ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম
ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম (গদ্যাংশ এবং কবিতাংশের)
ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম আপনারা যারা জানেন না তাদের জন্য আমরা ভাব সম্প্রসারণ লেখার সঠিক নিয়ম নিয়ে এসেছি। বাংলা ব্যাকরণ এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ের মধ্যে অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ভাব সম্প্রসারণ। সঠিক নিয়মে যদি ভাব সম্প্রসারণ লেখা না হয় তাহলে ভাব সম্প্রসারণ এর বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণভাবে ফুটে ওঠে না। তাই সঠিক নিয়মে ভাব সম্প্রসারণ লেখার জন্য অবশ্যই সকলের ভাব সম্প্রসারণ লেখার সঠিক নিয়ম জানা উচিত।
আপনারা যাতে খুব সহজে শুধুমাত্র কয়েকটি একটি সুন্দর ভাবে ভাব সম্প্রসারণ লিখতে পারেন তার জন্য আমরা একদম সহজ এবং সঠিক উপায়ে সম্প্রসারণ লেখার নিয়ম নিয়ে হাজির হয়েছি। আপনারা আমাদের নিয়মগুলো জেনে নিলে বুঝতে পারবেন যে ভাব সম্প্রসারণ লেখা অনেক সহজ। আপনারা যারা মনে করছেন ভাব-সম্প্রসারণ অনেক বিশেষ কিছু নিয়মের মধ্যে দিয়ে অনেক কিছু লিখতে হয় তা এমন বিষয় নয়।
আরো দেখুনঃ দরখাস্ত লেখার নিয়মাবলী.
তবে আপনারা যদি আমাদের ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম অনুসরন করেন তাহলে আপনার বুঝতে পারবেন আসলে ভাব সম্প্রসারণ লেখা কত সহজ। তাহলে চলুন এবার শুরু করি আমাদের মূল বিষয় ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম যা থেকে আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ টপিক জানতে পারবো।
ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম
ভাব-সম্প্রসারণ হচ্ছে এভাবে সুসংগত সমর্থক প্রসারণ। ভাবের সংহতিকে উম্মোচিত, নির্ণীত করে একটি অতুলনীয় দৃষ্টান্ত বা প্রবাদ প্রবচন এর সাহায্যে সহজ ভাষায় বিস্তারিত তত্ত্বের প্রসারণ ঘটে তাকে মূলত ভাব-সম্প্রসারণ বলা হয়। ভাব সম্প্রসারণ সাধারণত কবিতা বা যে কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে একটি চলন এর মাধ্যমে তা ভাবে পূর্ণ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। আর এই আলোচনায় ভাবনা লুকায়িত সকল মানব জীবনের আদর্শ এবং ব্যক্তিচরিত্রের বিশেষ বৈশিষ্ট্য, নৈতিকতা এবং বিচ্যুতি ফুটে উঠে।
ভাব সম্প্রসারণ এর সময় সেই চরণের মূল গভীর ভাবটুকু উদ্ধার করে প্রয়োজনীয় যুক্তি, বিশ্লেষণ এবং উপমা ব্যবহার করে সেইসাথে প্রয়োজন অনুসারে উদাহরণের মাধ্যমে উপস্থাপন করার প্রক্রিয়া। কবি বা লেখকের যেখানে তার বক্তব্যকে ব্যঞ্জন এবং ইঙ্গিত ধর্মী করে প্রকাশ করেন সেগুলো কে আলোক ধর্মী হিসাবে উপস্থাপন করার মাধ্যমে ভাব সম্প্রসারণ করা হয়।
সাধারণত ভাব সম্প্রসারণ করার জন্য প্রদত্ত কবিতার অংশ অথবা গদ্যের অংশ অতিসংক্ষিপ্ত হয়ে থাকে। আর এই ক্ষুদ্র অংশের মধ্যে লুকিয়ে থাকে সহস্ত্র ভাবের ইঙ্গিত। আর এইভাবে রিংগিত কে সম্প্রসারণ করার জন্য অবশ্যই সতর্কতার সাথে সেই মৌলিক বিষয় খুঁজে বের করতে হয় এবং এর মাধ্যমে ভাব সম্প্রসারণ করতে হয়।
আরো দেখুনঃ প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম.
আর তার জন্য আমরা আপনাদের সামনে ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম/ পদ্ধতির তুলে ধরছি-
- যে গদ্য এবং কবিতার অংশটুকু ব্যবহার করে ভাবের সম্প্রসারণ করতে হবে সেই অংশটুকু অবশ্যই বারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ে বুঝে নিতে হবে সে অংশটিতে কি বোঝাতে চেয়েছেন। আর এজন্য লেখোকের অর্থবহ রচনা মূল্যবান, কবিতার পঙক্তি এবং ভাবের প্রবাদ যা বুঝাতে চেয়েছি তার সঠিক মর্ম টা দিয়ে ভাব সম্প্রসারণ করতে হয়।
- ভাব সম্প্রসারণ শব্দের অর্থ ভাবের সম্প্রসারণ অর্থাৎ বিস্তারিতভাবে প্রয়োজনীয় উপমা দৃষ্টান্তমূলক যুক্তিসহকারে সহজ উপায় এবং সরল ভাষায় উপস্থাপন করতে হয়।
- সম্প্রসারিত ভাব এর বিষয়বস্তু কি ছোট ছোট অনুচ্ছেদ আকারের মাধ্যমে সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরতে হবে।
- মূলভাবের উপমা, প্রতীক এবং রূপক এর আড়ালে কি বুঝাতে চেয়েছে তা ভালো করে বুঝে নেয়ার চেষ্টা করতে হবে।
- প্রাসঙ্গিক অংশে ঐতিহাসিক, বৈজ্ঞানিক এবং পৌরাণিক তথ্য উল্লেখ করেছে তা বুঝে সম্প্রসারণ করতে হবে।
- ভাব সম্প্রসারণ লেখার সময় এর ব্যাখ্যা মূলত নির্ভর করে মান নির্ধারণের নম্বর। ভাব সম্প্রসারণ করার সময় অবশ্যই মান নির্ধারণ অনুসারে ভাবের সম্প্রসারণ করতে হয়।
- ভাব সম্প্রসারণ এর আলোচনাতে যাতে না হয় সে দিকে মনোযোগী হতে হবে এবং প্রকাশভঙ্গি যতটা সৌন্দর্য হবে ভাব সম্প্রসারণ এর সার্থকতা ততটাই বৃদ্ধি পাবে।
- ভাব সম্প্রসারণ অর্থ হচ্ছে ভাবের সম্প্রসারণ তাই ভাব সম্প্রসারণ লেখার সময় কোন প্রকার লেখক বা কোভিদ কোন সুস্পষ্ট উক্তি তুলে ধরা যাবেনা।
সুতরাং ভাব সম্প্রসারণ লেখার সময় অবশ্যই যুক্তিযুক্ত মূলক বর্ণনা উপস্থাপন করতে হবে সেইসাথে ভাবের সঙ্গতি মিলকরণ করে উপযুক্ত রসালো উপায় ভাব-সম্প্রসারণ লিখতে হয়।
গুরুত্বপূর্ণ: প্রতিবেদন লেখার নিয়ম.
ভাব সম্প্রসারণ সঠিক নিয়মে লেখার একটি নমুনা
আপনাদের সুবিধার্থে এর জন্য আমরা নিম্নের গদ্যাংশ এবং কবিতাংশের দুটি ভাব সম্প্রসারণ এর উদাহরণ তুলে ধরছি এবং পরবর্তী সময়ে আমরা এই সকল দুটি উদাহরণ এর বিস্তারিত নমুনা তুলে ধরবো।
গদ্যাংশের ভাব সম্প্রসারণ এর উদাহরণ-
“বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে”
সম্প্রসারিত ভাবঃ
পৃথিবীতে প্রত্যেক প্রাণীই নির্দিষ্ট একটি পরিবেশ এবং জন্ম স্থান রয়েছে। কারণ প্রাকৃতিক কারণে সকল প্রাণীর জন্ম হয়। কিন্তু যে যে পরিবেশে জন্মগ্রহণ করে সে সেই পরিবেশে বেড়ে ওঠে। প্রাণের পরিবেশ একেক রকম হয়ে থাকে এটাই স্বাভাবিক। যে প্রাণী যে পরিবেশে জন্মগ্রহণ করে সেই পরিবেশের সাথে তার অন্যরকম একটি সম্পর্ক এবং ভালোলাগা সৃষ্টি হয়। আর এই ভালোলাগা এবং সম্পর্কের টানে কোন প্রাণী তার পরিবেশ ছেড়ে আসতে চায় না।
ঠিক তাই যে সকল প্রাণীরা বন জঙ্গলে বসবাস করে সেই সকল প্রাণীরা বন-জঙ্গলে জন্মগ্রহণ করে এবং সেই পরিবেশের সাথে নিজেদেরকে মানিয়ে নেয়। আর এই বনভূমির প্রাণীদেরকে যদি সাধারন জীবনযাত্রার প্রাণীদের সাথে বসবাস করতে দেয়া হয় তাহলে তারা অন্য রকম ব্যবহার করতে থাকে এবং নিজেদেরকে এ ধরনের পরিবেশ থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করে। কারণ প্রত্যেকটি প্রাণীর নিজস্ব পরিবেশ তাদেরকে সুখ এনে দেয়। বনের পাখিদের যেমন আকাশে উড়ে বেড়ানো মধ্যে নিজেদের কে খুঁজে পায় কিন্তু খাঁচায় বন্দি পাখি তাদের মত করে তারাও নিজেদেরকে খুঁজে পায়। তবে যদি বনের পাখি খাচায় বন্দি করে রাখা হয় তাহলে সেই পাখির কোনভাবেই খাঁচায় আনন্দে থাকতে পারবে না।
অন্যদিকে পানিতে বসবাসকারী সকল প্রাণীকুল ডাঙ্গা এসে নিজেদের আনন্দ খুঁজে পায়না এর ফলে তারা ডাঙ্গা মরে যায়। এভাবে পৃথিবীর প্রতিটি পরিবেশের প্রাণী তাদের নিজস্ব পরিবেশে নিজেদের প্রাণ খুঁজে পায় এবং নিজের সে পরিবেশে মানিয়ে পরিপূরক হিসেবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে পারে। ঠিক তেমনি একটি শিশু যখন জন্মগ্রহণ করে সেই শিশু মায়ের কোল ছাড়া অন্য কোথাও স্বাধীনতা খুঁজে পায় না এবং তৃপ্তি পায় না।
তাই পৃথিবীতে সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য এবং নিজেদেরকে টিকিয়ে রাখার জন্য অবশ্যই প্রতিটি প্রাণী তার আপন আপন পরিবেশের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। কারণ পরিবেশের ওপর নির্ভর করে সেই প্রাণীর বেঁচে থাকার যোগ্যতা। তাই উপযুক্ত পরিবেশে উপযুক্ত প্রাণীকে সুন্দর লাগে এবং সেই প্রাণের অস্তিত্ব বেঁচে থাকে। আর এই জন্য প্রতিটি প্রাণীকে তার নিজ নিজ পরিবেশ সুন্দরভাবে বিকাশের জন্য সুযোগ করে দেওয়া উচিত।
মূলভাবঃ
প্রতিটি প্রাণীর কাছে নিজের পরিবেশ সবকিছুর ঊর্ধ্বে। বন্য পশুকে যেমন সুন্দর লাগে ঠিক তেমনি মনুষ্য শিশুকে মাতৃক্রোড়ে সুন্দর লাগে। যে কোন প্রাণী যখন তার পরিবেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তখন তার অসুন্দর প্রকাশ ঘটে এবং সেইসাথে বিকাশ ঘটে না।
আরো দেখুনঃ চারিত্রিক সনদ.
কবিতাংশের ভাব সম্প্রসারণ এর উদাহরণ-
“কেরোসিন শিখা বলে মাটির প্রদীপে,
ভাই বলে ডাকো যদি দেব গলা টিপে
হেনকালে আকাশ উঠিলেন চাঁদা
কেরোসিন শিখা বলে এসো মোর দাদা”
সম্প্রসারিত ভাবঃ
পৃথিবীতে যত মানবজাতি রয়েছে প্রত্যেক মানবজাতির কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা প্রত্যেক মানবজাতির কাছে এক রহস্যময়। আমাদের এই সমাজের মানুষ বিভিন্ন পর্যায় অর্থাৎ বিভিন্ন শ্রেণীতে রয়েছে। যেখানে তাদেরকে তাদের সঠিক মূল্যায়ন করা হয় না এবং এই শ্রেণীর বৈষম্য মানুষের মধ্যে অবজ্ঞা এবং অনুরাগ তৈরি করে দেয়। মানুষের মধ্যে এমন চরিত্র ফুটে ওঠে যে নিজের অবস্থান হতে একটু নিচের তলার মানুষের দিকে ফিরেও তাকায় না। আর যদি নিজের অবস্থান হতে সেই মানুষটি নিজের তলায় থাকে এবং সে যদি তার আত্মীয় হয়ে থাকে তাহলে তাকে উপেক্ষার ওপর রাখা হয় এবং আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করা হয়।
মূলত মানুষ তার নিজের অস্তিত্ব নিয়ে নিজের অবস্থানের বিচার-বিশ্লেষণ মগ্ন থাকে। একসময় নিজেদেরকে চরমভাবে অস্বীকার করে ফেলে এবং নিজের তুলনায় যারা উচ্চ স্মৃতি রয়েছে তাদেরকে তোষামোদ করতে থাকে এবং সেই সাথে নিজের আপন অস্তিত্ব ভুলে যেতে থাকে। নিজেদেরকে এমন অবস্থানে নিয়ে যায় যে যা পদমর্যাদা এবং সামাজিক অবস্থাকে অন্ধ করে দেয় এবং নিজেদের প্রলোভন এমন স্থানে গিয়ে পৌঁছায় যে পরবর্তী সময়ে নিজের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। মানুষের এই অবজ্ঞা এবং অনুরাগ বীভৎস রূপ নেয় যে যেখানে আপন মানুষকে দূরে ঠেলে দিয়ে দূরের মানুষকে আপন করে নেয়ার চেষ্টা করতে থাকে।
আর এতে করে সেই সকল মানুষগুলো তাদের নিজস্ব অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলে এবং ফলাফলে তারা কোন কিছুই অর্জন করতে পারে না। প্রাকৃতিক নিয়মে আমরা আমাদের পরিবেশের আলো এবং অন্ধকারের উপস্থিতি দেখতে পাই। তাই প্রতিদিন যথাসময়ে দিনের শেষে পৃথিবীর অন্ধকারের কালো আঁধারে ঢেকে যায় এবং সেই অন্ধকার সকাল হলে আবার আলোতে রূপান্তর হয়। রাতের আঁধার কাটিয়ে সকালে পৃথিবীতে সূর্যের আলোয় আলোকিত হয়ে যায়।
প্রাকৃতিক নিয়মেই পৃথিবীর সৌন্দর্য ফুটে ওঠে দিনের স্নিগ্ধতার মধ্যে দিয়ে এবং রাতের কোমলতার মধ্যে দিয়ে। পৃথিবীর এত সুন্দর এই পরস্পর বিপরীত ধর্মী বিষয়গুলো মানুষের মধ্যে আকর্ষণ বিরাজ করে। যার ফলে শুরু হয় পালাক্রমে দ্বান্দ্বিকতা এবং সর্বদা সচল ও অস্তিত্ব বজায় রাখা। সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, জন্ম- মৃত্যু, সৃষ্টি- ধ্বংস সবকিছু যেন পরস্পরের সাথে আলিঙ্গন করে আছে এবং প্রত্যেকটি বিষয়ের একটি করে বিপরীত দিক রয়েছে।
পৃথিবীতে প্রতিটি সৃষ্টি তার কাছে নিজের জীবন অতি মূল্যবান সম্পদ তাই প্রতিটি প্রাণীর জানে তার জন্ম হলে মৃত্যু অবধারিত তবুও সে তার নিজের সুখের জন্য পৃথিবীতে লড়াই করে থাকে। অন্যদিকে মানুষ যখন অসুস্থ হয়ে পড়ে তখনই সে বুঝতে পারে সুস্থতার মূল্য। আর এজন্য সে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য সকল নিয়ম কানুন মেনে চলে। ঠিক তেমনি মানুষ যখন থাকে তখন সুখের মর্ম বুঝে আর সুখের জন্য সব সময় লড়াই করে থাকেন। তাই সুখ লাভের আশায় মানুষ দুঃখ কষ্টকে হাসিমুখে আলিঙ্গন করে রাখে এবং জীবনের সমস্ত অন্ধকার কে আলোর মহিমায় ভরিয়ে রাখে। তাই অন্ধকার না থাকলে যেমন আলোর গৌরব হয় না ঠিক তেমনি আলোর কাছে অন্ধকার মলিন হয়ে যায়।
মূলভাবঃ
মানবজাতির সবচেয়ে বড় সমস্যা হল বিত্তশালী মানুষের প্রতি অনুরাগ এবং বিত্তহীনদের প্রতি অবজ্ঞা। যা মানব সমাজের প্রত্যেক শ্রেণীর মানুষের দুর্বল চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ফুটে ওঠে।
উপসংহারঃ আপনারা যারা ইতিমধ্যে আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়েছেন তারা অবশ্যই জেনে নিতে পেরেছেন ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম। এছাড়াও আপনারা আমাদের এখান থেকে বেদ সম্প্রসারণ লেখার নমুনা জেনে নিতে পেরেছেন। আপনারা যদি বাংলা ব্যাকরণ এর অন্যান্য যে কোন অংশ সম্পর্কে জেনে নিতে চান এবং সেইসাথে ভাব সম্প্রসারণ এর অন্যান্য বিষয় এবং আপনাদের মধ্যে যদি ভাবসম্প্রসারণ লেখার নিয়ম সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।