ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম | ইউটিউবে চ্যানেল খোলার উপায় | মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম: আপনি কি ইউটিউবের মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট করার কথা ভাবছেন? জানতে চান ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম সম্পর্কে?
সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে কর্মক্ষেত্রগুলোতে এক বিশাল পরিবর্তন ঘটেছে। পূর্বে একটি চাকরি করে, সংসার চালানোর মন মানসিকতা ছিল সকলের। কিন্তু বর্তমানে মানুষ চাকরির ক্ষেত্রে কাজের ক্ষেত্রে নিজের পছন্দ, ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে প্রাধান্য দিচ্ছে। একসময় মানুষ ঘরে বসে নিজের কাজ করার স্বপ্ন দেখলেও বর্তমানে মানুষ কাজের ক্ষেত্রে নিজের পছন্দমতো সময়ে, ঘরে বসে টাকা আয়ের মাধ্যমকে প্রাধান্য দিচ্ছে। মানুষের চিন্তা ধারার পালে যেমন হাওয়া লাগিয়েছে ইন্টারনেট। ঠিক তেমনি করে কাজের ক্ষেত্রে মানুষ প্রযুক্তির দিকে এগিয়ে আসছে। সেই থেকে ইউটিউবে থেকে আয়ের সূত্রপাত।
আরো পড়ুন: ফেসবুকে টাকা আয়
বর্তমান সময়ে অন্যতম জনপ্রিয় একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হল ইউটিউব। ইউটিউবের বহুমুখী ব্যবহারের কারণে, দিন দিন, সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে দ্বিগুন হারে। একই সাথে অডিও এর পাশাপাশি, ভিডিও দেখা যায় বলে সকলের কাছে সমান তালে জনপ্রিয় এই ইউটিউব। বয়সভেদে সকলের কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষস্থানে অবস্থান করে থাকে ইউটিউবে।
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম ২০২৪
ইউটিউবের বিস্তর জনপ্রিয়তার কারণে দিন দিন ইউটিউবে এর গ্রাহকসংখ্যা বাড়ছে দ্বিগুন হারে। কিন্তু আপনি কি জানেন? ইউটিউবে এখন আর কোনো বিনোদনের উৎস হিসেবে নয় বরং উপার্জনের ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে ইউটিউবকে। একজন ব্যক্তি একটি সাধারণ চাকরি করে, যে পরিমান টাকা আয় করতে পারবেন। তার থেকে অনেক বেশি টাকা আয় করতে পারবেন ইউটিউব থেকে। কিন্তু কিভাবে চলুন জেনে নেই।
ইউটিউবে চ্যানেল খোলার উপায়
আপনি যদি ইউটিউবের মাধ্যমে আপনার ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে সবার আগে আপনাকে জানতে হবে কিভাবে আপনি একটি ইউটিউবে চ্যানেল থেকে আয় করা যায়। ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে আপনাকে সবার আগে খুলতে হবে ইউটিউবে চ্যানেল। আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল দুইভাবে খুলতে পারবেন
মোবাইলের মাধ্যম।
কম্পিউটারের মাধ্যমে।
চলুন তাহলে জেনে নেই মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম সম্পর্কে:
মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
বর্তমানে ছোট বড় সকলের সংগ্রহে রয়েছে একটি ব্যক্তিগত এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন। আপনার যদি ইচ্ছা থাকে, নিজেকে একটি স্বনামধন্য ইউটিউবার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার, তাহলে আপনি ঘরে বসেই আপনার ব্যবহৃত ফোনটি দিয়ে খুলতে পারবেন ইউটিউবে একাউন্ট। তা কিভাবে? চলুন জেনে নেই মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম সম্পর্কে :
মোবাইলের মাধ্যমে ইউটিউব এ চ্যানেল খুলতে হলে আপনার মোবাইলে ইউটিউব অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করতে হবে –
ডাউনলোড লিংক- https://play.google.com/st
এপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করা হয়ে গেলে আপনি এপ্লিকেশনটি ওপেন করে নিন। ওপেন করে ডান দিকের কর্নারে একাউন্টে একটি জিমেইল আইডি যুক্ত করে দিতে হবে। যেকোনো ইউটিউবে একাউন্ট খোলার জন্য জিমেইল আইডি খোলা খুবই প্রয়োজন।
জিমেইল আইডি এড করার পর আপনাকে ইউটিউব এ একাউন্টে খোলার জন্য সাইন ইন করতে হবে। সাইন ইন অপশনে আপনার নাম, জন্মতারিখ, লিঙ্গ, মোবাইল নাম্বারসহ প্রয়োজনীয় তথ্যাদি দিয়ে পূরণ করতে হবে।
তথ্যাদি পূরণ করার পর দেখবেন ইউটিউবে চ্যানেল নামে একটি অপশন রয়েছে। খুব ভালো করে লক্ষ্য করবেন আপনি ইমেইলে যে নামটা ব্যবহার করেছেন সে নাম আপনার ইউটিউব চ্যানেল খোলা হয়ে গেছে।
আপনি সেই অপশনে গিয়ে আপনার পছন্দমতো নাম সেট করতে পারেন ইউটিউব চ্যানেলের জন্য।
ইউটিউবে চ্যানেলের খুলতে হলে আপনাকে পরবর্তীতে আপনি কি ধরণের ভিডিও আপলোড করবে তা সিলেক্ট করতে হবে। সেই সাথে আপনার লোকেশানসহ প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করার মাধ্যমে আপনি ইউটিউবে একাউন্ট খুলতে পারবেন।
কম্পিউটার দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
আপনি চাইলে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করে খুলতে পারেন ইউটিউব চ্যানেল। কম্পিউটারের মাধ্যমে কিভাবে ইউটিউব খুলতে হয় তার নিয়ম নিচে তুলে ধরা হল-
প্রথমে আপনাকে ইউটিউব ব্রাউজারে গিয়ে আপনার জিমেইল আইডি ব্যবহার করে ইউটিউবে একাউন্ট তৈরী করতে হবে।
ইউটিউবে একাউন্ট খোলা হলে গেলে আপনি জিমেইলের দেওয়া নাম অনুযায়ী ইউটিউব চ্যালেন খুলে নিতে পারেন। চাইলে আপনি কাস্টমাইজ করে নিচের নাম একটি চ্যানেল খুলে নিতে পারেন।
চ্যানেল খোলা হয়ে গেলে আপনাকে আপনার প্রোফাইল পিকচার এড করে দিতে হবে।
আপনি প্রথমে পিকচার বড় করে আপনার চ্যানেলের ধরণ নির্বাচন করবেন। পাশাপাশি আপনার সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট এর লিংক দিয়ে দিবেন।
এভাবে আপনি খুব সহজে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারবেন।
ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায়
ইউটিউব থেকে আয় করা যায় লক্ষ লক্ষ্য টাকা। অনেকের কাছে বিষয়টা খুব আকাশচুম্বী হলেও আবার অনেকের কাছে বিষয়টি খুবই সহজ ব্যাপার। তাই আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতেও পারে কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়।
চলুন জেনে নেই ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায় সমূহ:
ভিডিও আপলোডের মাধ্যম:
আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে সিলেক্ট করার বিষয়ের ওপর মূলত ভিডিও তৈরি করতে পারবেন। আজকাল ইউটিউবে আয়ের অন্যতম ক্ষেত্র হলো ভিডিও আপলোড। ভিডিও আপলোড করে আপনি আয় করতে পারবেন লক্ষ লক্ষ টাকা।
বর্তমানে মানূষ নিজের মূল্যবান সময় ইউটিউবে ব্যয় করে থাকে। তাই গ্রাহকদের আপনার ভিডিও দেখার প্রতি আগ্রহী করে তুলতে হলে আপনার চ্যানেল এমন সকল ভিডিও আপলোড আপলোড করতে হবে যা সব সময় গ্রাহকদের চাহিদার শীর্ষে অবস্থান করে।
আরো পড়ুন: অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়
আপনি যদি একজন নতুন ইউটিউবার হয়ে থাকেন এবং কি কি ধরণের ভিডিও আপনি আপলোড করতে পারেন সেই জ্ঞান শূন্য থাকে তাহলে আপনি নিম্নোলিখিত বিষয়ের আলোকে জেনে নিতে পারবেন কি ধরণের ভিডিও আপনি আপলোড করতে পারবেন।
টেকনলোজি ভিওিক:
আপনি যদি ইউটিউবে চ্যানেল খুলে কি ধরণের ভিডিও আপলোড করবেন সেই সম্পর্কে শুণ্য জ্ঞান থাকে চান তাহলে আপনাকে টেকনোলজি বিষয়ক ভিডিও চ্যানেল আপলোড দিতে পারেন। দিন দিন টেকনোলজি ক্ষেত্র বিস্তৃত হচ্ছে। প্রতিদিন নতুন নতুন টেকনোলজি আমাদের সামনে আসছে। আপনি যদি টেকনোলজি কেন্দ্রিক ভিডিও আপলোড করেন তাহলে আপনি টেকনোলজি প্রেমীদের আকর্ষণ করতে পারবেন বেশি।
টিউটোরিয়াল ভিওিক :
শিক্ষায় জাতির মেরুদন্ত এই কথা আমরা সবাই জানি। তাই আজকাল সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে এসেছে ই লার্নিং। আপনি যদি নানা ধরনের শিক্ষামূলক ভিডিও আপলোড করেন তাহলে আপনি সহজে শিক্ষার্থীদের আকর্ষণ করতে পারবেন।
শিক্ষামূলক ভিওিক:
মানুষ সব সময় নতুন কিছু শিখতে চায়। তাই আপনি যদি ইউটিউব থেকে নতুন কিছু শিখতে চান তাহলে আপনি শিক্ষামূলক ভিডিও আপলোড করতে পারবেন।
ফুড ব্লগিং ;
সময়ের সাথে ফুড ব্লগিং বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মানুষ নতুন নতুন খাবার সম্পর্কে জানতে চায়, জানতে চায় নতুন নতুন রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে। তাই আপনি চাইলে ফুড ব্লগিং চ্যানেল খুলে আয় করতে পারেন অনেক টাকা।
গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয়:
আজকাল ইউটিউব থেকে আয়ের অন্যতম ক্ষেত্র হলো গুগল এডসেন্স থেকে আয়। আপনি চ্যানেলে সাবক্রাইবার এবং চ্যানেলের ভিউ এর উপর নির্ভর করে আপনি আবেদন করতে পারবেন গুগল এডসেন্স থেকে।
আপনার আবেদনের উপর গুগল আপনাকে যাচাই করবে। আর একবার যদি গুগল এডসেন্স আবেদনের জন্য গ্রহণ যোগ্য হয়ে বিবেচিত হতে চান তাহলে আপনাকে আর পিছে ফিরে তাকাতে হবে না।
মূলত আপনার চ্যানেলের আপলোডকৃত ভিডিও মাঝে গুগল তার বিজ্ঞাপন দেখাবে। উক্ত বিজ্ঞাপনের আলোকে গুগল তার শেয়ার রেখে বাকি টাকা আপনাকে টাকা করা হবে। তাই গুগল এডসেন্স হয়ে উঠেছে ইউটিউব থেকে আয়ের অন্যতম ক্ষেত্রে।
স্পন্সরদের মাধ্যমে টাকা আয়
একসময় কোম্পানীসমূহ তাদের পণ্যসমূহ প্রচারের জন্য মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হত। কিন্তু সময় পাল্টেছে। মানুষ এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় কিংবা ইউটিউবারদের সাথে কোলাবোরেশন করে তাদের চ্যানেলে ভিডিও এর মাঝে নিজের বিজ্ঞাপন প্রচার করে।
বড় বড় ইউটিউবারদের সাথে কোলাবোরেশন করলে যেমন কোম্পানির লাভ হবে ঠিক তেমনি আপনি আপনিও লাভবান হবেন।
সুন্দর সুন্দর ইউটিউব চ্যানেলের নাম:
বর্তমান সময়ে তরুণ থেকে বৃদ্ধ সকলের আকর্ষণের প্রধান কেন্দ্ৰবিন্দু হলো ইউটিউব। আয়ের উৎস হিসেবে অনেকে এখন মানুষ ইউটিউবকে প্রাধান্য দিচ্ছে। তাই আপনি যদি ইউটিউবার হিসেবে নিজেকে আত্নপ্রকাশ করতে চান তাহলে বিষয়টি মন্দ হবে না।
একটি ইউটিউব চ্যানেলকে সবার সামনে তুলে ধরতে হলে আপনার চ্যানেলের জন্য একটি ভিন্নধর্মী নাম নির্বাচন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি কোন সাধারণ নাম দিয়ে থাকেন আপনার ইউটিউব চ্যানেল খুলে থাকেন কিংবা আপনি যদি আপনার চ্যানেলর জন্য অন্য চ্যানেলের নাম অনুসরণ করে দেন তাহলে আপনার চ্যানেলে তেমন সবার সামনে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবেন না। তাই জেনে বুঝে চ্যানেলের নাম নির্বাচন করা শ্রেয়।
আজ আমি ইউটিউব চ্যানেলের জন্য কিছু ভিন্নধর্মী নাম নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
যদি টেকনোলজি চ্যানেল নির্বাচন করেন তাহলে আপনি চ্যানেলের নাম দিতে পারেন Tech Gaint,Tech Buddha,Tech Mania,Tech expresseer ইত্যাদি নাম দিতে পারেন।
আপনার চ্যানেল যদি যদি টিউটোরিয়াল মূলক হয় তাহলে নাম দিতে পারেন A-Z learning,চলে শিখি পাঠশালায়,চলো শিখি ইত্যাদি নাম ব্যবহার করতে পারেন।
আপনার চ্যানেল যদি শিক্ষামূলক হয় তাহলে চ্যানেল এর নাম দিতে পারেন Learn for Today,Apply for Tomorrow,Being hero ইত্যাদি সব নামে।
ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশনঃ
ইউটিউবে আয় করতে হলে অবশই আপনার চ্যানেলকে মনিটাইজেশন করতে হবে। মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে আপনার ইউটিউব থেকে নির্ভর করে । এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন হতে পারে মনিটাইজেশন কি ?
মূলত ইউটিউবের চ্যানেলে বিভিন্ন নিয়ম কানুন মেনে একটি পরিপূর্ণ চ্যানেল রূপে প্রতিষ্ঠা করতে যে কাজগুলো করতে হয় তাকে বলা হয় চ্যানেল মনিটাইজেশন।
একটি ইউটিউব চ্যানেলকে জনপ্রিয় করে তুলে ধরতে চ্যানেল মনিটাইজেশন করার গুরুত্ত অত্যাধিক। এতক্ষন নিশ্চয় জেনে গেছে মনিটাইজেশন কি ?এখন জেনে নেই চ্যানেলে মনিটাইজেশন এর জন্য কি কি বিষয় মেনে চলতে হবে:
আপনার চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা সর্বনিম্ন ১০০০ হতে হবে। তার বেশি হলে আরও ভালো।
কোনো ধরনের কপিরাইট ভিডিও গ্রহণযোগ্য হবে না।
ইউটিউবের সমস্ত নিয়মনীতি অনুসরণ করতে হবে।
প্রায় ১ বছরের মেয়াদ হতে হবে আপনার চ্যানেলের।
চ্যানেলের ওয়াচ টাইম আয়ারের আওতাভুক্ত হতে হবে।
আপনি যদি চ্যানেল মনিটাইজেশন করতে হয় তাহলে আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে।
চ্যানেল মনিটাইজেশন এর জন্য ইঊটিঊব এপ্লিকেশন থেকে ইউটিউব স্টুডিও তে গিয়ে $ মনিটাইজেশন বরাবর আবেদন করতে হবে।
আপনার চ্যানেলে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ সাবস্ক্রাইবার এবং বিগত ১ বছরে নির্দিষ্ট সংখ্যক ওয়াচ টাইম থাকে তাহলে আপনি আবেদন করতে হবে।
তারপর এপ্লাই নাও ক্লিক করলে আপনার চ্যানেল এ মনিটাইজেশন আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
আপনার আবদেন পর্যালোচনা করে আপনার দেওয়া ইমেইলের মাধ্যমে তাদের ফলাফল আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে।
উপসংহারঃ সময়ের সাথে ইউটিউব জনপ্রিয়তার শীর্ষস্থানে উপনিত হয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে এর নতুন নতুন ক্ষেত্র সামনে আসবে। আয়ের ক্ষেত্রে ইউটিউব হতে পারে আপনার ভাগ্য পরিবর্তনের কারিগর। তাই উইকিপিডিয়া বাংলা আপনাদেরকে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম দেখিয়েছে।