অনলাইন থেকে আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন
অনলাইন থেকে আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন – নিজেই নিজের ভোটার আইডি কার্ড দেখবো কিভাবে.
বর্তমানে আমরা সকল কাজ অনলাইনের মাধ্যমে করার চেষ্টা করি। অনলাইন আমাদের জীবনকে সহজ করে তুলেছে। অনলাইনের মাধ্যমে আমাদের প্রয়োজনীয় কাজ সম্পাদন করার ফলে আমাদের সময় অনেক বেঁচে যায়। অল্প সময় আমরা অনেক ধরনের সুবিধা পেয়ে থাকি।তাছাড়া আমাদের একটি বিশাল সমস্যা হচ্ছে যাতায়াতের। ট্রাফিকের জন্য আমরা বাইরে বের হতে চাই না।
তাই অনলাইনের মাধ্যমে আমরা আমাদের কাজ সম্পাদন করি। আমরা অনেকেই নিজেদের বিভিন্ন কাজ বা সমস্যার জন্য সরকারি বিভিন্ন অফিসে যেতে পারি না। তাই আমাদের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমরা অনলাইনের মাধ্যমে নিজেদের চাহিদা পূরণ করে থাকি।
জাতিয় পরিচয় পত্র বা আইডি কার্ড প্রত্যেক নাগরিকের প্রয়োজন। আর এই আইডি কার্ড আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারন এটি আমাদের অনেক কাজে প্রয়োজন হয়। এটিই মূলত একটি দেশের একমাত্র পরিচয় পত্র। অনলাইনের মাধ্যমে আমরা অতি সহজে একটি আইডি কার্ডের সকল তথ্য দিয়ে আইডি কার্ড তৈরি করতে পারেবন। তাছাড়া আইডি কার্ডের সংশোধন করার প্রয়োজন হলে সেগুলো আপনি সহজেই করতে পারবেন।
এবং যারা নতুন ভোটার তাদের আইডি কার্ড অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে পাওয়া যায়। প্রশাসনিক অফিসে গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পর আইডি কার্ড নিতে হয়। তবে অনলাইনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হয় না।
তাছাড়া আইডি কার্ড সম্পর্কিত যত সমস্যা আছে সেগুলো আমরা অনলাইনের মাধ্যমে সমাধান করতে পারি। অল্প সময় আইডি কার্ড সম্পর্কিত যত প্রশ্ন আছে সেগুলো আমাদের এখান থেকে জানার মাধ্যমে আপনার তথ্য শেয়ার করে অনলাইন থেকে আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন।
নতুন আইডি কার্ড কিভাবে দেখব
জাতীয় পরিচয় পত্রের আবেদন করার পর আপনার নতুন আইডি কার্ড অনলাইনে মাধ্যমে দেখতে পাবেন। আপনি যখন প্রথম ভোটার হওয়ার জন্য একটি কাগজের ফরম পূরণ করেছিলেন সেই ফর্মের নিচের অংশ আপনাকে দেওয়া হয়েছে। সেই অংশকে ভোটার আইডি কার্ড সার্চ করার ফরম বলা হয়। অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য .৮ সংখ্যার নম্বর লাগবে। অথবা ন্যাশনাল আইডি কার্ড এই নম্বর পেয়ে যাবেন। এই নম্বরটি ব্যবহার করে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফরম ডাউনলোড
আপনি চাইলে অনলাইনে এখন নেশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। যে কেউ অনলাইনে এখন এনআইডি কার্ডের থাকা যেকোনো ভুল তথ্য সংশোধন অথবা পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনার নাম, পিতা-মাতার নাম, ঠিকানা বা ছবি যেকোনো তথ্য ভুল হলে সংশোধন করতে পারবেন। এন আই ডি কার্ড সংশোধন না করলে আপনার প্রশাসনিক কাজে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
আপনার এনআইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করতে চাইলে এখানে ক্লিক করে ফরম ডাউনলোড করতে পারেন।
নিজেই নিজের ভোটার আইডি কার্ড দেখবো কিভাবে
অনলাইনের মাধ্যমে আপনি নিজেই নিজের ভোটার আইডি কার্ড দেখতে পারবেন। ওয়েবসাইট- এ আপনার আইডি কার্ড এর তথ্য সঠিক এস্থানে বসিয়ে এন আইডি কার্ড সার্চ করলেই আপনি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র দেখতে পারবেন।
অবশ্যই আপনার ভোটার নিবন্ধন ফরমের স্লিপ নম্বর দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড দেখতে হবে।
নতুন ভোটার আইডি কার্ড কবে দিবে?
আপনি যখন ভোটার হবেন তখন সরকার থেকে একটি ভোটার আইডি কার্ড ফর্ম এনে পূরণ করতে হবে। এই ফরমটি পূরণ করার পর যখন জমা দিবেন তখন সরকার কর্তৃক আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে, আপনার নতুন ভোটার আইডি কার্ড কখন দেওয়া হবে। তবে সাধারণত এই ভোটার আইডি কার্ড তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে পেয়ে যাবেন। আপনার যদি জরুরী ভিত্তিতে আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয়, তবে আপনি জরুরী ভিত্তিতে আবেদন করে আইডি কার্ড নিতে পারবেন।
জরুরী ভিত্তিতে আইডি কার্ড করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি আইডি কার্ড অনলাইন কপি নিয়ে নিজের প্রয়োজন মেটাতে পারেন।
মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র
আমাদের অনেকের মধ্যে ভুল একটি ধারণা মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র তথ্য জানা যায়। তবে এটি সম্ভব নয়। মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র তথ্য শুধুমাত্র জাতীয় পরিচয় পত্র অধীনস্থ কর্মচারী বৃন্দ জানতে পারবে। নির্বাচন কমিশন অফিস ভোটার আইডি কার্ড অনুমোদন প্রাপ্ত যে সকল কর্মকর্তা আছে তারাই শুধু মোবাইলের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার জানতে পারবে।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন
বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য পরিবর্তন ও সংশোধন করতে হলে যে কেউ এটি এখন সহজে করতে পারে। অনলাইন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই কাজটি এখন সহজ হয়ে গেছে আর এটি করেছে বাংলাদেশ সরকারও ইলেকশন কমিশন।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে
আবেদন করার পর অনলাইনে ন্যাশনাল আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য যেসব তথ্য পরিবর্তন বা সংশোধন করতে পারেন তা হলো:
- ব্যক্তিগত তথ্য পরিবর্তন (নাম, জন্ম তারিখ, পিতা-মাতার নাম)
- ঠিকানা পরিবর্তন (স্থায়ী-অস্থায়ী ঠিকানা)
- ভোটার এলাকা পরিবর্তন (যে এলাকায় ভোটার হয়েছেন)
- ছবি পরিবর্তন (আপনার ছবি অস্পষ্ট হলে)
- এন আইডি কার্ড / ভোটার আইডি কার্ড রিপ্রিন্ট (অস্পষ্ট হলে)
তথ্য বা ছবি পরিবর্তন বা সংশোধনের নিয়ম
অনলাইনের মাধ্যমে NID এর ছবি বা অন্যান্য তথ্যের পরিবর্তন বা সংশোধনের প্রক্রিয়ার নিয়ম গুলো ধাপে ধাপে নিম্নে দেয়া হল-
- অনলাইনে NID এর তথ্য পরিবর্তন বা সংশোধন করার আগে বাংলাদেশ NID পোর্টাল ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
- ওয়েবসাইটে রেজিষ্ট্রেশন করার পর প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে একাউন্টে লগইন করুন। লগইন করার পর এরকম একটি ওয়েব পেজ দেখতে পাবেন।
- লগ ইন করার পর প্রোফাইল ট্যাব এ ক্লিক করুন। প্রোফাইল ট্যাবে আপনার সকল ব্যক্তিগত তথ্য (যেমন নাম, জন্ম তারিখ, জন্মস্থান, পিতা মাতার নাম ইত্যাদি) দেখতে পাবেন।
- এখান থেকে আপনি আপনার তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন।
- জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য পরিবর্তনের জন্য প্রযোজ্য বা চার্জ দেখার জন্য এডিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। এখানে আপনার প্রযোজ্য ফি বা চার্জ এর তথ্য প্রদর্শিত হবে।
- এখান থেকে “বহাল” বাটন এ ক্লিক করলে আপনাকে এডিট প্রোফাইল পেজে নিয়ে যাওয়া হবে। যা এমনটা দেখাবে।
এনআইডি কার্ড সংশোধন সম্পর্কিত ফি
- এডিট মোডে প্রোফাইল পেজে আপনার সকল ব্যক্তিগত তথ্য পুনরায় দেখতে পাবেন। সেখানে প্রতিটি তথ্যের পাশে একটা বক্স থাকে। উক্ত বক্স সমূহে ক্লিক করলে ঠিক মার্ক যুক্ত হবে। সেই সাথে ঠিক মার্ক যুক্ত বক্সের তথ্য এডিট করুন।
- এই পেজ থেকে আপনি আপনার এনআইডির সকল তথ্য (নাম, জন্ম তারিখ, রক্তের গ্রুপ, জন্ম-নিবন্ধন নাম্বার, মা-বাবার নাম ইত্যাদি) পরিবর্তন করতে পারবেন।
- প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পরিবর্তন করা হয়ে গেলে উপরে ডানদিকে থাকা “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন।
ট্রানজেকশন ট্যাব
এই প্রক্রিয়ায় আপনাকে এই কাজটি সম্পাদন করার জন্য কিছু নিদির্ষ্ট পরিমাণ ফি প্রদান করতে হবে। ফি প্রদান না করা পর্যন্ত আপনি পরবর্তী ধাপে যেতে পারবেন না। আর এই ফি প্রদান করার জন্য যে সকল ব্যাংকের মাধ্যমে প্রদান করতে পারবেন।
যেভাবে ফি প্রদান করবেন-
- এখন আপনার পছন্দমত মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপে প্রবেশ করে “পে বিল” অপশনে গিয়ে “১০০০” লিখে সার্চ করলে “EC Bangladesh” অপশনটি চলে আসবে।
- অপশনটি সিলেক্ট করুন। এরপর আপনার এনআইডি কার্ড এর নাম্বার সঠিকভাবে প্রদান করুন। এখন আপনার উল্লেখিত এনআইডি কার্ডের নাম্বারের জন্য পাঠানো টাকা ডিপোজিট হবে।
- এরপর “Application Type” এর লেখাটিতে ক্লিক করুন। এখন এখানে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সংখ্যাটি লিখুন।
- সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করার পর “Validate” এ ক্লিক করুন। তারপর “Ok” চাপুন। “Biller Short Name” বক্সে আপনার নামের শর্ট ফর্ম লিখুন। কত টাকা পাঠানো হবে? সে সম্পর্কিত তথ্য দেখতে পাবেন।
- আপনার মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট এর পিন দিয়ে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হবে। সঠিকভাবে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হলে একটি রিসিট পাবেন।
ফি প্রদান করার পর প্রক্রিয়া-
- এখন ট্রানজেকশন পেজটি রিলোড করুন। রিলোড হওয়ার পর পরিশোধকৃত অর্থ এখানে প্রদর্শিত হবে।
- এরপর “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন। এখানে আপনার তথ্য সমূহের ভেরিফিকেশন হিসেবে এসএসসি পরীক্ষার সার্টিফিকেট বা জন্ম সনদ এর স্ক্যানকৃত কপি চাইবে। এই সনদ যুক্ত করে “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন।
- আবেদনকৃত এনআইডি কার্ড এর সকল তথ্য পরিবর্তনের প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে “সাবমিট” বাটনে ক্লিক করুন।
- পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করার জন্য “বিস্তারিত তথ্য” বাটনে ক্লিক করুন এবং ফাইলটি ডাউনলোড করুন।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড তৈরির নিয়ম
- প্রথমে আপনাদের নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট http://www.nvsp. লগ ইন করতে হবে।
- আপনার “রেজিস্ট্রেশন ফর নিউ ভোটার আইডি কার্ড” অপশনে ক্লিক করুন। কিংবা due to shifting from another constituency -তে ক্লিক করুন।
- এখন ফর্ম ৬ ওপেন হওয়ার পর ফর্মটি ফিলআপ করতে হবে। আপনার ভাষা বেছে নিয়ে ফর্ম ফিলআপ করুন। মনে রাখবেন, ফর্ম সাবধানে ফিলাপ করবেন কারন এখানে যা লিখবেন তাই আপনার ভোটার আইডি কার্ড- এ দেখা যাবে।
- এরপর আপনাকে কিছু ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে (যেমন ছবির স্ক্যান কপি, বয়সের প্রমান পত্র, আর ঠিকানারা)।
- সব কিছু ভাল করে দেখে নিয়ে সাবমিট করতে হবে
আপনার সকল তথ্য ঠিক থাকে তবে ১ মাসের মধ্যে আপনারা ভোটার আইডি কার্ড আপনার বাড়িতে পোস্ট করে দেওয়া হবে।
গুরুত্বপূর্ণ: Bangladesh national id card check online
ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি
আপনার সামরিক গুরুত্বপূর্ণ কাজে ন্যাশনাল আইডি কার্ড ব্যবহার করার জন্য অনলাইনের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ডের অনলাইন কপি বের করা হয়। আর এটিকে বর্তমানে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড বলা হয়।
ভোটার নিবন্ধন ফরমের স্লিপ নম্বর হারিয়ে গেলে
ভোটার নিবন্ধন ফরমের স্লিপ নম্বর হারিয়ে গেলে কোন চিন্তা করবেন না। এই স্লিপ হারিয়ে গেলে আপ্ন্র নিকটস্থ থানায় গিয়ে সাধারণ জিডি করবেন। এরপর সরকার কর্তৃক আপনাকে মোবাইল মেসেজ এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। এভাবে আপনি আপনার স্লিপ খুঁজে পাবেন।
স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম – অনলাইন থেকে আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন
আপনার স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড করার জন্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
এরপর এখানে স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড অপশনে গিয়ে ক্লিক করতে হবে। ক্লিক করার পর এখানে আপনি ভোটার আইডি কার্ডের সফট কপি এবং পিডিএফ পেয়ে যাবে। এখন পিডিএফ ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করলে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড বা স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।
ভোটার আইডি কার্ড সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর
১। ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য কিভাবে সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ ভোটার আইডি কার্ডের রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিল আবেদন পত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
২। কার্ডে কোন সংশোধন করা হলে তার কোন রেকর্ড রাখা হয় কি?
উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সরকারের সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।
৩। ভুলক্রমে পিতা/স্বামী/মাতাকে মৃত হিসেবে উল্লেখ করা হলে সংশোধনের জন্য কোন কোন সনদ দাখিল করতে হবে?
উত্তরঃ জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে উপযুক্ত ব্যক্তির পরিচয় পত্র দাখিল করতে হবে।
৪। আমি বিবাহিত, আমার কার্ডে স্বামী না লিখে পিতা লেখা হয়েছে। কিভাবে তা সংশোধন করব?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে অ-বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।
৫। বিয়ের পরবর্তী স্বামীর নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ড এর ফটোকপি সংযুক্ত করে NID Registration Wing/ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৬। বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। স্বামীর নাম কিভাবে বাদ দিতে হবে?
উত্তরঃ বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত সকল দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৭। বিবাহ বিচ্ছেদের পর নতুন বিবাহ করেছি এখন আগের স্ত্রীর নামের স্থলে বর্তমান স্ত্রীর নাম কিভাবে সংযুক্ত করতে পারি?
উত্তরঃ প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদ ও পরবর্তী বিয়ের সকল দলিল (তালাকনামা ও কাবিননামা) সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
৮। পেশা পরিবর্তন করতে চাই কিন্তু কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে প্রামাণিক কাগজপত্র দাখিল করতে হবে, আইডি কার্ডের তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।
৯। ID Card এর ছবি অস্পষ্ট, ছবি পরিবর্তন করতে কি করব?
উত্তরঃ এক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
১০। নিজ/পিতা/স্বামী/মাতার নামের বানান সংশোধন করতে আবেদনের করার পর কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ বা জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকুরীর প্রমাণপত্র, নিকাহ্নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হয়।
গুরুত্বপূর্ণ কথা: এনআইডি কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ড হচ্ছে একজন নাগরিকের অধিকার। এই ভোটার আইডি কার্ডের মাধ্যমে নাগরিক তার পরিচয় দিতে পারে। এই আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে অনেক সমস্যায় পড়তে হয় কিন্তু চিন্তা করার কোনো কারণ নেই। কারণ আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে আপনি আপনার নিকটস্থ কোনো যেকোনো থানায় গিয়ে জিডি করলে পরবর্তীতে আপনি আপনার আইডি কার্ড ফিরে পাবেন।
এভাবে আপনি অনলাইন থেকে আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন। আপনার স্মার্ট কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ডের যেকোনো সমস্যার সমাধান আমরা দেয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করি আমরা আপনার সমস্যার সমাধান দিতে পেরেছি।
যে প্রশ্নগুলো আমাদের কাছে আসে: অনলাইন থেকে আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন.
আমার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে চাই?
ভোটার আইডি কার্ড চেক
নতুন আইডি কার্ড কিভাবে দেখব?
ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড
ভোটার আইডি কার্ড তৈরি
আইডি কার্ড বের করার নিয়ম?
নতুন ভোটার আইডি কার্ড কবে দিবে?
নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম?
ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম ?
ভোটার নিবন্ধন ফরমের স্লিপ নম্বর
আইডি কার্ড অনলাইন কপি
ভোটার আইডি কার্ড কিভাবে বানাবো ?
ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন ফরম
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন
নিবন্ধন স্লিপ দিয়ে আইডি কার্ড
নতুন ভোটার আইডি কার্ড
জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করার নিয়ম ?
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফরম
জাতীয় পরিচয়পত্র অনলাইন কপি
এন আই ডি কার্ড সংশোধন
ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন
ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড
NID সংশোধন করার নিয়ম?
হারানো আইডি কার্ড উত্তোলনের আবেদন ফরম
ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করা ?
ন্যাশনাল আইডি কার্ড চেক
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন অনলাইনে
ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনে কিভাবে পাব ?
নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড
আইডি কার্ড দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন হয়েছে ?