vlxxviet mms desi xnxx

উচ্চারণ রীতি কাকে বলে?

0
Rate this post

উচ্চারণ রীতি কাকে বলে? | উচ্চারণ রীতি বলতে কি বুঝ

উচ্চারণ রীতি কাকে বলে? বাংলা ব্যাকরণ এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তবে আমরা বলতে পারি যে উচ্চারণ পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের ভাষার একটি অন্যতম এবং গুs রুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ আমরা যদি কোন শব্দ সঠিকভাবে উচ্চারণ না করি তাহলে আমাদের মনের ভাব প্রকাশ করা কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে এবং যে ব্যক্তির কাছে আমরা মনের ভাব প্রকাশ করছি সে ব্যক্তি কিছুই বুঝতে পারবে না। তবে এক কথায় যদি উচ্চারণ বলতে বোঝায় তাহলে উচ্চারণ হচ্ছে যথার্থ শব্দ ব্যবহার করে সঠিক নিয়ম কানুনের সমষ্টি। আর এই উচ্চারণ সম্পর্কে একেক ব্যক্তি একেক রকম মতবাদ দিয়েছে। 

তাই আপনারা যাতে করে শুদ্ধভাবে উচ্চারণ রীতি জানতে পারেন তার জন্য আমরা আপনাদের সামনে উচ্চারণের রীতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। এবং উচ্চারণের রীতি অনুসারে এর নিয়ম কানুন গুলো আপনাদের সামনে এমন ভাবে তুলে ধরব যাতে করে আপনারা সারা জীবন খুব সহজে উচ্চারণ রীতি মনে রাখতে পারেন। চলুন তাহলে এবার আমরা আর দেরি না করে জেনে নেই উচ্চারণ রীতি কাকে বলে সম্পর্কে।

আরো দেখুনঃ

উচ্চারণ রীতি কাকে বলে?

উচ্চারণের রীতি হচ্ছে- শব্দের যথার্থ ব্যবহারের মধ্য দিয়ে উচ্চারণের জন্য নিয়ম বা সূত্রের সমষ্টিকে উচ্চারণের রীতি বোঝায়।

আমরা সকলেই জানি যে উচ্চারণ শুধুমাত্র একটি বাচনিক প্রক্রিয়া। উচ্চারণের ভিন্নতা পাওয়া যায় অঞ্চল, সময়, ব্যক্তি এবং ভৌগোলিক সীমার জন্য। তাছাড়া সময়ের বিবর্তনের ফলে উচ্চারণের বেশ পরিবর্তন হয়েছে এবং উচ্চারণ এর বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি হয়েছে। আমরা যদি বাংলাদেশের ভাষার দিকে খেয়াল করি তাহলে বুঝতে পারবো যে আমরা একেক অঞ্চলের ব্যক্তি একেক রকম শব্দ উচ্চারণ করছি যদিও বা সকল ভাষায় বাংলা ভাষা কিন্তু আঞ্চলিকতার কারণে এই ভাষার উচ্চারণ একেক অঞ্চলে একেক রকম হয়ে থাকে।

ভাষাতত্ত্ববিদ এবং ব্যাকরণবিদ বাংলা ভাষার প্রতিটি শব্দের যথার্থ ভাবে ব্যবহার করে এর সঠিক উচ্চারণ নিয়ম ও সূত্র প্রণয়ন করেছে। আর এই সকল নিয়ম এবং সূত্রের সমষ্টিকে বলা হয় উচ্চারণের রীতি।

উচ্চারণের নিয়ম ও সূত্র

আপনারা যাতে বাংলা ভাষা শুদ্ধভাবে উচ্চারণ করতে পারেন তার জন্য আমরা আপনাদের জন্য কিছু  উচ্চারণের নিয়ম ও সূত্র নিয়ে এসেছি। উজ্জলের সেই নিয়ম এবং সূত্রসমূহ নিম্নে উপস্থাপন করা হলো-

  • যে কোনো নেতিবাচক শব্দের শুরুতে যদি ‘অ’ থাকে তাহলে ‘অ’ এর উচ্চারণের সময়  অক্ষুন্ন থাকে। যেমনঃ অচিন, অলস ইত্যাদি।
  • ‘অ’ ধ্বনি উচ্চারণের সময় যদি ‘অ’ এর মত স্বাভাবিক ‘অ’ উচ্চারিত হয়। যেমনঃ অমল, অমর, অনেক ইত্যাদি।
  • অ, আ, ও শব্দের দ্বিতীয় স্বর এর উচ্চারণের সময় অ উচ্চারণ হয়। যেমনঃ অন্য। 
  • যদি ‘অ’ এর  নিজস্ব উচ্চারণ স্বাভাবিক হয় তাহলে ‘অ’ উচ্চারণ হয়। যেমনঃ কথা, জল ইত্যাদি। 
  • ‘অ’ এর  স্বরধ্বনি যুক্ত অক্ষরের শব্দের সাথে ‘অ’ উচ্চারণ স্বাভাবিক হবে। যেমনঃ নদ, রব ইত্যাদি। 
  • বাংলা শব্দ উচ্চারণ করার সময় যদি ‘আ’ থাকে তাহলে কিছুটা দীর্ঘ উচ্চারিত হয়। যেমনঃ আম ( আ–-ম), রাগ (রা–গ), আমাদের (আ–মাদের) ইত্যাদি।
  • যদি শব্দের প্রথমে ‘এ’ কার থাকে এবং এরপর ‘ই’ ( ি), ঈ ( ী) উ ( ু), ঊ ( ূ), এ ()ে, ও ( ো), য়, র, ল, শ এবং হ থাকলে তাহলে ‘এ’ এর উচ্চারণ বজায় থাকে। যেমনঃ  মেয়ে, দেখি ইতালি।
  • যদি পদের মধ্যে অথবা শেষে ‘ব’ খোলা থাকে তাহলে সংযুক্ত বর্ণ উচ্চারণ হয়। যেমনঃ দ্বিত্ব, পক্ক ইত্যাদি।
  • যুক্ত ব্যঞ্জন বর্ণের সাথে যদি ‘ম’ ফলা উচ্চারণ হয় সে ক্ষেত্রে যুক্তবর্ণের শিশুটিকে প্রমিত উচ্চারণ এর সাহায্যে সানুনাসিক ভাবে উচ্চারণ করতে হয়। যেমনঃ সূক্ষ্ম, লক্ষণ ইতালি।

এছাড়াও বাংলা উচ্চারণের আরো অনেক নিয়ম রয়েছে। কারণ বাংলা উচ্চারণের নিয়ম প্রচুর নিয়ম আছে তাই আমাদের সকলের উচিত পাঠক্রমের নিয়ম গুলো সঠিকভাবে জেনে নেওয়া এবং সঠিকভাবে বাংলা ভাষার উচ্চারণ করা।

আরো দেখুনঃ

উপসংহারঃ আপনারা যারা বাংলা উচ্চারণের জন্য উচ্চারণের রীতি কাকে বলে? আমাদের পক্ষ হতে জানতে চেয়েছেন আশা করছি আপনারা আমাদের কাছে এই সকল কিছু জানতে পেরেছেন। তবে আমরা আপনাদের সামনে বাংলা উচ্চারণের সকল নিয়ম তুলে ধরছি না কারণ বাংলা উচ্চারণের অনেক নিয়ম রয়েছে যা সঠিকভাবে জেনে নেওয়ার জন্য পাঠ্যক্রমের বই পড়া উচিত।

আপনারা যদি এরকম শিক্ষনীয় আরও অনেক বিষয় জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন অথবা আপনারা আমাদের সাথে থাকলে আমরা ধারাবাহিকভাবে শিক্ষানীয় বিষয় আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব যাতে করে আপনারা খুব সহজেই আমাদের কাছ থেকে শিক্ষণীয় বিষয় গুলো শিখতে পারেন। ধন্যবাদ।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex