vlxxviet mms desi xnxx

কন্টেন্ট রাইটিং কি?

0
5/5 - (1 vote)

কন্টেন্ট রাইটিং কি? | ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরির নিয়ম

বর্তমানে মানুষ অনলাইনে আয়ের দিকে বেশি ঝুঁকছে। আর এই করোনাকালীন সময় তো অনলাইনে কেনাবেচা বিপুল পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনটা হয়েছে যে মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা ছাড়া অন্য কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছেনা। তাই অনলাইনে এসে সবাই সবার নিজের প্রয়োজনীয় সব কিছু কিনে থাকছে।

তবে অনলাইনে প্রয়োজনীয় পণ্য জিনিসটি কেনার আগে সেই জিনিসটি রিসার্চ করে থাকি। আর এই রিসার্চ করার জন্য আমরা গুগলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করে থাকি। সেই ওয়েবসাইটের বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট বা আর্টিকেল পড়ে থাকি। তাই বর্তমানে কন্টেন্ট রাইটার এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং আয় করে থাকছে। তাই অনেকেই কন্টেন্ট রাইটিং কে নিজেদের পার্টটাইম পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছে। তাছাড়া তাদের মধ্যে একটি কৌতুহল জেগে উঠছে যে কন্টেন্ট রাইটিং কি এবং ডিজিটাল ভাবে কন্টেন্ট রাইটিং কিভাবে আরও বৃদ্ধি করা যায়

কন্টেন্ট রাইটিং কি? | What Is Content Writing

কন্টেন্ট রাইটিং কি? জানার আগে অবশ্যই আমাদেরকে জানতে হবে কনটেন্ট কি? কন্টেন্ট হচ্ছে যেকোনো বিষয়ে জানার জন্য আমরা যে আর্টিকেল বা ওয়েবসাইটে যে লেখাগুলো পড়ে থাকি সেগুলো হচ্ছে কনটেন্ট। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় আপনি গ্রাফিক ডিজাইন শেখার জন্য একটি কম্পিউটার কিনতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনি জানেন না গ্রাফিক ডিজাইন শেখার জন্য কোন কম্পিউটার আপনার জন্য উপযোগী। আপনি একটি এটি কেনার জন্য ওয়েবসাইট থেকে একটি কন্টেন্ট পড়ে সে  সম্পর্কে জেনে নিলেন। মূলত এটি হচ্ছে কন্টেন্ট।

আর কন্টেন্ট রাইটিং হচ্ছে আপনি যেকোন বিষয়ের উপর রিসার্চ করে নিজের জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে নিজের মতো করে সে বিষয় সম্পর্কে ওয়েবসাইটে যে লেখালেখি করলেন সেটিকে কন্টেন্ট রাইটিং বলা হয়। আর যিনি কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করেন তাঁকে কন্টেন্ট রাইটার বলা হয়।

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কি?

কনটেন্ট রাইটিং কি সে বিষয়ে তো জানতে পারলাম কিন্তু এখন যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় যে বলুন তো কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কি তাহলে কি আপনি সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন আমি নিশ্চিত যে আপনাদের মধ্যে অনেকেই এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারবে না তো এবার আমি কনটেন্ট রাইটিং কি সে বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কি সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব।

সহজ কথায় বলতে গেলে, যারা আসলে কন্টেন্ট তৈরি করে। তাদেরকে বলা হয়ে থাকে Content Creator. যেমন ধরুন, আমরা ইউটিউব এর মধ্যে বিভিন্ন ভিডিও দেখতে পারি। তো এই ভিডিও গুলো কিন্তু youtube এর মধ্যে এমনি এমনি আসে নাই। বরং আপনার বা আমার মত এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা এই ধরনের ভিডিও গুলো তৈরি করে থাকে। আর যারা ইউটিউবের জন্য এই ধরনের ভিডিও তৈরি করে। তাদের কে বলা হয়ে থাকে, Youtube Content Creator. ঠিক একই ভাবে আপনি youtube ছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের প্লাটফর্ম। যেমন ফেসবুকের মধ্যে ভিডিও দেখতে পারবেন। আর ফেসবুকের মধ্যেও আপনার বা আমার মত মানুষেরাই ভিডিও তৈরি করে থাকে। মূলত তাদেরকে ও বলা হয়ে থাকে, content creator.

ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরির নিয়ম

কিভাবে কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করা যায় | How To Start Content Writing?

