জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম ২০২৪ | জন্ম নিবন্ধন সংশোধন অনলাইন
জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম ২০২৪ | Jonmo Nibondhon Songsodhon Korar Niom
আপনার জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার প্রয়োজন। কিন্তু সংশোধন কোথায় এবং কিভাবে করবেন সে বিষয়ে ভাবছেন? তাহলে একদম সঠিক স্থানে এসেছেন। আমরা আজ আপনাদের জন্য জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম জানাবো। যাতে করে আপনারা খুব সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে পারবেন। এছাড়াও আনুষাঙ্গিক কিছু তথ্য দিয়ে দিব। চলুন তাহলে শুরু করি জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম আজকের আর্টিকেলটি।
আরো দেখুনঃ জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড.
জন্ম তথ্য সংশোধনের শর্ত ও নিয়মাবলি
আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদের তথ্য ভুল থাকলে সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হয়। আর আবেদন করার জন্য করার ক্ষেত্রে কিছু শর্ত ও নিয়মাবলি অবশ্যই মেনে চলতে হবে।
- যদি জন্ম নিবন্ধন সনদ সংশোধনকারীর বাবা-মা এর নাম সংশোধন করার প্রয়োজন হয়, তাহলেবাবা-মা এর জন্ম নিবন্ধন নম্বর প্রয়োজন হবে (এক্ষেত্রে তাদের জন্ম নিবন্ধন সনদ না থাকলে অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন করে নিতে হবে)।
- যদি বাবা-মা এর জন্ম নিবন্ধন নম্বর না থাকে এবং জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০০ এর পূর্বে হয় তাহলে আপনার জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধন আবেদন করার সময় আপনার বাবা-মা এর নাম সংশোধন করে নিতে পারবেন। সেক্ষেত্রে পিতা বা মাতাবাবা-মা মৃত হলে মৃত্যুর কোন প্রমাণপত্র দাখিল করতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে কত টাকা লাগে?
জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে কত টাকা খরচ হয়? এই প্রশ্নটিই সবার মাঝে থাকে, তবে জন্ম নিবন্ধন এর সমস্যা অনুসারে এর সংশোধনী কত টাকা প্রয়োজন হয় তা নির্ধারণ করা হয়। বাংলাদেশ সরকারের নীতিমালা অনুসারে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার মুদ্রা ফি নেয়া হয়। নিম্মে একটি ছকের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন ফি প্রদান করা হলো-
জন্ম নিবন্ধন সংশোধন ফি ২০২৪ | Birth Registration Correction Fee
জন্ম নিবন্ধন সংশোধন ফি নির্ধারণ করা হয় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন এবং দেশের উপর নির্ধারণ করে।
জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের ধরন | বাংলাদেশের মুদ্রা | বিদেশি মুদ্রা |
যেকোনো তথ্য সংশোধনের জন্য ফ্রি | ১০০ টাকা | ২ ডলার |
নাম, পিতা-মাতার নাম এবং ঠিকানার ক্ষেত্রে তথ্য সংশোধনের জন্য ফি | ৫০ টাকা | ১ ডলার |
বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় মূল সনদ সংশোধনের পর সনদের কপি সরবরাহ | বিনামূল্য | বিনামূল্য |
বাংলা এবং ইংরেজি ভাষার সনদের নকল কপি সরবরাহ | ৫০ টাকা | ১ ডলার |
জন্ম নিবন্ধন সংশোধন ফরম | Birth Registration Correction Form
জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার জন্য আপনাদের অবশ্যই একটি ফরম পূরণ করতে হবে। আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন এর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে এই ফরমটি পূরণ করতে পারেন। অথবা আপনার নিকটস্থ ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভা/ সিটি কর্পোরেশনের অফিস থেকে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার জন্য ফরম সংগ্রহ করে ফরম পূরণ করতে পারবেন।
জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম ২০২৪
জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার জন্য আপনারা দুটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারবেন। একটি হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে এবং অন্যটি হচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভা/ সিটি কর্পোরেশনের অফিসে গিয়ে। অনলাইনের মাধ্যমে আপনারা যেভাবে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে পারবেন তার নিয়ম আমরা আপনাদের কে জানিয়ে দিব।
জন্ম নিবন্ধন সংশোধন অনলাইন | Online Birth Registration Correction Bangladesh
যেসকল ব্যক্তিবর্গ অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে চান তাদের জন্ম নিবন্ধনটি অবশ্যই অনলাইনে থাকতে হবে। এরপর অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। এরপর সংশোধিত তথ্য সংযুক্ত করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করার পরবর্তী সময়ে আবেদন সাবমিট করে দিতে হবে।
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদন যাচাই করে আপনাকে শুনানির জন্য ডাকা হবে। এরপর আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তাদের দেখানোর পর আবেদন অনুমোদন করা হবে এবং আপনার জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করে প্রেরণ করা হবে।
কিন্তু এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে আমরা কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এবং কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের জন্য আবেদন করব? আমরা আপনাদের সুবিধার্থে নিম্নে অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম দেখিয়ে দিচ্ছি-
প্রথমে আপনার ডিভাইসে ইন্টারনেট কানেকশন সংযুক্ত করে। গুগল থেকে সার্চ অপশনে গিয়ে এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে- https://bdris.gov.bd/br/application
এরপর জন্ম নিবন্ধন অপশন থেকে জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধন আবেদন মেনুতে ক্লিক করতে হবে।
এখন আপনার জন্ম নিবন্ধনের 17 ডিজিটের একটি নম্বর দেয়া আছে স্মৃতি লিখতে হবে এবং আপনার জন্ম তারিখ দিতে হবে। এগুলো সঠিকভাবে দেয়ার পর অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করতে হবে।
উল্লেখ্য যে, আপনার জন্ম নিবন্ধন পথে 17 ডিজিটের নম্বরটি কম অথবা বেশি থাকে তাহলে আপনার যে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। এবং সেখান থেকে আপনার নম্বরটি সঠিকভাবে জেনে নিতে হবে।
অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করার পর আপনাকে কিছু তথ্য দেয়ার নির্দেশ দিবে। সেখানে আপনার সঠিক তথ্য দিয়ে নির্বাচন করুন বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এরপর নিবন্ধন কার্যালয় ঠিকানা নামক একটি পেইজ দেখতে পাবেন। সেখানেই সঠিকভাবে দেশ, বিভাগ, জেলা, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, অফিস সঠিকভাবে সিলেক্ট করতে হবে। এরপর পূর্ববর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এই পর্যায়ে আপনার যে সকল তথ্য সংশোধন করতে হবে সেই সকল তথ্য এগুলোর সঠিক তথ্য লিখতে হবে। আরো তথ্য সংযোজন করুন এই বাটনে ক্লিক করলে আপনারা অনেকগুলো অপশন পেয়ে যাবেন। এখান থেকে আপনারা আপনাদের নির্দিষ্ট সমস্যা অনুসারে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন কার্য প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে পারেন।
এখন আপনারা এখানে একটি ফ্রম পেয়ে যাবে সেই ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। যে ব্যক্তির জন্ম নিবন্ধন সংশোধন ফরম পূরণ করেছেন সেই ব্যক্তির যোগাযোগ নম্বর দিতে হবে। ( যদি এখানে আপনি আপনার সন্তানের জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে চান তাহলে এখানে পিতা-মাতার সিলেট করে দিতে হবে)।
তারপর সংযোজক নামক বাটনে ক্লিক করতে হবে। প্রমানপত্র হিসেবে যে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রয়েছে সে সকল কাগজপত্র স্ক্যান করে তার পিক আপলোড করে দিতে হবে। একবার আপনার মোবাইল ফোনে তোলা একটি ছবি দিতে হবে। ছবি দেয়ার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যাতে আপনার মুখমন্ডল স্পষ্ট হয়।
সর্বশেষ পর্যায় পেমেন্ট অপশনে গিয়ে আপনি যে পদ্ধতিতে পেমেন্ট দিতে উৎসুক সে পদ্ধতি সিলেক্ট করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। সাবমিট বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে আপনার জন্ম নিবন্ধন সংশোধন আবেদনটি জমা হয়ে যাবে।
আবেদনপত্র জমা দেয়ার পর আপনাকে একটি রেফারেন্স নম্বর দিয়ে দেয়া হবে। এই রেফারেন্স নম্বরের প্রিন্ট কপি আপনি যেখানে বাস করেন সেখানে ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভা/ সিটি কর্পোরেশন অফিসে জমা দিতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম F&Q
Q: জন্ম নিবন্ধন মোট কতবার সংশোধন করা যায়?
A: যখন জন্ম নিবন্ধন এর মধ্যে থাকা তথ্য গুলোর মধ্যে ভুল থাকে। তখন সেই ভুল তথ্য থাকা জন্ম নিবন্ধন টি সংশোধন করে নেয়ার প্রয়োজন হয়। তবে আপনি একটি জন্ম নিবন্ধন শুধুমাত্র ৮ বার সংশোধন করে নিতে পারবেন। কেননা নির্দিষ্ট কোন একটি জন্ম নিবন্ধন এর মধ্যে ভুল তথ্য সংশোধন করার জন্য ৮ বার এর বেশি সুযোগ প্রদান করা হয় না। তাই অবশ্যই আপনি প্রথমবার জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার ক্ষেত্রে সব গুলো তথ্য সঠিক ভাবে প্রদান করার চেষ্টা করবেন।
Q: একটি নতুন শিশু জন্মের পরে নিবন্ধন করার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয়?
A: যদি একটি শিশু হাসপাতালের মধ্যে জন্মগ্রহণ করে। তাহলে অবশ্যই সেই হাসপাতাল এর সার্টিফিকেট অথবা ছাড়পত্র এর প্রয়োজন হবে। কিন্তু যদি একটি শিশু হাসপাতালে জন্মগ্রহণ না করে। সেক্ষেত্রে আপনাকে নির্দিষ্ট কোন একটি এনজিওর কর্মীর কাছ থেকে প্রত্যয়ন পত্র সংগ্রহ করতে হবে। যদি সেই প্রত্যয়ন পত্র সংগ্রহ করা সম্ভব না হয়। তাহলে আপনাকে নিবন্ধক এর জন্ম সম্পর্কিত কোন দলিলের সত্যায়িত অনুলিপি প্রদান করতে হবে। এর পাশাপাশি সেই শিশুটির বাবা এবং মায়ের জন্ম নিবন্ধন সনদ। অথবা তাদের জাতীয় পরিচয় পত্র এর ফটোকপির প্রয়োজন হবে।
আরো দেখুনঃ
Q: ১৬ ডিজিট এর জন্ম নিবন্ধন থেকে ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন করা যাবে কিনা?
A: যারা মূলত অনেক আগেই জন্ম নিবন্ধন করেছেন। এবং যাদের জন্ম নিবন্ধন গুলো হাতে লেখা ছিল। তাদের ১৬ ডিজিট এর জন্ম নিবন্ধন রয়েছে। সেক্ষেত্রে তারা চাইলেই সেই জন্ম নিবন্ধন কে ১৭ ডিজিটে পরিবর্তন করতে পারবে। আর এই কাজ টি করার জন্য অবশ্যই সংশ্লিষ্ট নিবন্ধক এর কার্যালয়ে আগের ১৬ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন দিতে হবে। এবং তারপরে সেখান থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন সংগ্রহ করতে হবে।
Q: জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার জন্য কত টাকা লাগে?
A: বাংলাদেশ জন্ম ও মৃত্যু এর নীতিমালা অনুযায়ী কোন ব্যক্তি যখন জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে চাইবে। তখন তাকে নির্ধারিত ফি প্রদান করতে হবে। আর বর্তমান সময়ে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা লাগে। তবে সরকারি ফি অনুযায়ী একজন ব্যক্তি কে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা প্রদান করতে হবে। কিন্তু যখন আপনি জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে যাবেন। তখন আপনাকে বাড়তি কিছু টাকা ব্যয় করতে হবে।
Q: জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে কতদিন লাগে?
A: যখন আপনি জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার জন্য আবেদন করবেন। তখন তা সংশোধন হতে খুব বেশি সময় প্রয়োজন হবে না। বরং একটি জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে মাত্র ০৭ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত সময় লাগে।
Q: আমি জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার জন্য আবেদন করেছি। এখন সেই আবেদন এর বর্তমান অবস্থা কিভাবে জানতে পারব?
A: আপনি যখন আপনার কোন জন্ম নিবন্ধন এর মধ্যে থাকা ভুল তথ্য সংশোধন করার জন্য আবেদন করবেন। তখন আপনার এই সংশোধনী প্রক্রিয়া কতদূর অগ্রসর হয়েছে। তা আপনি খুব সহজেই দেখে নিতে পারবেন। আর সেজন্য আপনাকে এই ওয়েবসাইট (https://bdris.gov.bd/br/application/status) এর মধ্যে ভিজিট করতে হবে। এবং এই ওয়েবসাইটে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের বর্তমান অবস্থা দেখে নিতে পারবেন।
Q: কোথায় জন্ম নিবন্ধন করতে হয়?
A: যখন একটি শিশুর জন্ম হবে, তখন আপনি সেই শিশুটির জন্ম নিবন্ধন আপনার নিজস্ব ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা অথবা সিটি কর্পোরেশন এর কার্যালয়ে গিয়ে জন্ম নিবন্ধন করতে পারবেন।
Q: কখন জন্ম নিবন্ধন করতে হয়?
A: কোন একটি শিশুর জন্মের ৪৫ দিন পর জন্ম নিবন্ধন করা উচিত। তবে আপনি চাইলে সেই শিশুটির পাঁচ বছরের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করতে পারবেন। কিন্তু পাঁচ বছর হওয়ার পরেও যদি আপনি সেই শিশুটির জন্ম নিবন্ধন না করেন। তাহলে পরবর্তী সময়ে যখন আপনি নিবন্ধন করতে যাবেন। তখন আপনাকে অনেক কাজ করতে হবে। সেই সাথে আপনার অনেক কাগজপত্র প্রদান করতে হবে। যা আপনার কাছে অনেক ঝামেলার মনে হবে।
Q: একই ব্যক্তির জন্ম নিবন্ধন দুই বার করা সম্ভব কিনা?
A: না! আপনি একই ব্যক্তি জন্ম নিবন্ধন কোন ভাবেই দুইবার করতে পারবেন না। কারণ যখন একজন ব্যক্তির জন্ম নিবন্ধন করানো হয়। তখন তার সকল তথ্য গুলো জমা হয়ে থাকবে। এবং পরবর্তী সময়ে যদি আপনি পুনরায় সেই ব্যক্তির জন্ম নিবন্ধন করতে যান। তাহলে পূর্বে জমা থাকা তথ্য গুলোর সাথে ম্যাচিং হলে। আর পুনরায় সেই ব্যক্তির জন্ম নিবন্ধন সম্পূর্ণ হবে না।
উপসংহার: আশা করি আমরা আপনাদেরকে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম ২০২৪ সম্পর্কে বুঝাতে পেরেছি। আপনারা যদি জন্ম নিবন্ধন সংশোধন সংশ্লিষ্ট আরো তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের নিজের জানাতে পারেন।