বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম 2024
বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম 2024 | বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যম কোনটি
বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম: আপনি কি বর্তমানে বিদেশে অবস্থান করছেন? বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম জানতে চাচ্ছেন?
দৈনন্দিন জীবনে মানুষ তার প্রয়োজন মিটাতে দরকার হয় অর্থের। মূলত জীবিকা নির্বাহে নিজের পরিবারের এবং প্রিয়জনদের ভরণ পোষণ নির্বাহে মানুষ নেমে পড়ে অর্থ উপার্জনের কাজে। অর্থের প্রয়োজন মিটাতে মানুষের নিজের আপনজনের খুশি করার তাগিদে, পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা পরিবর্তনের জন্য মানুষ কর্মক্ষেত্রে ঝাঁপিয়ে পরে। কিন্তু দেশে বিদ্যমান কাজের বিনিময়ে পাওয়া পারিশ্রমিকের পরিমান খুব কম বিধায় মানুষ তার পরিবারের সুখের কথা চিন্তা করে পাড়ি জমায় বিদেশে।
বর্তমান ব্যাংকিং ব্যবস্থা মানুষের স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে, পাশাপাশি মানুষের জীবনকে সহজ করে তুলেছে। আপনি ঘরে বসেই বিশ্বের যেকোনো দেশ থেকে, যেকোনো স্থান থেকে মুহূর্তের টাকা টাকা পাঠাতে পারেন ব্যাংকিং পরিষেবার মাধ্যমে।তাই সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে দিন দিন এই ক্ষেত্র বৃহৎ হচ্ছে।
আরো পড়ুন: ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলা
বাংলাদেশী প্রতিটি নাগরিকদের কাছে ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড বা ডিবিএল এক আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে। ব্যাংকটির নিত্য নতুন সেবা এবং গ্রাহকদের জন্য নানা ধরণের সুযোগ-সুবিধা দেবার ফলে বেশ অল্প সময়ের মধ্যে গ্রাহকদের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে।
আপনার কষ্টার্জিত টাকা বৈধ পথে পরিবারের কাছে পৌঁছে দিতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন ডাচ বাংলা ব্যাংক বরাবর। ডাচ বাংলা ব্যাংকের বিস্তর পরিসেবার মাধ্যমে আপনি বিশ্বের যেকোনো দেশ থেকে আপনার প্রিয়জনদের কাছে টাকা পাঠাতে পারবেন মুহূর্তের মধ্যে কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই। এছাড়া ও আপনার প্রেরিত রেমিটেন্সের উপর ডাচ বাংলা দিচ্ছে ২% বোনাস লুফে নেওয়ার সুবিধা। তাই আর দেরি কেন? আজই বিদেশ থেকে টাকা পাঠান ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে।
বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম ২০২৪
আপনার যদি একটি ডাচ বাংলা ব্যাংকে একটি একাউন্ট থেকে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে বিদেশ থেকে টাকা প্রেরণ করতে পারবেন আপনার পরিবারের কাছে মুহূর্তেই। আপনার যদি একটি একাউন্ট থাকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে আপনি আপনার এনআইডি কার্ড এবং সাথে পিন নাম্বার নিয়ে চলে যান আপনার নিকটবর্তী স্থানে অবস্থিত ডাচ বাংলা ব্যাংক অনুমোদির যেকোনো এক্সচেঞ্জ হাইজে।
চলুন তাহলে জেনে নেই বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে-
প্রথম আপনি আপনার ডাচ বাংলা ব্যাংকের অধীনস্ত একাউন্টের নাম্বার, যার কাছে টাকা পাঠাবেন সেই একাউন্ট হোল্ডারের নাম এবং সাথে ডাচ বাংলা ব্যাংকের যে শাখায় পাঠাবেন তা জমা দিবে হবে ডাচ বাংলা ব্যাংক অনুমোদিত যেকোনো এক্সচেঞ্জ হাউজ অফিসে।
এক্সচেঞ্জ হাউজ থেকে আপনার প্রেরিত টাকা আপনার বায়োমেট্রিক একাউন্টে যুক্ত হবে।
যার একাউন্টে টাকা পাঠাবেন সেই ব্যক্তির একাউন্টের টাকা যুক্ত হলে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
সেই ব্যক্তি এসএমএস হাতে পাওয়ার পর পরই ডাচ বাংলা ব্যাংকের যেকোনো শাখা, এটিএম বুথের এর মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
কিন্তু যারা বিদেশে অবস্থান করছেন তাদের মধ্যে অনেক গ্রাহকই জানেন না ডাচ বাংলা ব্যাংকের মনোনীত কিছু এক্সচেঞ্জ হাউজের নাম সম্পর্কে। এছাড়াও নাম না জানার ফলে প্রিয়জনের কাছে টাকা পাঠাতে ব্যক্তির বেশ সমস্যার সম্মুখীন হতে হত।
তাই চলুন আপনাদের সুবিধার কথা চিন্তা করে জেনে নেই ডাচ বাংলা ব্যাংক অনুমোদিত বেশ কিছু এক্সচেঞ্জ হাউজ সম্পর্কে :
ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন মানি ট্রান্সফার।
ইউ.এ.ই এক্সচেঞ্জ সেন্টার এল.এল.সি।
আল আনসারী এক্সচেঞ্জ এল.এল.সি, ইউ.এ.ই।
এক্সপ্রেস মানি ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস।
চেঞ্জ এক্সচেঞ্জ কোং, বাহরাইন।
ট্রান্সফাস্ট রেমিটেন্স এল.এল.সি।
ইনস্ট্যান্ট ক্যাশ।
প্লাসিড এক্সপ্রেস।
মারকেনট্রেড এশিয়া সেন্ডিরিয়ান বেরহাদ।
প্রভু মানি ট্রান্সফার।
রিয়া ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস, ইউ.এস.এ।
বিএফসি এক্সচেঞ্জ লিমিটেড (ই.জেড.রেমিট)।
হাবিব এক্সচেঞ্জ কোম্পানি।
লুলু ইন্টারন্যাশনাল এক্সচেঞ্জ এল.এল.সি।
ওরিয়েন্ট এক্সচেঞ্জ কোম্পানি এল.এল.সি।
ওয়াল স্ট্রিট এক্সচেঞ্জ সেন্টার এল.এল.সি।
আল-ফালাহ এক্সচেঞ্জ কোম্পানি।
আল-আহালিয়া এক্সচেঞ্জ ব্যুরো কাতার।
লারি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি।
ডলার এক্সচেঞ্জ কোং লিঃ ইউ.এস.এ।
আই.এম.ই রেমিট ইনকরপরেশন।
স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস।
ওয়াল স্ট্রিট ফাইনান্স এল.এল.সি।
ইউ.এস মানি এক্সপ্রেস কোম্পানি ওমান।
আল জাদিদ এক্সচেঞ্জ এল.এল.সি।
ওমান ইন্টারন্যাশনাল এক্সচেঞ্জ অস্ট্রেলিয়া।
এস.বি.এক্স মানি প্রাইভেট লিমিটেড।
আই.এম.ই(এম) সেন্ডিরিয়ান বেরহাদ।
ব্যাংক আল বিলাদ জাপান।
ইস্ট বেঙ্গল এক্সচেঞ্জ ইনকরপরেশন।
হ্যালো পয়সা প্রাইভেট লিমিটেড ইতালি।
ন্যাশনাল এক্সচেঞ্জ।
বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম ২০২৪
আপনি যদি বিদেশে অবস্থান করে থাকেন এবং প্রিয়জনেদের জন্য বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর কথা চিন্তা করে থাকেন চতাহলে তা ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে করতে পারবেন নিমিষেই। ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে আপনি মূহুর্তের মধ্যে নিজের পরিবার ও প্রিয়জনদের কাছে টাকা পাঠাতে পারবেন খুব সহজে।
এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে কিভাবে আপনি মূহুর্তের মধ্যে বিশ্বের যেকোনো দেশ থেকে টাকা পাঠাতে পারবেন? বিদেশ থেকে টাকা পাঠাতে চাইলে আপনাকে সবার আগে জানতে হবে বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে।চলুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে জেনে নেই বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকের টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে।
এক সময় প্রবাসীরা জেনে না জেনে হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশ থেকে টাকা প্রিয়জনদের জন্য দেশে টাকা পাঠাতেন। এক্ষেত্রে টাকা আদান-প্রদান করা সম্পূর্ণ বেআইনি বিধায় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে টাকা হাতে পাওয়া বেশ ঝামেলার ছিল। এছাড়াও অনেক সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ধরা খেলে পুরো টাকাই চলে যেত সরকারি কোষাগারে। এই নিয়ম বেশ ঝামেলাপূর্ণ ছিল বিধায় মানুষ বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য বিকল্প ধারার কিছু খুঁজতেছিল। কিন্তু আপনি চাইলে বৈধ পথেই তাই আপনার কষ্টার্জিত টাকা পৌঁছে দিতে পারবেন আপনার পরিবারের সদস্যদের কাছে।
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যম কোনটি?
বিদেশ থেকে দেশে অথবা দেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠানোর জন্য অনেক রকমের নিয়ম বা সিস্টেম চালু রয়েছে। দ্রুততম উপায়ে টাকা পাঠানোর জন্য আপনি ব্যবহার করতে পারবেন অনলাইন ব্যাংকিং, এজেন্ট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, ব্যাংকিং সিস্টেম ইত্যাদি। ব্যাংকিং সিস্টেমের মাধ্যমে আপনি খুব সহজে বিদেশ থেকে দেশে টাকা পাঠাতে পারবেন কিন্তু এক্ষেত্রে টাকা উত্তোলন বা পেতে ১ দিন বা তার বেশি সময়ও লাগতে পারে। কিন্তু দ্রুততম উপায়ে আপনি টাকা পাঠাতে চাইলে রকেট, বিকাশ এর মাধ্যমে দ্রুত টাকা পাঠাতে পারবেন।
বিদেশ থেকে দ্রুত উপায়ে টাকা পাঠানোর দুটি উপায় রয়েছে। এর মধ্যে আছে:
ওয়েস্টার্ণ ইউনিয়ন-
বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর পুরনো ও জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ওয়েস্টার্ণ ইউনিয়ন। ওয়েস্টার্ণ ইউনিয়নের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে চাইলে আপনাকে এর অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে।
ওয়েস্টার্ণ ইউনিয়নের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে হলে প্রথমে আপনাকে যে দেশ থেকে টাকা পাঠাবেন সেই দেশের মুদ্রাকে টাকায় কনভার্ট বা রূপান্তর করতে হবে। এরপর বাংলাদেশের ব্যাংকের ওয়েস্টার্ণ ইউনিয়ন সেবা চালু করা আছে সেই ব্যাংকের মানি ট্রান্সফার করতে হবে। এরপর যিনি টাকা পাবেন তিনি যথাযথ তথ্য দিয়ে ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে পারবেন।
বিকাশ-
বিকাশ এখন দেশের বাহিরেও ব্যবহার করা যাচ্ছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরনো মোবাইল ব্যাংকিং হচ্ছে বিকাশ। বিকাশের মাধ্যমে বিদেশ দেশে দেশে টাকা পাঠানো যাচ্ছে। বিকাশ দ্বারা অনুমোদিত ও তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং সিস্টেম দ্বারা, মানি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো, মানি ট্রান্সফার অর্গানাইজেশনের মাধ্যমে আপনি চাইলেই বিদেশ থেকে দেশে টাকা পাঠাতে পারবেন।
বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম FAQ
১. বিদেশ থেকে সর্ব্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায়?
বিদেশ থেকে আপনি কত টাকা পাঠাবেন তার কোন লিমিটেশন নেই। কিন্তু একবারে কত টাকা পাঠাবেন সেই নিয়ম আছে। বিদেশ থেকে সর্বনিম্ন ১০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত আপনি পাঠাতে পারবেন।
২. কোন ব্যাংক একাউন্টে বিদেশ থেকে টাকা গ্রহণ করা যায়?
সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের একাউন্টে বিদেশ থেকে টাকা গ্রহন করা যায়।
৩. বিদেশ থেকে এককজনের নামে কত টাকা সর্ব্বোচ্চ পাঠানো যাবে?
টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে কোন লিমিটেশন নেই। আপনি যত খুশি তত টাকা বিদেশ থেকে পাঠাতে পারবেন।
৪. বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য ব্যাংকে কী কী একাউন্ট জমা দিতে হয়?
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য ব্যক্তির পূর্ণ একাউন্ট নাম্বার ও একাউন্টের নাম দিতে হয়।
৫. বিদেশ ভ্রমণে কত টাকা সাথে নিয়ে যাওয়া যায়?
বিদেশ ভ্রমণে বছরে ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত আপনি নিতে পারবেন। একজন বিদেশগামী নাগরিক সর্ব্বোচ্চ ৫ হাজার ডলার সাথে রাখতে পারবেন এবং একই পরিমাণ অর্থ ফিরত আসার সময়ও সাথে বহন করতে পারবেন কোন রকম নীতি-নির্ধারণ ছাড়াই।
৬. বাংলাদেশের কোন কোন ব্যাংকে মানি এক্সচেঞ্জ করা যায়?
বাংলাদেশের অনেকগুলো ব্যাংকে মানি এক্সচেঞ্জ করা যায়। এর মধ্যে আছে:
- বিএনকে মানি এক্সচেঞ্জ।
- বুসরা মানি এক্সচেঞ্জ।
- বগুড়া মানি এক্সচেঞ্জ।
- বহুব্রীহি মানি এক্সচেঞ্জ।
- বুড়িগঙ্গা মানি এক্সচেঞ্জ।
- সুমী মানি এক্সচেঞ্জ।
- ক্যাপিটাল মানি এক্সচেঞ্জার।
- চকবাজার মানি এক্সচেঞ্জ।
৭. বিদেশ থেকে টাকা আসতে কত সময় লাগে?
আপনি যদি মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে মানি পাঠান তাহলে তা আসবে সাথে সাথে আর যদি ব্যাংকিং সিস্টেমের মাধ্যমে টাকা পাঠানা তাহলে তা আসতে ১ দিন বা কিছুদিন সময় লাগতে পারে।
উপসংহার: আপন জনের সুখের কথা ভেবে, মানুষ পারি জমায় দেশের গন্ডি পেরিয়ে অন্য একদেশে । বিদেশে কর্মের বিনিময়ে পারিশ্রমিকের পরিমান বেশি পাওয়া যায় বিধায় আজকাল মানুষ তার পরিবারের আর্থিক চাহিদা মেটাতে বিদেশে পারি জমাচ্ছে। বিদেশ হয়ে উঠছে, মানুষের স্বপ্ন পূরণের একমাত্র কেন্দ্রবিন্ধুর নাম।
বহুকাল আগে মানুষ যখন বিদেশে পাড়ি জমাতেন তখন মানুষ, তার পরিবারের নিকট সেই দূর দূরান্ত থেকে কারো মাধ্যমে টাকা পাঠাতেন। সেই টাকা দিন শেষে, বছর শেষে, পরিবারের সদস্যগণ যখন হাতে এসে টাকা পৌঁছাতো তখন হয়তো অনেক সময় পার হয়ে যেত, পাশাপাশি প্রয়োজনও ফুরিয়ে যেত। মানুষের জীবনে এই নিয়ে কষ্টের সীমা ছিল না। মানুষের জীবনে সেই কষ্ট লাঘবের জন্য মূলত ব্যাংকিং ধারণার সূত্রপাত ঘটে।
প্রিয়জনের কাছে মূহুর্তের মধ্যে, টাকা পাঠানো হবে এখন অনেক সহজ। আপনি যে দেশে অবস্থান করুন না কেন বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম অনুসরণ করে পরিবারের কাছে টাকা পাঠান একদম নিশ্চিন্তে। কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই ঠিক যত খুশি ততবার।