আপনি যদি কন্টেন্ট রাইটার হতে চান তাহলে আপনাকে সবার আগে মনে রাখতে হবে যে কন্টেন্ট রাইটিং এর জন্য কোন কোর্স করার প্রয়োজন হয় না। যদি আপনি অ্যাডভান্স লেভেলের অনেক কিছু নিয়ে কাজ করতে যান এবং কন্টেন্ট রাইটিং ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চান। তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর ব্যাপারে বিভিন্ন রিসার্চ করে গুগল অথবা ইউটিউব থেকে জেনে নিতে পারেন।

তবে আমরা আজ আপনাদেরকে বলে দিব কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করা যায় কিভাবে? কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করার আগে সবার আগে আপনার মাথায় কিছু জিনিস মনে রাখতে হবে। কন্টেন্ট রাইটারদের প্রথমে রিডার হতে হয়। তার মানে হচ্ছে কন্টেন্ট রাইটার কোন বিষয়ের উপর লেখার আগে অবশ্যই তাকে সে বিষয়টির ওপর নিজের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হয়।

গুরুত্বপূর্ণ: অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়.

ইংরেজি ভাষার যেহেতু ইন্টারন্যাশনাল ভাষা আর তাই ইংরেজী ভাষার প্রতি ভাল অভিজ্ঞতা  থাকতে হবে।  কারণ বেশিরভাগ কন্টেন্ট ইংরেজি ভাষায় লিখতে হয়। একটি কন্টেন্ট কোন স্ট্রাকচারের সাজালে রিডাররা পড়তে সুবিধা পায় এবং কোন স্ট্রাকচারের সাজালে আপনার মূল বিষয়বস্তুটি রিডারদের মধ্যে তুলে ধরা যায় সেই সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে।

আপনি এমন কিছু টপিক নিয়ে কাজ করবেন যে টপিক সম্পর্কে আপনি ভাল জানেন। আপনাদের নিজেদের মতো নিজেদের পছন্দমতো টপিক সিলেক্ট করা হয়ে গেলে আপনি সেগুলো ব্যাপারে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে রিসার্চ করতে পারেন এবং সেখান থেকে আপনি একটি কন্টেন্ট লিখা শুরু করতে পারেন। এছাড়া আপনারা বিভিন্ন ব্লগারের ব্লগ গুলো দেখতে পারেন এবং সেখান থেকে আইডিয়া নিতে পারেন তারা কিভাবে কন্টেন্ট গুলো লিখেছে।

আপনার কনটেন্টগুলো এমনভাবে লিখতে হবে যেন কন্টেন্ট ভাষায় হয়। বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট গুলোতে কন্টেন্ট লিখে পাবলিশ করার মাধ্যমে আপনারা কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করতে পারেন।

ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরির নিয়ম

ডিজিটাল কন্টেন্ট নিয়ে আমাদের একটি ভুল ধারণা রয়েছে। আমরা অনেকে মনে করি যে ডিজিটাল কন্টেন্ট হচ্ছে একটি ক্লাস রুমে পাওয়ার পয়েন্ট স্লাইড দেখিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়ে ধন্যবাদ দিয়ে ক্লাস শেষ করাই হচ্ছে ডিজিটাল কন্টেন্ট বা  ভিডিও এনিমেশন কিংবা পিকচার দেখিয়ে একটি সম্পূর্ণ ক্লাস রুম অথবা অফিস মিটিং সিনেমা হল মতো করে বানিয়ে উপস্থাপন করাই হচ্ছে ডিজিটাল কন্টেন্ট। আসলে কিন্তু এমনটা নয়। ডিজিটাল কন্টেন্ট হচ্ছে ছোট্ট একটি ভিডিও ক্লিপ, অডিও ক্লিপ বা যেকোনো ছবি থ্রিডি এনিমেশন বা টুডি অ্যানিমেশন, পিডিএফ ফাইল, ওয়েবসাইট ইত্যাদি মিলিয়ে এক একটি ডিজিটাল কন্টেন্ট।

আমরা অনেকেই মনে করি একটি ছবি কিভাবে ডিজিটাল কনটেন্ট হতে পারে। কারণ আমরা সকলেই জানি একটি ছবি কিন্তু হাজার হাজার শব্দ উপস্থাপন করে দেয়। চলুন জেনে নেই ডিজিটাল কন্টেন্ট এর মাধ্যম গুলো কি কি হয়ে থাকে-

  • ভিডিও কন্টেন্ট।
  • অডিও কন্টেন্ট।
  • পিকচার/ ইমেজ।
  • ওয়েবভিত্তিক যেকোনো কন্টাক্ট।
  • মাল্টিমিডিয়া এনিমেশন কনটেন্ট। 

ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরি করবেন যেভাবে?

আপনারা ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে একটি ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করে ফেলতে পারেন। আমরা ইউটিউবে প্রবেশ করলেই দেখতে পারি অনেক ধরনের ভিডিও। এই ভিডিওগুলো যারা তৈরি করে তারা প্রত্যেকেই কনটেন্ট ক্রিয়েটর। তারা তাদের নির্দিষ্ট একটি টপিকস এর উপর নির্ভর করে এই ধরনের ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে। যেমনঃ ফুড ব্লগ, ট্রাভেল ব্লগ, ডেইলি লাইফ ব্লগ, ফ্যাশন ব্লগ, বিউটি ব্লগ ইত্যাদি।

অডিও কন্টেন্টের মধ্যে আমরা মিউজিক এবং বিভিন্ন ধরনের বক্তার বক্তব্য বুঝে থাকি। যেমন যেকোনো একজন ব্যক্তি তা নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর একটি কিছু বক্তব্য পেশ করে অডিও আকারে ডিজিটাল মিডিয়া পাবলিশ করেন আর এটিই হচ্ছে অডিও কন্টেন্ট। আমরা নির্দিষ্ট একটি স্টিল ইমেজ ব্যবহার করে একটি কন্টেন্ট লিখে ডিজিটাল মিডিয়াতে  প্রকাশ করতে পারি।

ওয়েবভিত্তিক কন্টেন্ট এর মাধ্যমে আমরা ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরি করতে পারি এবং বিভিন্ন  ওয়েবসাইটে পাবলিশ করি।  বর্তমানে ওয়েব কন্টেন্ট এর মান অনেক বেশি। এবং এর জনপ্রিয়তা অধিকহারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বেশিরভাগ content writing ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট লিখে থাকে।

কন্টেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয়

কনটেন্ট রাইটিং কি এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার পাশাপাশি। আপনাকে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে হবে। সেটি হল, কনটেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয়। কারণ আপনি যখন নতুন একজন ব্যক্তি হিসেবে Content Writing শুরু করবেন। তখন আপনার মনে হয় এই প্রশ্নটি জেগে থাকবে। আর এ কারণে এবার আমি আপনাকে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করব যে, কন্টেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয়। এবং আপনার আসলে কোন ভাষায় কন্টেন্ট রাইটিং করা উচিত।

প্রথমত আমরা চিন্তায় পড়ে যাই কারণ সেই সময় বুঝতে পারি না যে। আমরা কি বাংলা ভাষায় কন্টেন্ট লেখা শুরু করব। নাকি ইংরেজি ভাষায় কন্টেন্ট লেখা শুরু করব। তো এক্ষেত্রে আমি বলব যে, আপনি যদি বাংলা ভাষায় ভালো মান এর কন্টেন্ট লিখতে পারেন। তাহলে বাংলা ভাষা দিয়ে শুরু করুন। কারণ যখন আপনি বাংলা ভাষায় কন্টেন্ট লেখা শুরু করবেন। তখন আপনি এই কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে যাবতীয় বিষয় গুলো শিখতে পারবেন। যেমন, একটি কনটেন্ট কে কিভাবে অপটিমাইজ করতে হয়। কিভাবে মূল বিষয় গুলো কে একটি কনটেন্ট এর মাধ্যমে ফোকাস রাখতে হয়। এই যাবতীয় বিষয় গুলো আপনি বাংলা কনটেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে শিখতে পারবেন।

তবে শেখার জন্য আপনি বাংলা ভাষায় কন্টেন্ট লেখা শুরু করলেও। পরবর্তী সময় যখন আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। তখন আপনি ইংরেজি ভাষায় কন্টেন্ট লেখা শুরু করতে পারবেন। কিন্তু আপনার মধ্যে যদি কন্টেন্ট রাইটিং এর কোন ধরনের জ্ঞান না থাকে। তাহলে আপনি যতই ইংরেজি কনটেন্ট লিখুন না কেন। সে গুলো কিন্তু তেমন একটা মানসম্মত হবে না। আর যতক্ষণ না পর্যন্ত একটি কনটেন্ট এর মধ্যে কোয়ালিটি থাকবে না। ততক্ষণ পর্যন্ত সেই কনটেন্ট গুলো গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। তবে আপনাকে একটা কথাই বলব যে, আপনি আসলে কোন ভাষায় কন্টেন্ট রাইটিং শিখবেন সেটা বড় কথা নয়। বরং আপনি আসলে কতটুকু কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে শিখতে পারছেন, সেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

কন্টেন্ট রাইটিং টপিক

এতক্ষণ ধরে আমি কন্টেন্ট রাইটিং কি সেটা সম্পর্কে বুঝিয়ে বলেছি। এর পাশাপাশি আপনি কোন বিষয়ে কন্টেন্ট লিখতে পারবেন। সে সম্পর্কে ধারণা দিয়েছি। তবে এখন হয়তোবা অনেকেই ভাবছেন যে, কন্টেন্ট রাইটিং টপিক কোথায় পাবো। আর এই প্রশ্নের উত্তরে আমি আপনাকে বলব যে। সমুদ্রের মধ্যে যে পরিমাণ জল রয়েছে। ঠিক একই পরিমাণ কনটেন্ট রাইটিং এর টপিক রয়েছে। আর আপনি চাইলে যে কোনো ধরনের টপিক সম্পর্কে কনটেন্ট লিখতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার কোন ধরনের বাধ্যবাধকতা থাকবে না। তবে প্রশ্ন এখানে থেকেই যাচ্ছে যে, একজন মানুষ চাইলেই কি যে কোন টপিক এর কনটেন্ট লিখলেই সফলতা পাবে। এই প্রশ্নের উত্তরে আমি বলব, না। যে কোন টপিকে কন্টেন্ট লিখলে সফলতা পাওয়া সম্ভব না।

বরং আপনাকে এমন সব বিষয়ের উপর কন্টেন্ট লিখতে হবে। যে বিষয় গুলো সম্পর্কে মানুষ জানতে চায়। যেমন ধরুন, আপনি এমন একটি টপিক সম্পর্কে কন্টেন্ট লিখলেন। যেটি টপিক নিয়ে মানুষের কোন প্রকারের জানার আগ্রহ নেই। তাহলে কিন্তু মানুষ আপনার লেখা কন্টেন টি আর পড়বে না। তাই আপনাকে এমন টপিকে কনটেন্ট লিখতে হবে। যে কনটেন্ট এর মধ্যে মানুষ উপকৃত হতে পারে। এবং মানুষ যেন নতুন কিছু জানতে পারে। আর মানুষ আসলে কোন বিষয় গুলো সম্পর্কে জানতে চায়। সেটি আপনি বিভিন্ন প্রকারের টুলস থেকে জেনে নিতে পারবেন। আর এই ধরনের বিভিন্ন প্রকারের টুলস থেকে যখন আপনি উক্ত টপিক গুলো খুঁজে নিতে পারবেন। তখন যদি আপনি সেই টপিক নিয়ে কন্টেন্ট লিখেন। সে ক্ষেত্রে আপনার কনটেন্ট গুলো পড়ার মতো অনেক পাঠক পাবেন।

কন্টেন্ট মার্কেটিং

কন্টেন্ট মার্কেটিং হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ। পণ্য বা সেবা মার্কেটিং করার জন্য অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে কন্টেন্ট আকারের মার্কেটিং করা। আর এটি  যেমন কার্যকরী তেমন লাভজনক হয়।  কনটেন্ট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে যেকোনো পণ্য বা সেবা কে দারুণ এবং আকর্ষণীয় ভাবে এর বিষয়বস্তু তুলে ধরে ব্যবহারকারীর নিকট প্রেরণ করা হয়। যাতে করে তারা তাদের প্রয়োজনীয় পণ্য সাচ্ছন্দে কিনে ব্যবহার করতে পারে।

কন্টেন্ট মার্কেটিং হচ্ছে মার্কেটিংয়ের এমন এক প্রক্রিয়া যেখানে নিজেদের মূল্যবান কন্টেন্ট গুলো তৈরি করে ব্যবহারকারীদের নিকট তুলে ধরা হয়। কন্টেন্ট মার্কেটিং এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মূল্যবান এবং কাজের কিছু কথা নিজের মনোভাব প্রকাশের মাধ্যমে এমনভাবে কন্টেন্ট লিখে কাস্টমারের নিকট যাতে পৌঁছায়। বর্তমানে বড় বড় ওয়েবসাইটের পন্য গুলো বেশি বিক্রয় হচ্ছে কন্টেন্ট এর মধ্য দিয়ে। কারন এই সাটের পন্য গুলো কন্টেন্ট রাইটাররা এমন ভাবে উপস্থাপন করে যাতে করে গ্রাহকদের পাছে পন্য সম্পর্কিত সকল তথ্য উল্লেখ করা থাকে। আর তারা নিশ্চিন্তে পন্য ক্রয় করতে পারে।

কন্টেন্ট রাইটিং কি FAQ

Q: কনটেন্ট রাইটিং বলতে কি বুঝায়?

A: সহজ কথায় বলতে গেলে যখন আপনি নির্দিষ্ট কোন একটি বিষয় কে বিস্তারিত ভাবে লেখনীর মাধ্যমে প্রকাশ করবেন। তখন তাকে বলা হবে, কনটেন্ট রাইটিং। যেমন, বর্তমানে আপনি আমার এই লেখা টি পড়ছেন। এবং আমার এই লেখা টি হল একটি কন্টেন্ট। ঠিক একই ভাবে আপনি যখন কোন একটি বিষয় এর উপর বিস্তারিত লিখবেন। তখন তাকে বলা হবে, কন্টেন্ট রাইটিং।

Q: ফ্রিল্যান্সিং এ কনটেন্ট রাইটিং কি?

A: অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং হলো অন্যতম একটি মাধ্যম। এবং এই ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে আপনি বিভিন্ন প্রকারের অনলাইন জব দেখতে পারবেন। সে গুলোর মধ্যে কনটেন্ট রাইটিং হল সবচেয়ে সম্মানজনক একটি পেশা। যেখানে আপনি আপনার লেখনীর মাধ্যমে ক্লায়েন্ট এর বিষয় কে ফুটিয়ে তুলবেন। এবং এই কাজটি করার বিনিময়ে ক্লায়েন্ট আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করবে। আর ফ্রিল্যান্সিং এর ভাষায় এই কাজটি কে বলা হয়, কনটেন্ট রাইটিং জব।

Q: কনটেন্ট রাইটিং করে কত টাকা আয় করা যায়?

A: কন্টেন্ট রাইটিং কি সেই বিষয়টি সম্পর্কে জানার পরে। এখন অনেকের মনে একটি প্রশ্ন জেগে থাকবে। সেটি হল, কন্টেন্ট রাইটিং করে কত টাকা আয় করা যায়। আর এই প্রশ্নের উত্তর আমি বলব যে। আপনি যদি কন্টেন্ট রাইটিং এর মধ্যে নিজের দক্ষতার প্রমাণ করাতে পারেন। তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং করে প্রতি মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু আপনার মধ্যে যদি দক্ষতা না থাকে। তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং থেকে ২০০ টাকাও ইনকাম করতে পারবেন না।

Q: মোবাইল দিয়ে কন্টেন রাইটিং করা সম্ভব?

A: আপনি জেনে খুব অবাক হয়ে যাবেন। কারণ ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে যে সকল কাজ মোবাইল দিয়ে করা যায়। তার মধ্যে প্রথম কাজ টি হলো, কন্টেন্ট রাইটিং। কারণ এই কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করার জন্য। আপনার কম্পিউটার থাকতে হবে, এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। বরং আপনি চাইলে আপনার মোবাইল থেকে টাইপিং করে। এই কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করতে পারবেন। তবে আপনি যদি আপনার কাজের সুবিধা পেতে চান। তাহলে আপনাকে কম্পিউটার নিতে হবে। অন্যথায় আপনি মোবাইল দিয়ে কন্টেন্ট রাইটিং করতে পারবেন।

উপসংহার: আশা করি আজ আমরা আপনাদেরকে জানাতে পেরেছি যে কন্টেন্ট রাইটিং কি এবং ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরির সঠিক নিয়ম। আপনারা এভাবে  কন্টেন্ট গুলো যদি নিজেরাই সাজাতে পারেন এবং নিজেরাই মার্কেটিং করতে পারেন, তাহলে আপনারা এই কন্টেন্ট গুলো থেকে মাস শেষে ভাল অর্থ ইনকাম করতে পারবেন। যেটা অনলাইন এর আওতায় পড়ে।

আপনারা যারা জবের পাশাপাশি কন্টেন্ট রাইটিং পেশা হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন, এতে আপনাদের পার্ট টাইম হিসেবে একটি কাজ হয়ে যাবে এবং অর্থ উপার্জন হয়ে যাবে। যদি আমাদের এ কন্টেন্ট বা আর্টিকেলটি ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং প্রিয়জনদের মাঝে শেয়ার করে দিন এবং সবাইকে উৎসাহিত করে দিন কন্টেন্ট রাইটিং এর ব্যাপারে।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex