vlxxviet mms desi xnxx

টিস্যু কাকে বলে? | কত প্রকার ও কি কি?

0
Rate this post

টিস্যু কাকে বলে?

টিস্যু কাকে বলে বিষয়টি শিক্ষার্থীদের কাছে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই শিক্ষার্থীরা টিভি সম্পর্কে জানার জন্য বিভিন্ন উপায় খুঁজে বেড়ান। আপনারা যাতে শিক্ষার্থীদের মূল্যবান সময় নষ্ট না করতে হয় তার জন্য আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য এমন একটি আর্টিকেল নিয়ে এসেছি যেখানে কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে এবং পৃথিবীতে যত প্রকার রয়েছে সে সকল টিস্যু/ কলা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের কে অবগত করা হবে। 

আমরা শিক্ষার্থীদের এটাই বলব যে আপনারা যারা জীববিজ্ঞানের সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে চান তারা অবশ্যই আমাদের সম্পর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে পৃথিবীতে যত প্রকার রয়েছে সে সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। এছাড়া শিক্ষার্থীরা টিস্যু গুলোর অবস্থান কোথায় থাকে এবং কোন টিস্যু দেখতে কি রকম হয়ে থাকে সে সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। এ ধরনের প্রশ্ন সমূহ বিভিন্ন ভর্তি পরীক্ষা এবং চাকরি পরীক্ষায় এসে থাকে। তাই শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে যাতে করে শিক্ষার্থীরা পুনরায় আবার মনে করতে পারে তাই আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য এক নজরে টিস্যু কাকে বলে সম্পর্কিত একটি আর্টিকেল উপস্থাপন করছি। চলুন তাহলে আমরা আর দেরি না করে এখনি টিস্যু কাকে বলে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই।

আরো দেখুন: লিগামেন্ট কাকে বলে?

টিস্যু কাকে বলে?

 টিস্যু/ কলা শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই শিক্ষার্থীরা টিস্যু কাকে বলে জানার জন্য বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করছেন। আর এর জন্য শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে আমরা টিস্যু কাকে বলে সম্পর্কে জানাতে এসেছি। মূলত একই রকম উৎস হতে উৎপত্তি হয় এবং আকৃতি বা আকৃতি বিশিষ্ট কতগুলো টিস্যুর সমন্বয়ে কোষগুচ্ছ। আর যখন নিদৃষ্ট জৈবনিক কাজে হয়ে এবং তাদের সর্বশেষ আন্তঃকোষীয় পদার্থ বা মাতৃকা হচ্ছে  টিস্যু/ কলা।

তবে একেক রকমের টিস্যুর গঠন একেক রকম হয়ে থাকে এবং উৎপত্তিগত ভাবে ও একই প্রকার অথবা একাধিক ধরনের কিছু করি যারা একই স্থানে অবস্থান করে এবং নিজেদেরকে সাধারণ কাজে নিয়োজিত করে তাকে তাকে টিস্যু/ কলা বলে।

টিস্যু/ কলা প্রকারভেদ

পৃথিবীতে বিভিন্ন প্রকার টিস্যু/ কলা রয়েছে। প্রতিদিনই টিস্যুর বিভিন্ন প্রকার যেন উৎপত্তি হচ্ছে বলা যায় কিন্তু মূলত টিস্যুগুলোকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে- প্রাণী টিস্যু/ কলা এবং উদ্ভিদ টিস্যু/ কলা। তাই আপনাদেরকে আমরা প্রাণী এবং উদ্ভিদ টিস্যু/ কলা সম্পর্কে জানাবো এবং তাদের প্রকারভেদ সম্পর্কে জানাবো। যাতে করে আপনারা প্রাণী এবং উদ্ভিদ এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত হতে পারেন।

প্রাণী টিস্যু/ কলা প্রকারভেদ

মানবদেহে যে সকল টিস্যুগুলো রয়েছে মূলত সেগুলোকেই প্রাণী টিস্যু/ কলা বলা হয়। টিস্যু/ কলার গঠন, সংখ্যা, মাতৃকার পরিমাণ এবং বৈশিষ্ট্য দিকের ওপর ভিত্তি করে প্রাণীদেহের টিস্যু/ কলাকে প্রধানত ৪ ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ

  • আবরণী টিস্যু/ কলা
  • যোজক টিস্যু/ কলা
  • পেশী টিস্যু/ কলা
  • স্নায়ু টিস্যু/ কলা

আবরণী টিস্যু/ কলা 

প্রাণীদেহে প্রধান যে কয়টি টিস্যু/ কলা রয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম একটি টিস্যু হচ্ছে আবরণী টিস্যু/ কলা। এটিকে ইংরেজিতে Epithelial Tissue বলা হয়ে থাকে। মূলত এই কলা প্রাণী দেহের বাইরে এবং ভেতরের বিভিন্ন অঙ্গকে আবৃত করে রাখে এবং এই কলার কোষ গুলো এমন ভাবে থাকে যেখানে ঘনভাবে ভিত্তির ওপর বিন্যস্ত থাকে। তবে এই টিস্যু/ কলা গুলোতে আন্তঃকোষীয় পদার্থের পরিমাণ কম থাকে এবং কোন রক্ত বাহিকা থাকে না। আবরণী টিস্যু/ কলার মূল কাজ হচ্ছে দেহের অন্যান্য সুরক্ষা দেয়া। তবে অনেক সময় এই টিস্যু/ কলা ক্ষরণ, শোষণ এবং রেচনে সাহায্য করে থাকে এবং সেইসাথে এই টিস্যু/ কলা অনেক সময় উদ্দীপনা গ্রহণের কাজে অংশ নেয়। 

যোজক টিস্যু/ কলা

যোজক টিস্যু/ কলা যাকে ইংরেজিতে Connective Tissue বলা হয়। আমাদের প্রাণী দেহের বিভিন্ন অঙ্গ বা একই অঙ্গে বিভিন্ন অংশ সংযুক্ত হতে সাহায্য করে টিস্যু/ কলা। মূলত এই টিস্যু/ কলা প্রাণী দেহের কঙ্কাল হতে দেহকে কাঠামোগত রূপ প্রদান করা হয়। তবে এমন কিছু যোজক টিস্যু/ কলা রয়েছে যারা শরীরের মধ্যে প্রয়োজনীয় বা অপ্রয়োজনীয়’ পদার্থ পরিবহন করতে সাহায্য করে এবং  ভ্রূণীয় মেসোডার্ম উৎপত্তি লাভ করে থাকে। সুতরাং এ ধরনের প্রাণীদেহের গঠনের কাজে অংশগ্রহণ নেওয়া টিস্যু/ কলাকে যোজক টিস্যু/ কলা বলা হয়। তবে যোজক টিস্যু/ কলা তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে-

টিস্যু কাকে বলে?

  • প্রকৃত যোজক টিস্যু/ কলা
  • কঙ্কাল যোজক টিস্যু/ কলা
  • তরল যোজক টিস্যু/ কলা

প্রকৃত যোজক টিস্যু/ কলা:

টিস্যু/ কলার যে কোষগুলো বিভিন্ন প্রকার তন্তু ও সহনশীল মাত্রায় ছড়ানো থাকে তাকে প্রকৃত যোজক টিস্যু/ কলা বলা হয়। এই টিস্যুগুলো আবার চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে এগুলো হচ্ছে-

  • অ্যারিওলার টিস্যু/ কলা
  • শেত্ব তন্তুময় টিস্যু/ কলা
  • পীত তন্তুময় টিস্যু/ কলা
  • মেদ টিস্যু/ কলা

কঙ্কাল যোজক টিস্যু/ কলা:

যে টিস্যু/ কলার মাতৃকা অর্ধ কঠিন বা কঠিন হয়ে থাকে তাকে কঙ্কাল যোজক টিস্যু/ কলা বলা হয়। কঙ্কাল যোজো টিস্যু/ কলা যোজক দুই ধরনের হয়ে থাকে। যেমনঃ

  • কোমলাস্থি বা তরুণাস্থি টিস্যু/ কলা
  • অস্থি টিস্যু/ কলা

তরল যোজক টিস্যু/ কলা:

জেটিশন সমূহ তরল পদার্থে গঠিত মাতৃকায় কোষগুলো অবস্থান ভাসমান অবস্থায় থাকে তাকে তরল যোজক টিস্যু/ কলা বলা হয়। তরল যোজক টিস্যু/ কলা দুই প্রকার। যথাঃ

  • রক্ত
  • লসিকা

পেশী টিস্যু/ কলা

প্রাণীদেহে যে টিস্যু/ কলা সংকোচন ও সম্প্রসারণের জন্য উপযুক্ত সংখ্যক নিয়ে গঠিত হয় এবং এই কোষগুলোতে নিউক্লিয়াস বিদ্যমান থাকে তাকে পেশী টিস্যু/ কলা বলা হয়। এই কোড গুলো সারকোলেমা নামক  একটি বিশেষ পর্দা দিয়ে আবৃত থাকে। তবে এই কোষগুলো আকৃতি লম্বা হয়ে থাকে। কিন্তু এই কোড গুলো প্রায় ৭৫% পানি এবং ২৫% কঠিন পদার্থ দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে। আর এই পেশী টিস্যু/ কলার কোষের সাইটোপ্লাজম কে সারকোপ্লাজম বলা হয়। যখন সারকোপ্লাজম এর মধ্যে পরস্পর সমান্তরালভাবে অবস্থান নেয় তখন অসংখ্য উপরন্তু মায়োফাইব্রিল দেখা যায়। পেশী টিস্যু/ কলাকে তার গঠন প্রকৃতি কাজ এবং অবস্থার ওপর ভিত্তি করে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হচ্ছে-

  • রৈখিক বা ঐচ্ছিক পেশী টিস্যু/ কলা
  • মসৃণ বাঅনৈচ্ছিক পেশী টিস্যু/ কলা
  • হৃদ পেশী টিস্যু/ কলা

স্নায়ু টিস্যু/ কলা

যে  টিস্যু/ কলা গ্রাহকের অঙ্গের মাধ্যমে উদ্দীপনা গ্রহণ করে এবং সেই মোতাবেক কার্যকর অঙ্গে ধারা এর প্রক্রিয়া প্রকাশিত হয়ে থাকে সে ধরনের প্রধান উপকরণ কে নায়ক কসবার নিউরন বলা হয়। আর স্নায়ু কোষের ফাঁকে ফাঁকে নিউরোগ্লিয়া নামক একটি উপকরণ থাকে। এই উপকরণটি স্নায়ু কোষ কে সুরক্ষা প্রদান কাজে অংশ নেয়। আর এই ধরনের টিস্যু/ কলাকে নায়ক টিস্যু/ কলা বলে।  

আরো দেখুনঃ শারীরিক শিক্ষা কাকে বলে?

উদ্ভিদ টিস্যু/ কলা কয় প্রকার

যে টিস্যু/ কলা উদ্ভিদের মধ্যে অবস্থান নেয় সে সকল টিস্যু/ কলাকে উদ্ভিদ টিস্যু/ কলা বলে। নিম্নে এর প্রকারভেদ সমূহ আপনাদের সামনে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো।

স্থায়ী টিস্যু/ কলা

যে টিস্যু/ কলা স্থায়ী টিস্যু হিসেবে বিভাজনের সক্ষম নয় কিন্তু এর উৎপত্তি ভাজক টিস্যু হতে ঘটে সেই সকল  টিস্যু/ কলাকে স্থায়ী টিস্যু/ কলা বলা হয়। স্থায়ী টিস্যু/ কলা ৩ প্রকার। যেমনঃ

  • সরল টিস্যু/ কলা
  • জটিল টিস্যু/ কলা
  • ক্ষরণকারী টিস্যু/ কলা

সরল টিস্যু/ কলা

যেসকল স্থায়ী টিস্যু/ কলার প্রতিটি কোষের আকার, গঠন এবং আকৃতির দিক থেকে অভিন্ন থাকে তাকে স্মরণ টিস্যু/ কলা বলে। সরল টিস্যু/ কলাকে ৪ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হচ্ছে-

  • প্যারেনকাইমা টিস্যু/ কলা
  • কোলেনকাইমা টিস্যু/ কলা
  • স্ক্লেরেনকাইমা টিস্যু/ কলা
  • বহিঃস্থক টিস্যু/ কলা

জটিল টিস্যু/ কলা

যেসকল স্থায়ী টিস্যু/ কলা একাধিক প্রকার কোষ দিয়ে গঠিত হয় এবং সম্মিলিতভাবে একই রকম কাজ করে থাকে তাকে জটিল টিস্যু/ কলা বলা হয়। আর এই জটিল টিস্যু/ কলাকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথাঃ

  • জাইলেম টিস্যু/ কলা
  • ফ্লোয়েম টিস্যু/ কলা

জাইলেম টিস্যু/ কলা

উদ্ভিদের ধীরতা প্রদানকারীর অন্যতম অংশ হচ্ছে জাইলেম টিস্যু/ কলা। আর এটিকে জাইলেম টিস্যু/ কলা বলা হয়। এই জাইলেম টিস্যু/ কলা বিভিন্ন কাজ করার জন্য যে কার্ড পাওয়া যায় তাকে সেকেন্ডারি জাইলেম বলা হয়। মূলত বিজ্ঞানী নাগালি ১৮৫৮ সালে জাইলেম শব্দ প্রচলন করেন। যাকে বাংলায় বলা হয় কাঠ এবং ইংরেজিতে wood বলা হয়। তবে জাইলেম টিস্যু/ কলা যে চার ধরনের উপাদান দ্বারা গঠিত হয় সেগুলো হচ্ছে-

  • ট্রাকিড
  • জাইলেম ফাইবার
  • জাইলেম প্যারেনকাইমা
  • ভেসেল 

অন্যান্য টিস্যুতন্ত্র

টিস্যুতন্ত্র হচ্ছে একই রকম কাজ করে এমন একজাতীয় বা ভিন্ন ধরনের টিস্যু সমষ্টির প্রকৃতির টিস্যুসমূহকে টিস্যুতন্ত্র বলে।

ভাজক টিস্যু/ কলা

ভাজক টিস্যু/ কলা হচ্ছে উদ্ভিদের বৃদ্ধি জন্য যে টিস্যু/ কলা কোষ গুলো বারবার বিভক্ত হয় তাকে ভাজক টিস্যু/ কলা বলে।

প্যারেনকাইমা টিস্যু/ কলা

যে সকল স্থায়ী  টিস্যু/ কলা সেলুলোজ নির্মিত পাতলা কোষ প্রাচীরযুক্ত সজীব কোষের সমন্বয় দ্বারা গঠিত হয়ে থাকে তাকে প্যারেনকাইমা টিস্যু/ কলা বলে।

ক্লোরেনকাইমা টিস্যু/ কলা

যে সকল প্যারেনকাইমা টিস্যু/ কলাতে ক্লোরোফিল থাকে সে সকল টিস্যু/ কলাকে ক্লোরেনকাইমা টিস্যু/ কলা বলে। 

কোলেনকাইমা টিস্যু/ কলা

যে সকল স্থায়ী অসম স্থল কোষপ্রাচীর যুক্ত সজীব কোষ দ্বারা গঠিত সে সকল  টিস্যু/ কলাকে কোলেনকাইমা টিস্যু/ কলা বলে। 

অ্যারেনকাইমা টিস্যু/ কলা

যে সকল জলজ উদ্ভিদ গুলোতে বড় বড় বায়ু কুঠুরি যুক্ত প্যারেনকাইমা টিস্যু/ কলাকে অ্যারেনকাইমা টিস্যু/ কলা বলে।

ফ্লোয়েম টিস্যু/ কলা 

যে সকল টিস্যু/ কলা গুলোর সমষ্টি কাজ এবং জন্মসূত্রে অভিন্ন হয়ে থাকে কিন্তু আকৃতি এবং প্রকৃতিতে ভিন্ন কিছু নিয়ে উৎপাদিত খাদ্য সামগ্রী কে উদ্ভিদের দেহের বিভিন্ন অঞ্চলে অবস্থান করে সংবহনের দায়িত্ব পালন করে থাকে সে সকল টিস্যুর সমষ্টিকে ফ্লোয়েম টিস্যু/ কলা বলে।

ভিত্তি টিস্যু/ কলা

প্রধান টিস্যুতন্ত্রের মূল বা কান্ডকে ভিত্তি টিস্যু/ কলা বলে।

পরিবহন টিস্যু/ কলা

জাইলেম এবং ফ্লোয়েম টিস্যু/ কলার সমন্বয়ে যে টিস্যু/ কলা গঠিত হয়ে থাকে তাকে পরিবহন টিস্যু/ কলা বলে।

বাস্ট ফাইবার

যখন উদ্ভিদের গৌণ বৃদ্ধি হয় তখন কোলেনকাইমা টিস্যু/ কলা কোষের মধ্যে সমন্বয় করে ফ্লোয়েম ফাইবার নামে এক প্রকার দীর্ঘ কুশ গঠিত হয় এবং তাদের প্রান্তদেশে পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে থাকে। আর এদেরকে বলা হয় বাস্ট ফাইবার।

 কানেকটিভ টিস্যু/ কলা

যে  টিস্যু/ কলাতে মাতৃকার পরিমাণে তুলনায় বেশি এবং কোষের সংখ্যা কম থাকে তাকে কানেকটিভ  টিস্যু/ কলা বলে।

স্কেলিটাল কানেক্টিভ টিস্যু/ কলা

যখন দেহের অভ্যন্তরীণ কাঠামো গঠনকারী হিসেবে কাজ করে তখন তাকে স্কেলিটাল কানেক্টিভ টিস্যু/ কলা।

এপিথেলিয়াল টিস্যু/ কলা

যেসকল টিস্যু/ কলার কোষগুলো ঘন সন্নিবেশে থাকে এবং একটি ভিত্তি পর্দা রবীন্দ্র থাকে কিন্তু টিস্যুর কোন মাতৃকা থাকেনা সেই সকল টিস্যু/ কলাকেএপিথেলিয়াল টিস্যু/ কলা বলে।

  কলা মনার এপিথেলিয়াল টিস্যু/ কলা

যে সকল টিস্যু/ কলার কোষগুলো স্তম্বের মত হয় এবং লম্বা হয় সেই সকল টিস্যু/ কলাকে কলা মনার এপিথেলিয়াল টিস্যু/ কলা বলে।

 কিউবইয়ডাল এপিথেলিয়াল টিস্যু/ কলা

যে সকল টিস্যু/ কলার কোষগুলোর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা প্রায় সমান হয়ে থাকে তাকে কিউবয়ডাল এপিথেলিয়াল টিস্যু/ কলা বলে।

 স্কোয়ামাস এপিথেলিয়াল টিস্যু/ কলা

যে সকল টিস্যু/ কলার কোষ গুলো দেখতে আইস এর মত চ্যাপ্টা এবং নিউক্লিয়াস বড় থাকে তাকে স্কোয়ামাস এপিথেলিয়াল টিস্যু/ কলা বলে।

ত্বকীয় টিস্যু/ কলা

যে সকল টিস্যু/ কলা টিস্যুতন্ত্র উদ্ভিদের অঙ্গের মধ্যে প্রাথমিক গঠন সৃষ্টিতে অংশ নয় এবং উদ্ভিদ অঙ্গের বহিরাবরণ সৃষ্টি করে তাকে ত্বকীয় টিস্যু/ কলা বলে।

 ক্ষরণকারী টিস্যু/ কলা

যে সকল টিস্যু/ কলা হতে তরুক্ষীর, মধু, গদ এবং রেজিন জাতীয় পদার্থ নিঃসৃত হয় সে সকল টিস্যু/ কলাকে ক্ষরণকারী টিস্যু/ কলা বলে। 

আরো দেখুন: সালোকসংশ্লেষণ কাকে বলে?

উপসংহার: টিস্যু কাকে বলে আপনারা যারা জানতে চেয়েছিলেন আশা করছি আপনারা আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে তা জানতে পেরেছেন। আমরা আপনাদেরকে শুধুমাত্র যে টিস্যু/ কলা কাকে বলে সম্পর্কে অবগত করেছি এমন বিষয় নয়। আমরা আপনাদেরকে যত প্রকার টিস্যু/ কলা রয়েছে তার সকল তথ্য আপনার আপনাদের সামনে তুলে ধরেছেন। কারণ শিক্ষার্থীরা জীববিজ্ঞান নিয়ে অধ্যয়ন করে তখন তাদের এই সকল টিস্যু/ কলা সম্পর্কে অবগত থাকতে হয় না তারা জীবনের একটি বড় অংশ হতে বঞ্চিত হয়ে পড়ে। 

তার জন্য আমরা শিক্ষার্থীরা যাতে এক নজরে টিস্যু কাকে বলে সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন তাই আমরা আপনাদের সামনে টিস্যু কাকে বলে সম্পর্কিত সকল তথ্য তুলে ধরেছি। আপনারা যদি এরকম শিক্ষনিয় বিষয়গুলো সম্পর্কে আমাদের পক্ষ হতে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার আমাদেরকে যেকোনো শিক্ষণীয় বিষয় সম্পর্কে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাতে পারেন এবং যেকোন শিক্ষণীয় বিষয় সম্পর্কে আপনারা যদি কোন প্রশ্নের সম্মুখীন হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনার আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে প্রশ্ন করতে পারেন। ধন্যবাদ।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex