vlxxviet mms desi xnxx

পরিসংখ্যান কাকে বলে?

0
3.5/5 - (2 votes)

পরিসংখ্যান কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্য

শিক্ষার্থীদের অধ্যায়নকালে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে পরিসংখ্যান। ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে একদম উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত পরিসংখ্যান বিষয়ক কিছু পাঠ্য বইয়ে উল্লেখ করা থাকে। কারণ পরিসংখ্যানকে ঘিরেই একটি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এবং অন্যান্য বিষয়গুলোও তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়। আর এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে আজ আমরা আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। যাতে করে আপনারা পরিসংখ্যান বিষয়ে পূর্ণ ধারণা লাভ করতে পারেন এবং সেই ধারণা থেকে বাস্তব জীবনে অনুধাবন করতে পারেন।

আমাদের আজকের আলোচনার মূল বিষয় হচ্ছে পরিসংখ্যান কাকে বলে? আমরা পরিসংখ্যানের উদ্দেশ্য বৈশিষ্ট্য পদ্ধতি  ইত্যাদি সম্পর্কে জানবো চলুন তাহলে শুরু করা যাক আমাদের আজকের আলোচনা।

পরিসংখ্যান কি?

পরিসংখ্যান হলো অভিজ্ঞতামূলক তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, ব্যাখ্যা এবং উপস্থাপনের জন্য পদ্ধতিগুলি বিকাশ এবং অধ্যয়নের সাথে সম্পর্কিত বিজ্ঞান। পরিসংখ্যান বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে যেমন:  গবেষণা পরিচালনা, ফলাফল মূল্যায়ন, সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা বিকাশ এবং জ্ঞাত সিদ্ধান্ত নিতে। বিষয়গুলি কেন ঘটে, কখন ঘটে এবং এর পুনরাবৃত্তি অনুমানযোগ্য কিনা তা তদন্ত করার জন্য গবেষণার প্রায় যেকোনো ক্ষেত্র অনুসন্ধান করতে পরিসংখ্যান ব্যবহার করা যেতে পারে।

পরিসংখ্যান কাকে বলে? | Porishonkhan Kake Bole

Porisonkhan Ki পরিসংখ্যান হচ্ছে একটি সংখ্যা বিষয়ক বিজ্ঞান। আর পরিসংখ্যানকে ইংলিশে Statistics বলে। পরিসংখ্যান শব্দটি উৎপত্তি হয়েছে ইতালিও শব্দ Statista বা ল্যাটিন শব্দ Status থেকে। Statista শব্দের অর্থ হচ্ছে রাষ্ট্র বিষয়ক কার্যকলাপ এবং Status শব্দের অর্থ হচ্ছে রাষ্ট্র। সুতরাং পরিসংখ্যান বিষয়টি ভাব হচ্ছে রাষ্ট্র বিষয়ক পরিচালনার কাজে যে জ্ঞান বিজ্ঞানের উত্তরণের সাথে সাথে যে ক্ষেত্র এবং কলাকৌশল প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।

প্রাথমিকভাবে যেকোনো সংখ্যা ভিত্তিক  তথ্যকে অনুসন্ধানের মাধ্যমে লিপিবদ্ধ করে সে সম্পর্কে তথ্য তৈরি করাই হচ্ছে পরিসংখ্যান। যদি অন্যভাবে বলা যায় তাহলে সংখ্যাভিত্তিক উপাত্ত সংগ্রহ, বিশ্লেষণ এবং ব্যাখ্যা দানের বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি হচ্ছে পরিসংখ্যান।

তবে পরিসংখ্যানকে গবেষক একেকভাবে করেছেন। নিম্নে কিছু গবেষকদের মতে উল্লেখ করা হলো-

Croxton and Cowden এর মতবাদ হচ্ছে– “ পরিসংখ্যানকে তথ্য সংগ্রহ, অবস্থা, বিশ্লেষণ এবং ব্যাখ্যা প্রদান করার জন্য যে বিজ্ঞান ব্যবহার করা হয়।”

Webster এর মতবাদ হচ্ছে- “ পরিসংখ্যান বিজ্ঞান হল একটি রাষ্ট্রের জনসাধারণের অবস্থান সম্পর্কিত তথ্যাবলী। তবে বিশেষ করে সেসব তথ্য বা যেকোন আকারে বা শ্রেণিবিন্যাস এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।”

সুতরাং পরিসংখ্যান হচ্ছে কোন ঘটনা, তথ্য, যেকোনো বিষয়ের সংখ্যা এবং গুণবাচক পরিমাপ। 

সহজ ভাষায়, পরিসংখ্যান হচ্ছে তথ্য সংগ্রহ করা, সংঘটিত করা এবং সেই সকল তথ্য বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া।

পরিসংখ্যান বলতে কি বুঝ

পরিসংখ্যান হলো ডেটার অধ্যয়ন এবং ম্যানিপুলেশন, যার মধ্যে ডেটা সংগ্রহ, পর্যালোচনা, বিশ্লেষণ এবং উপসংহারে উপনীত হওয়ার উপায় রয়েছে। পরিসংখ্যানের দুটি প্রধান ক্ষেত্র হল বর্ণনামূলক এবং অনুমানমূলক পরিসংখ্যান।

গণিতে, পরিসংখ্যান হল ডেটা ব্যাখ্যা, বিশ্লেষণ এবং সংক্ষিপ্ত করার একটি পদ্ধতি। সুতরাং, পরিসংখ্যানের প্রকারগুলি এই বৈশিষ্ট্যগুলির উপর ভিত্তি করে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে: বর্ণনামূলক এবং অনুমানীয় পরিসংখ্যান। পাই চার্ট, বার গ্রাফ বা টেবিল ব্যবহার করার মতো ডেটার উপস্থাপনের উপর ভিত্তি করে, আমরা এটি বিশ্লেষণ এবং ব্যাখ্যা করি।

পরিসংখ্যান পদ্ধতি কি?

যদিও ডেটা বিশ্লেষণ করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়, নীচে পরিসংখ্যানগত বিশ্লেষণের ৫টি সর্বাধিক ব্যবহৃত এবং জনপ্রিয় পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো:

অর্থ-

গড় বা গড় পরিসংখ্যান বিশ্লেষণের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতিগুলির মধ্যে একটি। গড় ডেটার সামগ্রিক প্রবণতা নির্ধারণ করে এবং গণনা করা খুব সহজ। গড় গণনা করা হয় ডেটা সেটের সংখ্যাগুলিকে একসাথে যোগ করে এবং তারপরে ডেটা পয়েন্টের সংখ্যা দিয়ে ভাগ করে। গণনার সহজলভ্যতা এবং এর সুবিধা থাকা সত্ত্বেও, শুধুমাত্র পরিসংখ্যানগত নির্দেশক হিসাবে এটিকে অবলম্বন করা যুক্তিযুক্ত নয় কারণ এর ফলে ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।

আদর্শ চ্যুতি-

স্ট্যান্ডার্ড ডেভিয়েশন হল আরেকটি বহুল ব্যবহৃত পরিসংখ্যানগত টুল বা পদ্ধতি। এটি সমগ্র ডেটা সেটের গড় থেকে বিভিন্ন ডেটা পয়েন্টের বিচ্যুতি বিশ্লেষণ করে। এটি নির্ধারণ করে কিভাবে ডেটা সেটের ডেটা গড় চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। গবেষণার ফলাফলগুলি সাধারণীকরণ করা যায় কিনা তা নির্ধারণ করতে আপনি এটি ব্যবহার করতে পারেন।

রিগ্রেশন-

রিগ্রেশন একটি পরিসংখ্যানগত টুল যা ভেরিয়েবলের মধ্যে পড়ে যা কারণ এবং প্রভাব সম্পর্ক নির্ধারণ করতে সাহায্য করে। এটি একটি নির্ভরশীল এবং একটি স্বাধীন পরিবর্তনশীলের মধ্যে সম্পর্ক নির্ধারণ করে। এটি সাধারণত ভবিষ্যতের প্রবণতা এবং ঘটনাগুলির পূর্বাভাস দিতে ব্যবহৃত হয়।

প্রস্তাব টেস্টিং-

হাইপোথিসিস টেস্টিং ডেটা সেটের বিরুদ্ধে উপসংহার বা যুক্তির বৈধতা বা সত্যতা পরীক্ষা করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। হাইপোথিসিস হল গবেষণার শুরুতে করা একটি অনুমান এবং বিশ্লেষণের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে ধারণীকৃত তথ্য যা মিথ্যা হতে পারে।

নমুনা আকার নির্ধারণ-

নমুনা আকার নির্ধারণ বা ডেটা স্যাম্পলিং হল একটি কৌশল যা সমগ্র জনসংখ্যা থেকে একটি নমুনা সংগ্রহ করতে ব্যবহৃত হয়, যা জনসংখ্যার প্রতিনিধি। এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করা হয় যখন জনসংখ্যার আকার খুব বড় হয়। আপনি বিভিন্ন ডেটা স্যাম্পলিং কৌশল যেমন স্নোবল স্যাম্পলিং, কনভেনিয়েন্স স্যাম্পলিং এবং এলোমেলো স্যাম্পলিং এর মধ্যে থেকে বেছে নিতে পারেন।

পরিসংখ্যান ব্যবহারের উদ্দেশ্য

পরিসংখ্যান এর সাহায্যে সংখ্যা বিশ্লেষণ করে যেকোনো বিষয় বা ঘটনার তথ্য উদঘাটন করা যায়। আর পরিসংখ্যান এর মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে অনিশ্চিত কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ, নীতি ও পদ্ধতি প্রণয়ন করা অথবা কোন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য গবেষণা করা।

পরিসংখ্যান সব সময় বিপুল পরিমাণ তথ্য কে সংক্ষেপে সহজভাবে উপস্থাপন করে থাকে এবং একাধিক বৈশিষ্ট্যের বাজে তুলনা  করে এর কাজে সহযোগিতা করে থাকে। সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক পরিসংখ্যানে আমদানি-রপ্তানি, উৎপাদন, মজুরি, আদমশুমারি, কৃষি শুমারি, জনসংখ্যা প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা  করে পরিসংখ্যান ব্যবহার করে এর ফলাফল নির্ধারণ করা হয়।

এছাড়াও রাষ্ট্রের বিভিন্ন কার্যের পরিসংখ্যান ব্যবহার করা হয়। আর পরিসংখ্যান ব্যবহার করার কারণ হচ্ছে রাষ্ট্রের আয় ব্যয়, জনশক্তি, বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ব্যাংক, বীমা, শিল্পের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়। তব পরিসংখ্যান এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে যে কোন বিষয়ের অতীত অভিজ্ঞতা ও তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় সূত্র ব্যবহার করে বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা।

পরিসংখ্যান এর বৈশিষ্ট্য

শুধুমাত্র একটি সংখ্যার যে ফলাফল বের হয় সেই সংখ্যাকে পরিসংখ্যান নামে অভিহিত করা যাবে না। কারণ একের অধিক সংখ্যার বিশ্লেষণের মাধ্যমে যে ফলাফল বের করা হয় তাকে পরিসংখ্যান নামে অভিহিত করা হয়। পরিসংখ্যান  এর প্রতিটি উপাত্তকে সংখ্যা দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

পরিসংখ্যানগত অনুসন্ধানের মাধ্যমে উপাত্ত সংগ্রহ করে সেই অর্থের পরিমাপ, পর্যবেক্ষণ এবং প্রয়োজন হয়। আর সেই উপজাতীয় বিভ্রান্তি না হওয়া এবং যথাযথ এবং স্পষ্ট ভাবে নির্ণয় করতে হয়। তবে গণনার একক তথ্য সংগ্রহের ভিত্তিস্বরূপ।কারণ না থাকলে তথ্যের তুলনামূলক বিচার বিশ্লেষণ করা যায় না।  

সুতরাং পরিসংখ্যান এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে একের অধিক বিপুল পরিমাণে সংখ্যা সংগ্রহ করা, বিশ্লেষণ করা, প্রয়োগ করা এবং সর্বশেষে ফলাফল প্রণয়ন করাকে বুঝায়।

পরিসংখ্যান উপাত্ত কি?

আমরা এর আগে পরিসংখ্যান সম্পর্কে জেনেছি। এবং পরিসংখ্যান কাকে বলে জানতে পেরেছি। কিন্তু পরিসংখ্যান উপাত্ত কি? হ্যাঁ, আমরা এখন পরিসংখ্যান উপাত্ত সম্পর্কে জানব।

সংখ্যাভিত্তিক যেকোনো তথ্যকেই পরিসংখ্যান বলা হয়। আরে সকল তথ্য নির্দেশক সংখ্যাগুলোকে পরিসংখ্যান উপাত্ত বলা হয়।

সাধারণত সংখ্যার মাধ্যমে প্রকাশিত সকল তথ্যকে পরিসংখ্যান এবং পরিসংখ্যানের উপাত্ত হিসেবে গণ্য করা হয়। 

নিম্নে একটি উদাহরণের মাধ্যমে পরিসংখ্যানের উপাত্ত উপস্থাপন করা হলো।

“ক” নামক একটি প্রতিষ্ঠান 10 জন কর্মচারী রয়েছে। আর কর্মচারী বেতন হচ্ছে- 

১০,০০০৳, ২০,০০০৳, ৩০,০০০৳, ১৫,০০০৳, ২৫,০০০৳, ১২,০০০৳, ৩৫,০০০৳, ৪০,০০০৳, ৫৫,০০০৳, ১৮,০০০৳। 

উপরিউক্ত কর্মচারীদের বেতন তালিকা হচ্ছে পরিসংখ্যান। আর সেই বেতন তালিকা সংখ্যা দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে বলে এটি পরিসংখ্যানের উপাত্ত।

পরিসংখ্যান উপাত্ত কত প্রকার ও কি কি?

পরিসংখ্যান উপাত্ত প্রধানত দুই প্রকার। যেমনঃ 

  • প্রাথমিক উপাত্ত বা প্রত্যক্ষ উপাত্ত।
  • মাধ্যমিক উপাত্ত বা পরোক্ষ উপাত্ত।

প্রাথমিক উপাত্ত বা প্রত্যক্ষ উপাত্ত:

যেকোনো উৎস হতে সরাসরি ভাবে যে উপাত্ত সংগ্রহ করা হয় সে উপাত্তকে প্রাথমিক উপাত্ত বা প্রত্যক্ষ উপাত্ত বলা হয়।

প্রাথমিক উপাত্তের সব সময় নির্ভরযোগ্যতা বেশি থাকে। তার কারণ হচ্ছে প্রাথমিক উপাত্ত উপর নির্ভর করে চূড়ান্ত পাওয়ার জন্য বিশ্লেষণ করে ফলাফল দেয়া হয়।

যেমনঃ কোন প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের  বেতন তালিকা তৈরি করা হচ্ছে প্রাথমিক উপাত্ত।

মাধ্যমিক উপাত্ত বা পরোক্ষ উপাত্ত:

যেকোনো উৎস হতে সরাসরিভাবে উপাত্ত সংগ্রহ না করে মাধ্যম ব্যবহার করে যে উপাত্ত সংগ্রহ করা হয় সে উপাত্তকে মাধ্যমিক উপাত্ত বা পরোক্ষ উপাত্ত বলা হয়। 

তবে মাধ্যমিক উপাত্তের নির্ভরযোগ্যতা থাকে না। কারণ মাধ্যমিক উপাত্ত সংগ্রহ করেন না।  মাধ্যমিক তথ্যের উপর নির্ভর করে চূড়ান্ত ফলাফল নির্ণয় করা হয় তবে সেই ফলাফল প্রাথমিক উপাত্ত এতটা নির্ভরযোগ্যতা হয় না। 

যেমনঃ একের অধিক প্রতিষ্ঠান কর্মচারীদের বেতন তালিকা তৈরি করা প্রয়োজন। কিন্তু সেই সকল একাধিক প্রতিষ্ঠান কর্মচারীদের বেতন তালিকা তৈরি করার জন্য মাধ্যম ব্যবহার করতে হবে। নতুবা পাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। আর এভাবে তথ্য সংগ্রহ করাকে মাধ্যমিক উপাত্ত বা পরোক্ষ উপাত্ত বলা হয়। 

পরিসংখ্যান এর শাখা

  • গড়।
  • মধ্যক।
  • প্রচুরক।
  • অজিবরেখা।
  • গণসংখ্যা।
  • বহুভুজ।
  • আয়তলেখ।

পরিসংখ্যান এর কার্য ক্ষেত্র

পরিসংখ্যান বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয় আর সে সকল কার্যক্রম মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু কার্যক্ষেত্র নিম্নে দেয়া হয়েছে।  মূলত পরিসংখ্যান বিভিন্ন কলাকৌশল এর অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক কাজে ব্যবহার করা হয়। 

  • রাষ্ট্রীয় প্রশাসন ক্ষেত্রে।
  • মানব কল্যাণ পরিসংখ্যান।
  • পূর্বাভাস প্রদান।
  • প্রাতিষ্ঠানিক নীতি নির্ধারণ।
  • ব্যবসা-বাণিজ্য।
  • অর্থনৈতিক গবেষণা।
  • রাজনৈতিক গবেষণা।
  • সামাজিক গবেষণা।
  • বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা।
  • রাষ্ট্রীয় কার্য পরিচালনার ক্ষেত্রে।
  • অতীত অভিজ্ঞতা সংরক্ষণে।
  • বিভিন্ন নীতি মালা নির্ধারণে।
  • জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ ও মূল্যায়ন।
  • রাষ্ট্রীয় আইন প্রণয়নে।
  • জনগণের অধিকার রক্ষার্থে।
  • শিক্ষা কার্যে।
  • প্রাতিষ্ঠানিক কার্যে।
  • রেমিটেন্স নির্ধারনে।

আরো দেখুনঃ

উপসংহার: আশা করি আমরা আপনাদেরকে পরিসংখ্যান কাকে বলে এবং পরিসংখ্যানের  কিছু বিস্তারিত অংশ জানাতে পেরেছি। তবে আপনারা যদি পরিসংখ্যানের আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের কমেন্ট সেকশনে এসে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা অবশ্যই আপনাদের তথ্যটি জানিয়ে আপনাদের পাশে থাকব। 

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex