vlxxviet mms desi xnxx

পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে? | আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে?

0
Rate this post

পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে? | Who Is The Father Of Physics? | আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে?

আমাদের মনের মধ্যে মাঝেমধ্যে হঠাৎ করে প্রশ্ন জাগে পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে? তার আগে কিছু কথা আপনাদের সাথে বলে নিতে চায়। পদার্থ বিজ্ঞান বর্তমানে আমাদের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ঘুম থেকে ওঠা থেকে শুরু করে রাতে ঘুমাতে যাওয়া পর্যন্ত আমরা যে কাজগুলো করে থাকি, তার বেশিরভাগের সাথে পদার্থ বিজ্ঞানের সম্পর্ক থাকে। এখন যেকোনো কিছু তৈরি করতে সাহায্য নেওয়া হয় পদার্থ বিজ্ঞানের। তাই আজ আমরা আলোচনা করব, পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে, এই সম্পর্কে।

আরো দেখুনঃ

পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে?

পদার্থ বিজ্ঞােনের জনক কে, এই প্রশ্নের উত্তরে যেকোনো একজনের নাম বলা কোনো ভাবেই সম্ভব নয়। কারণ, পদার্থ বিজ্ঞান নিয়ে অনেক বিজ্ঞানীরা কাজ করেছেন। একদম প্রাচীনকাল থেকে এ নিয়ে চর্চা করা শুরু হয়েছে। স্যার আইজ্যাক নিউটন যেমন অভিকর্ষজ বল নিয়ে গবেষণা করেছেন, তেমনি আলবার্ট আইনস্টাইন কাজ করেছেন থিওরি অব রিলেটিভিটি নিয়ে। যদিও আলবার্ট আইনস্টাইনের গবেষণা খুব বেশি আগের নয়, তবে তার গবেষণা মানবজীবনে এনেছে বিস্তর পরিবর্তন। আধুনিক কালের বিজ্ঞানী তিনি।

পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে, এই প্রশ্নের উত্তরে বেশিরভাগ সময়ই তিনজনের নাম পাওয়া যায়। তাঁরা হলেন স্যার আইজ্যাক নিউটন, গ্যালিলিও ও আলবার্ট আইনস্টাইন। 

তবে নিউটন, আইনস্টাইনের ভীড়ে অনেক সময় একজনের নাম বলা হয় না। তিনি হলেন কোপার্নিকাস। ইতিহাসে যতদূর জানা যায় পদার্থ বিজ্ঞান নিয়ে তিনিও অনেক গবেষাণ করেছেন। 

একই সাথে আর্কিমিডিস আর আল খোয়ারিজমি, তাঁরা একদম প্রাচীনকালে পদার্থ বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা করেছেন।  Classical Physics এর মধ্যে শব্দ বিজ্ঞান, তাপ গতি বিজ্ঞান, বিদ্যুৎ, চৌম্বক, আলোক বিজ্ঞান এসব নিয়ে একদম আদি কাল থেকে চর্চা করা হয়ে আসছে। 

গ্রীসের বিজ্ঞানী থেলিসের নাম উল্লেখ করতে হয় বিশেষ ভাবে। তিনি সর্বপ্রথম লোডস্টোনের ধর্ম নিয়ে কাজ করেন। গণিত নিয়ে পিথাগোরাস গবেষণা করে বর্তমান সময়ের জ্যামিতিতে সর্বাধিক অবদান রেখেছেন। শূন্যের কোনো মান নেই বলে, এ নিয়ে কোনো গবেষণার প্রচলন ছিল না। তবে শূন্যের ব্যবহার নিয়ে গবেষণা করেন ভারতের আর্যভট্ট।

শূন্যকে বাস্তব অর্থে ব্যবহার করার জন্য তিনিই কাজ করেছেন। আল খোয়ারিজমির অবদান মানুষ কখনো ভুলতে পারবে না। কারণ, এখন বীজগণিতের ব্যবহার সব জায়গায়। বীজগণিতের নাম এসেছে এলজেবরা থেকে। আর এলজেবরা নামটির উৎপত্তি আল খোয়ারিজমির লেখা আল জাবির বই থেকে। 

আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে? | Who is the father of modern physics?

পদার্থ বিজ্ঞানের কল্যাণে জীবন সহজ হয়েছে। বর্তমান আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞান মানুষের জীবনকে হাজার গুণ এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে। তবে আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের জনক হলেন আলবার্ট আইনস্টাইন। তিনি তার জীবনে অনেক গবেষণা করেছেন। তাঁর সবচেয়ে আলোচিত সূত্র হলোঃ E = mc^2। এটি মানব জীবনের কঠিন বিষয়গুলোকে সহজে রূপান্তর করেছে। ভরকে শক্তিতে রূপান্তর করার জন্য আইনস্টাইন এই সূত্রের ধারণা দিয়ে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন। 

এছাড়াও আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানে আরও অনেকেই অবদান রেখেছেন। এদের মধ্যে কয়েকজনের নাম বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য। ১৯০৩ সালের দিকে পারমানবিক তথ্য নিয়ে সবচেয়ে বেশি গবেষণা করে আলোচনায় এসেছিলেন জন ডাল্টন। মূলত, যখন উনবিংশ শতাব্দীর শুরু হয়, তখন থেকেই আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের সূচনা। থমসন, রাদারফোর্ড, সত্যন্দ্রনাথ বসু এই তিনজন উনবিংশ শতাব্দীর সাম্প্রতিক সময়ে পদার্থ বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা করেছেন, যার মধ্যে রাদারফোর্ডের গবেষণা উল্লেখযোগ্য।

পরমাণু নিয়ে রাদারফোর্ডের গবেষণায় বেশ কিছু জটিলতা ছিল। যা ১৯১৩ সালে নীলস বোর দূর করেন। তবে, রাদারফোর্ডই সবার প্রথমে পরমাণুর ভেতরে থাকা ইলেকট্রন, চার্জ এসব নিয়ে আলোচনা করেন। রসায়নেও তিনি গবেষণা করে প্রচুর অবদান রেখেছেন। কারণ, পরমানুর কক্ষপথ নিয়ে তিনি বিস্তর জানান দিয়েছেন। তবে, নীলস বোর সীমাবদ্ধতা গুলো কাটাতে পারতেন বা যদি না পূর্বে রাদারফোর্ড এ নিয়ে ধারণা দিতেন।

ম্যাক্সওয়েল, মেরি কুরি, বেকেরেল এই তিনজনের নাম আলাদা করে উল্লেখ করতেই হয়। মেরি কুরি তার স্বামী পিয়েরে কুরির সাথে মিলে পদার্থ বিজ্ঞানের পাশাপাশি রসায়নেও অনেক অবদান রেখেছেন।  ১৯০০ সালে ম্যাক্স প্লাঙ্ক কোয়ান্টাম তত্ত্ব আবিস্কার করে, পরামানুর স্থিতিশীলতা সম্পর্কে খুবই সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন।

১৯০০ সালে তার কোয়ান্টাম তত্ত্ব আবিস্কৃত হলেও এই তত্ত্ব বিস্তারিত মানুষের সামনে আসে ১৯৩০ সালের দিকে। কারণ, এর মাঝ সময়টাতে অনেক বিজ্ঞানী মিলে কোয়ান্টাম তত্ত্ব পুরোপুরি প্রতিষ্ঠা করেন। আর কোয়ান্টাম তত্ত্ব অনুসারে গানিতিক ব্যাখ্যা দিয়ে সত্যেন্দ্রনাথ বসু পদার্থ বিজ্ঞানে অনেক অবদান রেখেছেন। এজন্য তার নামে একটি কণার নামও দেয়া হয় বোজন।

আরো দেখুনঃ

পদার্থ বিজ্ঞানের ক্রমবিকাশ কীভাবে ঘটেছে? | How did physics evolve?

পদার্থ বিজ্ঞান ক্রমে ক্রমে আধুনিকতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। একেবারে পদার্থ বিজ্ঞান চর্চার শুরুর দিক থেকে এর উত্থান পর্ব পেরিয়ে, আধুনিকতার পর্যায়ে পৌঁছেছে। মূলত, একরি আবিষ্কার করার জন্য অন্য একটি কিছুর দরকার পড়ে। সেজন্য, একটি আবিষ্কারের পেছনে হাজার নতুন আবিষ্কার হয়। আর নির্ধারিত বস্তুটি আবিষ্কৃত হলে, তার দ্বারা আরও নতুন কিছু আবিষ্কৃত হয়। মূলত, এভাবেই পদার্থ বিজ্ঞান এগিয়ে চলেছে। 

প্রকৃতির থেকেও অনেক ভাবেই এই নাটকীয় ও অপরিহার্য বিজ্ঞানের বিকাশ ঘটেছে। নিউটন আপেল গাছের নিচে আসে থাকাকালীন সময়ে, তার মাথায় আপেল পড়ার কারণেই তিনি তৈরি করেছেন বল নিয়ে ৩ টি সূত্র। আর্কিমিডিস বাথ টাবের পানি থেকেই প্লবতা নিয়ে সূত্র দিয়েছিলেন। এরকম ভাবেই একের পর এক সূত্র ও নিয়মের আবির্ভাব ঘটে। 

প্রথমত তারযুক্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরি হয়। অতঃপর জগদীশ চন্দ্র বসু তার বিহীন কথা বলার প্রচেষ্টায় কাজ করেন। এরকম ভাবেই ম্যাক্সওয়েল, জন ডাল্টন, আরিস্তারাকস, আর্কিমিডিস সবাই কালে কালে এসব নিয়ে পরিচর্চা করেছেন। আর পরবর্তীকালে নিউটন, গ্যালিলিও এসব নিয়ে বিস্তর আলোচনা ও গবেষণা করেছেন।

সবশেষে আইনস্টাইন পদার্থ বিজ্ঞানকে আধুনিক রূপ দেন। এখনও অনেক বিজ্ঞানী পদার্থ বিজ্ঞান এর উন্নতি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তারা এটাকে আরো আধুনিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।  একটি নির্দিষ্ট জিনিসের রহস্য উদঘাটন করতে গিয়ে তৈরি হচ্ছে নতুন বিস্ময়।

সর্বশেষ কথা: আজ আমরা এই লেখা থেকে পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে এবং আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে এ সম্পর্কে জানতে পারলাম। একই সাথে পদার্থ বিজ্ঞানের ক্রমবিকাশ নিয়েও কিছুটা ধারণা পেলাম। আশা করি, সম্পূর্ণ লেখাটি আপনাদের ভালো লেগেছে। এরকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex