vlxxviet mms desi xnxx

ছেলেদের ইসলামিক নাম

0
1.5/5 - (2 votes)

ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ | Muslim Boys Name With Meaning

জন্মের পর প্রতিটি শিশুর একটি সুন্দর নাম পাওয়ার অধিকার রয়েছে। শিশুটি ছেলে হোক অথবা মেয়ে হোক সবার জন্য আলাদা আলাদা কিছু নাম থাকে। একজন মুসলিম হিসেবে ছেলেদের ইসলামিক নাম রাখা ও প্রতিটি মা বাবার দায়িত্ব। তবে নাম রাখার পূর্বে অবশ্যই এর অর্থ জেনে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আমরা অনেক সময় অর্থ না জেনেই নাম রেখে ফেলি। এতে করে পরবর্তীতে শিশুদের ভবিষ্যতে এটি খুব প্রভাব ফেলে।

তাই প্রতিটি মা-বাবার উচিত নাম রাখার পূর্বে অবশ্যই এর অর্থ জেনে নেওয়া। এর আগের পোস্টে তো মেয়েদের ইসলামিক নাম নিয়ে লিখেছি এবার তাহলে জেনে নেওয়া যাক ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ। আপনি যদি আপনার ছেলে সন্তানের জন্য ইসলামিক নাম খুঁজে থাকেন তাহলে আজকের এই পোষ্ট টি আপনার জন্য। এখানে আমি ইসলামিক নাম সমূহ অর্থসহ লিখে দিয়েছি আশা করি আপনার আর কষ্ট করে খুঁজতে হবে না।

ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ

 হিসেবে পিতা-মাতার কাছে তার সর্বপ্রথম হক হচ্ছে তার জন্য একটি সুন্দর নাম নির্বাচন করা। এ সম্পর্কে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একটি হাদিস রয়েছে। হাদীসটি হল-

“সন্তানের সুন্দর নাম রাখা ও তার উত্তম তারবিয়াতে ব্যবস্থা করা বাবার উপর সন্তানের হক”-  মুসনাদে বাযযাৱ( আলবাহরুয যাখখার), হাদিস নং 8540।

কোন মানুষের পরিচয় এৱ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও মৌলিক মাধ্যম হচ্ছে তার একটি নির্দিষ্ট নাম। এই কারণেই ইসলামে শিশুদের সুন্দর ইসলামিক নাম রাখার প্রতি অনেক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। আমাদের নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও এ ব্যাপারে উম্মতকে স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়ে গিয়েছেন। কেননা নাম শুধুমাত্র পরিচয় বহন করে না এটি একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব চিন্তা-চেতনা ও রুচি অভিরুচির ও বহিঃপ্রকাশ করে থাকে।

মুসলিম ছেলে শিশুর নাম কেন রাখবেন?

আপনি যদি মুসলিম ছেলে শিশুর নাম রাখা নিয়ে চিন্তিত হয়ে থাকেন তাহলে আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। আজকের এই পুরো আর্টিকেলটিতে আমি ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ এই টপিক নিয়ে আলোচনা করব। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে মুসলিম ছেলে শিশুর নাম কেন রাখবেন। মুসলিম ছেলে শিশুর নাম রাখার পেছনে অনেক কারণ রয়েছে।

আরো দেখুনঃ সকল নামের অর্থ গুলো।

প্রথমত একজন শিশু হিসেবে এটি তার হক যেটি সে তার বাবা-মার কাছে প্রাপ্য। আবার ইসলামেও এটিৱ ব্যাপারে খুব গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। নামের মাধ্যমে প্রকাশ পায় একজন শিশুর সে কি মুসলিম নাকি নাকি অন্য কোন ধর্মের। তাই মা বাবার উচিত সন্তান জন্ম হওয়ার পরপরই ইসলামিক নাম খুঁজে বের করা।

দুই অক্ষরের ছেলে শিশুর নাম

 নাম রাখার পূর্বে অনেকগুলো বিষয় রয়েছে সেগুলো বিবেচনা করা উচিত। অবশ্যই এমন নাম ঠিক করা উচিত যার অর্থ সুন্দর মার্জিত ও অর্থবহ এবং শ্রুতিমধুর। অর্থ সহ যেকোন নাম আপনি চাইলে রাখতে পারেন তবে আল্লাহর গুণবাচক নাম গুলো না রাখাই ভালো তবে রাখতে চাইলে এর আগে আবদ বা অন্য শব্দ যোগ করে রাখতে পারেন। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে যখন ডাকা হয় তখন জানো এই শব্দগুলো যোগ করে ডাকা হয়। শুধুমাত্র রহমান রহিম রাজ্জাক এগুলো যাতে না ডাকা হয়।

 শিশুর নাম যত অক্ষরের ই হোক না কেন আপনি চাইলে এক বা একাধিক নাম রাখতে পারেন। আবার ছোটবেলায় যদি সঠিক নাম বাছাই করা না হয় তাহলে শিশুটি বড় হয়ে চাইলে নিজের নাম পরিবর্তন করে নিতে পারে। তবে এমন কোন নাম রাখা ঠিক নয় যার অর্থ অন্য কারো গোলাম হওয়া বুঝায়। মুসলিম শিশুর নাম অবশ্যই এরকম হওয়া উচিত যেটি শুনামাত্রই যে কেউ বুঝতে পারে যে এটি একটি মুসলিম পরিবারের সন্তান।

ছেলে শিশুর ইসলামিক নাম

ছেলে শিশুদের জন্যও ইসলামিক অনেক নাম রয়েছে।  কিছু কিছু নাম আছে যেগুলো ইসলামের ইতিহাসে খুবই ঘৃণিত সেই নামগুলো শিশুদের জন্য না রাখাই উত্তম। আবার যেসব নামের অর্থ আল্লাহর বিদ্রোহ বুঝায় সেগুলো রাখা উচিত নয়। অনেক নাম রয়েছে যেগুলো আল্লাহর সাথে তুলনা করা হয় তাই সেসব নাম না রাখা ভালো। শুধু আরবি নাম রাখলেই হবে না এর অর্থ কি বুঝাচ্ছে সেটিও জেনে নিতে হবে।

যে সমস্ত আরবি নামের অর্থ বুঝায় জগতের বাদশা বা বাদশাহ দের বাদশা এসব নাম রাখা যাবে না। আবার অনেক আলেমদের মতে ফেরেশতাদের নামে নামকরণ করা ও উচিত নয় যেমন জিব্রাইল ইসরাফিল। সুতরাং এটি স্পষ্ট ভাবেই বোঝা যাচ্ছে যে নাম রাখার ক্ষেত্রে কতটা সাবধান থাকতে হবে।

আ দিয়ে ছেলেদের  নাম

আহনাফ – Ahnaf- احنف – ধার্মিক

আবরার – Abrar- ابرر – ধার্মিক

আখতার – Akhtar-اکحتر – তারা

আমজাত – Amjat-امزط – সম্মানিত

আজমল – Ajmal- اجما – অতি সুন্দর

আসেফ- Asef- اسعف – যোগ্য ব্যক্তি

আনিস- Anis- انس – বন্ধু

আশহাব – Ashhab- اشهب – বীর

আখলাক – Akhlak- اخلق – চারিত্রিক

আনজুম -Anjum-  عن جود – তারা

আমের – Amer- امير – শাসক

আবিদ – Abid- عبيد – এবাদতকারী

আহমাদ – Ahmad- احمد – প্রশংসাকারী

আরিফ – Arif- ارفف – সাহসী

সবগুলো দেখুন: আ দিয়ে ছেলেদের নাম.

ই দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

ইমন = Emon = إيمون  = ভাগ্যবান, কল্যানময়ী

ইকবাল = Iqbal = اقبال  = উন্নতি, সমৃদ্ধি, সৌভাগ্য

ইব্রাহিম = Ibrahim =ابراهيم =  স্নেহময় পিতা হযরত ইব্রাহিম (আঃ)

ইকরাম = Ikram =إكرام = সম্মান করা

ইমারত = Imarat = بناء = দেশ শাসন করা, আমির শাসিত রাজ্য

ইফাদ = Ifad =إيفاد = উপকার করা

ইবারার = Ibarar = إيبيرار = রক্ষাকরণ

ইবতিদা = Ibtida = أيباتيدا = কোনো কাজের আরম্ভ

সবগুলো দেখুন: ই দিয়ে ছেলেদের নাম.

উ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

উমর – Umar –  عمر দীর্ঘজীবী

উদার – Udar – ودار  মহৎ

উদয় – Uday – وداي  সূর্যের উদয়

উদিত – Udito – وديتو সূর্য

উগ্রক – Ugrok – اوبرا একজন নাগদেবতা

উসাইম – Usaim – وسيم  আশ্রয়, রক্ষক

উমাইজার – Umaijar – و ما يدر অর্থ শক্তিশালী মানুষ

উরাইফ – Uraif –  وريف ভালো গন্ধ

উররাব – Urrab – ورب  সাবলীল

উদ্যান – Uddan –  ودان বাগান

সবগুলো দেখুন: উ দিয়ে ছেলেদের নাম.

ফ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

ফুয়াদ – Fuad- فؤاد – অন্তর।

ফারুক – Faruk- فاروق – মিথ্যা হতে সত্যকে আলাদাকারী।

ফয়সাল – Foysal- فعسل – মজবুত।

ফারহান – Farhan- فارهان – প্রফুল্ল।

ফালাহ – Falah- فله – সাফল্য।

ফায়েক – Fayek- فائق – উত্তম।

ফাহিম – Fahim- فاهم – বুদ্ধিমান।

ফরিদ – Farid- فورد – আলাদা।

ফায়জান – Fayjan – فاين جن – শাসক।

ফাতিন – Fatin- فاتن – সুন্দর।

ফাইয়াজ -Faiyaj- فايد – অনুগ্রহকারী।

ফতেহ -Fateh- فاتي – বিজয়ী।

সবগুলো দেখুন: ফ দিয়ে ছেলেদের নাম.

ল দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

লাতিফ – Latif- لا تاف – পবিত্র

লা’ল -La’al-  لا لا – মুক্তা

লাতাফত – Latafat-  لا ت فوت – নমনীয়তা

লবীদ – Lobeet-  لا  بيد – এক প্রকারের পাখি

লাবিবুদ্দিন – Labibuddin – ل  ب  بدن – দ্বীনের জ্ঞানী

লায়েক – Layek – لايك – দক্ষ

লুতফ – Lutof- لو تف – সৌন্দর্য

লাফীয – Lafeez – لافيد – বাক পটু

লুবান – Luban – لوبن – সুগন্ধি দ্রব্য

লাইস – Lais – لا اسم – সিংহ

লিয়াকত – Liyakot-  لي قط – দক্ষতা

লায়ীক – Layeek- لائق – দক্ষতা

সবগুলো দেখুন: ল দিয়ে ছেলেদের নাম.

স দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

সরোয়ার – Sarwar- ساروار – নেতা

সাইয়েদ – Saiyed-  سيئين – কর্তা/নেতা

সাজিদ – Sajid- صديد – সেজদাকারী

সাদমান – Sadman – سعد مان – অনুতপ্ত, শোকাহত

সানী – Sani- ساني – উন্নত/ মর্যাদাবান

সাত্তার – Sattar- ستتمبر – গোপনকারী

সাকিব – Sakib- مساكيب – উজ্জ্বল

সাদাত – Sadat-  سادت – সুখ/ সৌভাগ্য

সজীব – Sajib- شاجيب – জীবন্ত

সফী – Sofee- سوفي – ঘনিষ্ঠ বন্ধু

সাখাওয়াত – Sakhawat – شاخوت – দানশীলতা

সবগুলো দেখুন: স দিয়ে ছেলেদের নাম.

শ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

শহীদ – Shohid – سويد  আল্লাহর জন্য শহীদ

শফীক – Shafiq- توفيق  দয়ালু, সদয়

শাকুর – Shakur- شقول অত্যন্ত কৃতজ্ঞ

শাকের-Shaker-  شقير কৃতজ্ঞ প্রকাশকারি

শাকিল – Shakil- شاكيل  সুদর্শন

শমশের -Shomsher- شمس شير  তরবারি

শফীকুর -Shafiqur- شوف كوم  সদয় বান্দা

শাদমান -Shadman- شادمان আনন্দিত, প্রফুল্লিত

সবগুলো দেখুন: শ দিয়ে ছেলেদের নাম.

ম দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

মাহতাব – Mahtab – محتسب চাঁদনি

মাজেদ – Majed – ماجد  প্রশংসনীয়

মাইমুন- Maimun – ميمونه ভাগ্যবান

মাকারিম-Makarim – ما كريم  সম্মানিত

মহিউদ্দিন -Mohiuddin – مهددين  দ্বীনের সংশোধনকারী

মাহির -Mahir – ما هيد  সাহসী

মাহরস -Mahros – محرش সুরক্ষিত

মাহমুদ -Mahmud – محمود  প্রশংসনীয়

সবগুলো দেখুন: ম দিয়ে ইসলামিক নাম.

র দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

রকীব – Rakib – رکيب – পর্যবেক্ষক

রাওনাফ – Raunaf – رونف – সৌন্দর্য

রফী – Rofi – روفي – সম্ভ্রান্ত

রমীয – Rameej-  رومز – সম্মানিত

রশিদ – Roshid – روشيد হেদায়েতপ্রাপ্ত

রিয়াদ – Riyad – رؤاد – উদ্যান

রফীক – Rafique- روفيك – সাথী

রাতিব – Ratib – را تيب – তাজা

সবগুলো দেখুন: র দিয়ে ছেলেদের নাম.

জ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

জলীল – Jalil – جو ليل  -অর্থ – মহান, মর্যাদাবান

জসিম – Jasim – جوسيم – অর্থ – মোটা, বিরাটকার

জিমাম – Jimam – دمام  – অর্থ – সংমিশ্রণ

জাখীম – jakhim جاكي م – অর্থ – রিবাট, বৃহৎ

জাফর – Jaffer –  ذفور – অর্থ- সাহাবীর নাম, খাল, নালা

জাহ্বাজ Jahbaaz- جه باذ – অর্থ –  জ্ঞানী, প্রতিভাবান

জামিন – Jameen –   جمين – অর্থ – গ্যারান্টিদাতা

 জালীস – Jalis –   جالس – অর্থ – সহচর, বন্ধু

সবগুলো দেখুন: জ দিয়ে ছেলেদের নাম.

ত দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

তরীক – Tarik-  ترګ – পথ বা পদ্ধতি।

ত্বহা – Twaha- تح – পবিত্র কুরআনের একটি সূরার নাম।

তায়েফ – Tayef – ضعيف – প্রদক্ষিণ কারি।

তাহলিদ – Tahlid – تحلد – চিন্তা, গবেষণা।

তমীজ – Tamij- تمظ – পার্থক্য।

তাহমিদ – Tahmid – تحمد – স্থায়িত্ব।

তবীব – Tobib – توبيب – চিকিৎসক।

তরীফ – Tarif – تعريف – বিরল জিনিস।

তাহসিন – Tahsin – تحصين – আল্লাহর প্রশংসা করা।

সবগুলো দেখুন: ত দিয়ে ছেলেদের নাম.

ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

বিলাল = Belal = بلال বিখ্যাত সাহাবীর নাম, আর্দ্রতা

বান্না = Banna  = بنا নির্মাত রাজমিস্ত্রী

বনীয়ামীন = Baniamin  = بوني يا من হযরত ইউসুফ (আঃ) এর ছোট ভাই

বাহার = Bahar = باهر ঋতুরাজ

বা’য়িস (বায়েস) = Ba’ath  = بعيسى কারণ, পুনরুঙ্খানকারী

বাকের = Bakir (Baqir)  = با كير বিদ্বান, একজন ইমামের নাম

বাকী = Baqi  = باقي স্থায়ী

বসন্তবুশরা  =Bashanto  Boshra = باسم تبوشه শুভ নিদর্শনবাদল

সবগুলো দেখুন: ব দিয়ে ছেলেদের নাম.

ন দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

নাজির – Najir-  نازير  পরিদর্শক

নাফিস – Nafis-  نفيس উত্তম

নাহি – Nahi- نهى নিষেধকারী

নবী – Nabi- نبي সংবাদদাতা

নাজীব -Najib- نادي  ভদ্র

নাঈম – Nayeem- نعيم একটি বেহেশতের নাম

নাসীব – Naseeb- نصيب অংশ, ভাগ

নাযীফ – Nazeef-  نا ديف পরিচ্ছন্ন

নাকী – Naki- ناكي খাঁটি

সবগুলো দেখুন: ন দিয়ে ছেলেদের নাম অর্থসহ.

হ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম

হাফিজ -Hafiz- حفيظ – রক্ষক

হাদি – Hadi- حدي – সৎ পথ প্রদর্শক

হামিদ – Hamid- حميد – প্রশংসাকারী

হামিদ আজিজ – Hamid Aziz- حميد عزيز – প্রশংসাকারী ক্ষমতাসীন

হামি – Hami- حامي – রক্ষাকারী

হামিদ বখতিয়ার -Hami Bakhtiyar- حميد بختير – প্রশংসাকারী সৌভাগ্যবান

হীরক- Herok- هيلوك – হীরা, মূল্যবান রত্ন

হৃদয় -Hridoy- ريد اي – মন

হিরণ – Hiron- هيرون – সোনালি বর্ণ

হিমেল – Himel-  حمل – ঠান্ডা, শীতল

সবগুলো দেখুন: হ দিয়ে ছেলেদের নাম.

 উপসংহার: মা-বাবার কাছে সবচেয়ে প্রিয় আল্লাহ প্রদত্ত এক অসীম রহমত হচ্ছে সন্তান। তাই একটি শিশু জন্মের পর মা-বাবার অনেক দায়িত্ব রয়েছে। তার মধ্যে এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো শিশুর জন্য সঠিক নাম বাছাই করা। আধুনিকতার সাথে তাল মিলাতে যে অনেক সময় মানুষ শিশুদের জন্য এমন কিছু নাম বাছাই করে যা মোটেও অর্থবোধক নয় এমনকি ইসলামিক নয়। অনেক মা-বাবা আছেন যারা ইসলামিক অর্থবোধক নাম রাখতে ইচ্ছুক কিন্তু কি নাম রাখবেন তা খুঁজে পাচ্ছেন না।

আর তাদেরকে সাহায্য করার জন্যই আজকের আমার এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনি ভালভাবে উপলব্ধি করতে পারবেন যে আসলে একটি শিশুর জন্য ইসলামিক নাম রাখা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। জন্মের পর একটি শিশুর জন্য যেই নাম নির্ধারণ করা হয় সেই নাম নিয়েই তাকে বাকিটা জীবন পার করতে হয় তাই প্রতিটি মা-বাবার দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো জন্মের পর খুবই সতর্কতার সাথে শিশুদের জন্য নাম বাছাই করা। অবশ্যই ইসলামিক অর্থবোধক নাম রাখা প্রতিটি মা-বাবার উচিত।

এখানে আমি খুব সুন্দর ভাবে হাদিস উল্লেখ করে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি আপনি ভালভাবে পড়েছেন এবং এটি আপনার ভালো লেগেছে। এরপরেও যদি আপনাদের আর কোনো সংশয় থেকে থাকেন তাহলে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। একজন মুসলিম হিসেবে প্রত্যেক মা-বাবাই দায়িত্ব সন্তানের জন্য সঠিক নাম বাছাই করা আশা করছে আপনিও সেই দায়িত্ব ভালোভাবে পালন করবেন

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex