে পারবেন। মূলত এবার আপনাকে এখানে ক্লিক করতে হবে।
- সবশেষে আপনি নিচের পিকচারে দেখানো একটি ইন্টারফেস দেখতে পারবেন। মূলত এখানে আপনি আসলে কোন লোকেশন এর ম্যাপ ডাউনলোড করতে যাচ্ছেন, সেটা সিলেক্ট করতে হবে।
- সবশেষে আপনি আপনার লোকেশন সিলেক্ট করার পরে Download বাটনে ক্লিক করলেই আপনি গুগল ম্যাপ ডাউনলোড করতে পারবেন।
তো আমাদের মধ্যে যে মানুষ গুলো গুগল ম্যাপ ডাউনলোড করতে চায়। তাদের জন্য উপরে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এবং আপনি এই পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে খুব সহজেই গুগল ম্যাপ ডাউনলোড করতে পারবেন। এবং পরবর্তী সময়ে অফলাইনে গুগল ম্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন।
গুরুত্বপূর্ণ: আমার গুগল একাউন্টের পাসওয়ার্ড কত?
গুগল ম্যাপ নিয়ে কিছু কথা
গুগল ম্যাপে মোবাইল লোকেশন বের করার উপায় গুলো আজকের আলোচনার মধ্যে খুব সহজ ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে । তো আপনি যেন গুগল ম্যাপে মোবাইল লোকেশন বের করতে পারেন। সেজন্য আমি যথাযথ ভাবে চেষ্টা করেছি এই বিষয়টি কে সহজ ভাবে তুলে ধরার। আশা করি এই আলোচিত আলোচনা থেকে উক্ত বিষয় টি সম্পর্কে আপনি পরিষ্কার ধারণা পেয়ে গেছেন। আর এই ধরনের টেকনোলজি রিলেটেড তথ্য গুলো সহজ ভাষায় জানতে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকবেন।