vlxxviet mms desi xnxx

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে? | আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে?

0
4/5 - (1 vote)

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কি? | আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে? | এরিস্টটলকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক বলা হয় কেন?

বিজ্ঞানের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শাখার মধ্যে রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি। একটি রাষ্ট্র সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান অধ্যায়নের বিকল্প নেই। কিন্তু প্রশ্ন হলো এই রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে বা কার হাত ধরেই এই বিজ্ঞানের আবির্ভাব ? 

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক হলো গ্রীক দার্শনিক অ্যারিস্টটল। তিনি তার দর্শনিবিদ্যার জন্য বেশ সুপরিচিত মানুষের মাঝে। তার মাধ্যমেই রাষ্ট্রবিজ্ঞানের কার্যকরী সংজ্ঞা সকলে জানতে পারে। বিজ্ঞানের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শাখার মধ্যে রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল ও শক্তিশালী শাখা তার ভাষ্যমতে।

আরো দেখুনঃ

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কি?

রাষ্ট্রবিজ্ঞান এমন একটি বিষয় যা তুলনামূলক রাজনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, রাজনৈতিক অর্থনীতি এবং রাজনৈতিক পদ্ধতি অসংখ্য ক্ষেত্র নিয়ে গঠিত একটি বিজ্ঞান।

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে?

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক হলে গ্রীক বিজ্ঞানী ও দার্শনিক অ্যারিস্টটল। দর্শন ও বিজ্ঞানের উপর তার করা কাজ বহু শতাব্দী ধরে বিভিন্ন সংস্কৃতিকে প্রভাবিত করেছে। ইতিহাসের সেরা লেখক হিসেবে তিনি মানুষের মাঝে সুপরিচিত ছিলেন। রাজনীতি থেকে পদার্থবিদ্যা সকল শাখায়ই তার লেখা রয়েছে। 

আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে?

নিকোলা ম্যাকিয়াভেলি কে আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক বলা হয়। তিনিই প্রথম রাজনৈতিক চিন্তাবিদ, যিনি রাজনীতিকে নৈতিকতা থেকে আলাদা করতে পেরেছিলেন। তিনি তার কাজের মাধ্যমে কি সঠিক, কি ভুল এই তর্কে না গিয়ে বাস্তবতা এবং কী অর্জন করা দরকার সেই দিকে মনোযোগ দিয়েছিলেন। দার্শনিক ধারণার চেয়ে ব্যবহারিক ও বাস্তববাদী কৌশলের উপরই তার জোর ছিল বেশি। তিনি রাজনৈতিক অঙ্গনে নিঃশন্দেহে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি ছিলেন।

এরিস্টটলকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক বলা হয় কেন?

কারণ তিনি আদর্শ একটি রাষ্ট্র. দাসপ্রতা, বিপ্লব, শিক্ষা, নাগরিকত্ব, সরকারের রূপ, সুবর্ণ গড় তত্ত্ব, সংবিধানের তত্ত্ব ইত্যাদি বিষয় এবং চিন্তাভাবনা বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন তার লেখায়।

তার একটি বিখ্যাত উক্তি হলো: “প্রত্যেক মানুষ একটি সামাজিকরাজনৈতিক প্রাণী। তারমানে তিনি একজন মানুষকে শুধু সামাজিকতার বেড়িতেই আবদ্ধ রাখেননি তিনি তাকে রাজনৈতিক মহলেও নিয়ে গেছেন এবং তার গুরুত যোগ করেছেন। শাসন, শিক্ষা এবং আদর্শ এই বিষয়গুলোই নিয়ে চর্চা ও লেখা তাকে রাজনৈতিক বিষয়ে আরো দক্ষ ও আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তোলে আর এই জন্যই তাকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক বলা হয়।

আরো দেখুনঃ

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে?- FAQ

১. রাষ্ট্রবিজ্ঞানের আর কোন চারটি উপক্ষেত্র রয়েছে? 

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের চারটি প্রধান উপক্ষেত্র হলো ১, আমেরিকান রাজনীতি, ২. তুলনামূলক রাজনীতি, ৩. আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং ৪ রাজনৈতিক তত্ত্ব।

২. রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাড়াও এরিস্টটল আর কিসের জন্য বিখ্যাত? 

এরিস্টটল ছিলেন সর্বকালেরর সর্বশেষ্ট্র দার্শনিকদের একজন। তিনি আনুষ্ঠানিক যুক্তিবিদ্যার ক্ষেত্র আবিষ্কার করেছিলেন, দর্শন ও বিজ্ঞানের সমস্ত ক্ষেত্রে যগুান্তকারী অবদান রেখেছিলেন, বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা চিহ্নিত করেছিলেন এবং তাদের মধ্যে সংযোগগু পর্যবেক্ষণ করেছিলেন।

৩. এরিস্টটলের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার কি? 

এরিস্টটল যৌক্তিক ডিডাকশন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছিলেন, সম্ভবত এটি তার সমস্ত উল্লেখযোগ্য কৃতিত্বের চাবিকাঠি।

৪. রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে বিজ্ঞান বলা হয় কেন?

অনান্য সামাজিক বিজ্ঞানের মতো, রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করে, যার মূল অর্থ হলো রাজনৈতিক বিজ্ঞানীরা তাদের অধ্যয়নকে উদ্দেশ্যমূলক, যুক্তিযুক্ত এবং পদ্ধতিগত পদ্ধতিতে ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট ফলাফলে পৌঁছান। আর এই জন্যই রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে বিজ্ঞান বলা হয়।

৫. রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অপর নাম কি?

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অপর নাম হলো রাজনৈতিক দর্শন বা রাজনৈতিক তত্ত্ব।

৬. ৫ ধরনের রাজনীতি কি কি?

প্রধান ৫ ধরণের রাজনীতি হলো: ১. গণতন্ত্র, ২. রাজতন্ত্র, ৩. অলিগার্কি এবং ৪. কর্তৃত্ববাদী ও ৫. সর্বগ্রাসী শাসনব্যবস্থা।

সমাপ্তি: বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হচ্ছে রাষ্ট্রবিজ্ঞান। একটি রাষ্ট্রের কি ধরণের ব্যবস্থা থাকা উচিত তা রাস্ট্রবিজ্ঞানীরা নির্ধারণ করেন। তাই রাষ্ট্রবিজ্ঞান সম্পর্কে রাজনীতিবিদদের অবশ্যই জানা উচিত।

এই পোস্টে আমি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে, আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে, কেন এরিস্টটলকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক বলা সেই বিষয়গুরো তুরে ধরার চেষ্টা করেছি যাতে স্বল্প ভাষায় পরিষ্কারভাবে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা যায়।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex