vlxxviet mms desi xnxx

ভার্জিন অর্থ কি?

0
2/5 - (3 votes)

“ভার্জিন” শব্দটির সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। কিন্তু এটি একটি গোপন বিষয় হওয়ার কারণে সকলেই সংকোচবোধ করেন এটি নিয়ে কথা বলতে সেটি হোক নিজের বা অপরের। আর এটি এমন একটি বিষয় যা প্রকাশ্যে বা সাধারণভাবে বলে বেড়ানোরও বিষয় নয়। কিন্তু অনেকেই কৌতূহলের জায়গা থেকে বা জানতে চাওয়ার ইচ্ছা থেকে এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান। তাই তাদের জন্য আমাদের আজকের আয়োজন ভার্জিন অর্থ কি।

আরো দেখুন:

আজকে আমি আপনাদেরকে এই পোস্টের মাধ্যমে বিস্তারিত বলবো ভার্জিন অর্থ কি, কাকে বলে, মেয়েদের ও ছেলেদের ভার্জিনিটি কিভাবে চিনবেন এবং সর্বশেষে থাকবে কেন আপনার এই বিষয়টি নিয়ে ততটা মাথা ঘামানো উচিত নয়।

ভার্জিন অর্থ কি?

পশ্চিমা কালচার আমাদের দেশে ঢুকে যাওয়ার কারণে এখন বিয়ের আগেই ছেলেমেয়েরা তাদের ভার্জিনিটি হারায়। তাই অনেকেই জানতে চায় ভার্জিন অর্থ কি ও এটা চেনার উপায়।

ভার্জিন এর সঠিক অর্থ দাঁড় করালে এটা দাঁড়ায় যে, যে ব্যাক্তি এর আগে কোন ধরনের শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়নি এখন পর্যন্ত বা এই বিষয়ে তার পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই।

কিন্তু অনেকের মনেই এই প্রশ্ন যে, ভার্জিন অর্থ কি বোঝায় আর এটি কিভাবে বোঝা যায়? তাই আজকের পোস্টটি আমি সাজিয়েছি এই ভার্জিন অর্থ কি এই প্রশ্নের উত্তর নিয়ে। শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনি একটি স্বচ্ছ ধারণা পাবেন এই বিষয়ে আশা করছি।

ভার্জিন কাকে বলে? | What Is The Meaning Of Virgin?

ভার্জিন অর্থ হলো কুমার বা কুমারী। কুমারীত্ব বলতে বোঝায় যে নারী বা পুরুষ এখন পর্যন্ত কারো সাথে যৌন মিলনে লিপ্ত হয়নি বা যেকোনো ধরনের যৌনকর্মে তারা অনভিজ্ঞ। সত্যিকার অর্থে কুমারিত্বের কোন ডেফিনেশন বা সংজ্ঞা সঠিকভাবে নেই।

এশিয়ান কান্ট্রি বা আমাদের মত দেশগুলোতে ভার্জিন শব্দটি আসলে মেয়েদের সাথেই জড়িয়ে আছে। অভিধানের শাব্দিক অর্থ খুঁজলে ভার্জিন অর্থ পাবেন “যৌনসঙ্গমানভিজ্ঞা স্ত্রীলোক”। কিন্তু বহুল ব্যবহৃত অর্থ হলো যে নারী এখন পর্যন্ত কোন পুরুষের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করেনি।

ক্যামব্রিজ ডিকশনারিতে যদি আপনি ভার্জিন শব্দটি খুঁজেন তাহলে দেখতে পাবেন সেখানে ভার্জিন অর্থ দেওয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে নারী বা পুরুষের কথা বলা হয়নি। শারীরিক সম্পর্কে না জড়ানো স্ত্রী পুরুষ উভয়কেই বোঝায়। হ্যাঁ, নারী পুরুষ ছাড়াও ভার্জিনের কিন্তু আরো ভিন্ন ধরনের অর্থ রয়েছেন। যেমন ভার্জিন তেল, পলিটিক্যাল ভার্জিন, এছাড়া কোন জিনিসের বিশুদ্ধতা বোঝাতেও ভার্জিনিটি শব্দটি ব্যবহৃত হয়।

ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়

বিংশ শতাব্দীতে এসেও আমরা এখনো কুমারীত্ব পরীক্ষা করতে চাই এবং কিভাবে জানবো যে ঐ নারীটি কুমারী কিনা।কুমারিত্ব বিষয়টা সংস্কৃতিতে, সমাজে খুব বেশি চর্চার একটি বিষয় নারীদের ক্ষেত্রে। আসলে একজন নারী কুমারী কিনা তা যদি সে আপনাকে না বলে তাহলে আপনি কখনোই জানতে পারবেন না। কিন্তু অনেকেই মনে করেন এটি নির্ধারণ করা সম্ভব।

কুমারীত্ব বলতে আমরা বুঝি যে, যে নারী এর আগে কোন ধরনের শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়নি কোন ছেলের সাথে।সাধারণত মেয়েদের যৌনাঙ্গে একটি পর্দা থাকে একে হাইমেন বলা হয় বাংলায় যাকে সতিচ্ছেদ পর্দা বলা হয়। এই পর্দাটি প্রথমবার সহবাস করার ফলে ছিড়ে যায়। এটি শুধুমাত্র সহবাস করার কারণে ছিড়ে বা নষ্ট হয়ে যেতে পারে এমন নয় বিভিন্ন কারণে এটি হতে পারে। যে ধরনের নারীরা খেলাধুলা করতে অভ্যস্ত ছোট বেলা থেকে যেমন: দৌড়ঝাপ, হর্স রাইডিং, অ্যাথল্যাটিকস নারী। এই সকল নারীদের সতিচ্ছেদ পর্দা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

কোন নারী পূর্বে শারীরিক সম্পর্ক করেছেন তা নির্দিষ্ট করে আপনি কখনোই বলতে পারবেন না যে শুধু সহবাসের মাধ্যমে একজন নারীর  হাইমেন ছিড়ে যায়। কিন্তু তারপরও অনেকের প্রশ্ন কিভাবে আমি বুঝব যে ঐ নারী কুমারী। কিছু বেসিক বিষয় দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে একজন নারী ভার্জিন কিনা। যদিও ভার্জিনিটি নির্ধারণ করা একটি জটিল বিষয়।

হাইম্যান হলো একজন নারীর মাংসের একটি ছোট ফ্ল্যাপ যা একজন মহিলার যোনিপথকে ঢেকে রাখে এবং একমাত্র তখনই তা ফেটে বা নষ্ট হয়ে যায় যখন তিনি প্রথমবারের মতো শারীরিক সম্পর্ক করেন। একটি নারীর হাইমেন রয়েছে কিনা তা গাইনোকোলজিস্টের মাধ্যমে পরীক্ষা করানো সম্ভব। কিন্তু এই হাইমেন একজন নারীর কুমারিত্ব প্রকাশের নিশ্চিত উপায় নয়। তারপরও এটি একটি মোটামুটি নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি বলা যায়।

আপনি একজন মেয়ে কুমারী কিনা তা বুঝতে পারবেন তার শারীরিক অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে। তাকে যখন আপনি প্রথম স্পর্শ করবেন তখন দেখবেন সে অস্বস্তিবোধ করছে। কারণ একজন কুমারী মেয়েকে যখন প্রথম স্পর্শ করা হয় সে এটা স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেনা। কারণ এই ধরনের পরিস্থিতির সাথে সে কখনো পড়েনি।

যখন সহবাস শুরু করবেন তখনও আপনি দেখবেন যে মেয়েটি যদি কুমারী হয়ে থাকে তাহলে সে নার্ভাস বোধ করবে এবং কি করতে হবে সে বুঝতে পারবে না। আর প্রথম সঙ্গমের সময় সে কিছুটা ব্যথা পাবে এজন্য সে আতঙ্কিতও থাকবে।

একজন মহিলা যদি আক্ষরিক অর্থে কুমারী হয়ে থাকেন অর্থাৎ কোন পুরুষাঙ্গ তার যৌনাঙ্গে প্রবেশ করেনি কিন্তু তিনি অন্যান্য অন্যান্য যৌন অভিজ্ঞতা সম্পন্ন যেমন: চুমু খাওয়া, স্পর্শ তাহলে সে ভার্জিন কিনা আসলে আপনি সেভাবে বুঝতে পারবেন না।

ছেলেদের ভার্জিনিটি কিভাবে বুঝা যায়

সাধারণত ভার্জিন ছেলে চেনার কোন উপায় নেই। এর ফলে সমাজ ও রাষ্ট্র কখনো ছেলেদের ভার্জিনিটি নিয়ে মাথা ঘামায় না। কিন্তু নিজের চরিত্র ঠিক রাখা আসলে প্রতিটি ছেলেরই দায়িত্ব। তারপরও অনেকের প্রশ্ন যে ছেলেদের ভার্জিনিটি কিভাবে বুঝা যায়। কিছু পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি প্রাথমিকভাবে বা বলা যায় কিঞ্চিত ছেলেদের ভার্জিনিটি পরীক্ষা করতে পারবেন।

একজন ছেলে যদি কুমারী হয়ে থাকে তাহলে প্রথম সহবাসের সময় সে খুব দ্রুত তার পার্টনারকে চুমু খাবে। চুমু খাওয়ার সময় সে ভীষণ লজ্জা পাবে। কুমারী ছেলেরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অনভিজ্ঞ হয়ে থাকে চুমুর ক্ষেত্রে।

ছেলেটা যদি কুমারী হয়ে থাকে তাহলে সে আপনাকে স্পর্শ করতে লজ্জা পাবে, কোথায় কিভাবে স্পর্শ করতে হবে সে বুঝে উঠতে পারবে না, সে ভীষণ অস্থির থাকবে।

প্রথমবার মিলনের সময় সে মেয়েটির কাছে অনুমতি চাইবে। অনুমতি পাওয়ার পর সে কি করবে সে নিজেই বুঝতে পারবে না, তার কি করা উচিত।

আপনার একটি স্পর্শ পাওয়ার জন্য পাগলের মত হয়ে পড়বে এবং অল্পতেই উত্তেজিত হয়ে যাবে। ছেলেটির দ্রুত বীর্যপাত হবে, এমনকি যোনিতে পুরুষাঙ্গ ঢোকানোর আগেও বীর্যপাত হয়ে যেতে পারে। 

ফোরপ্লে বা কিস করা, ব্রেস্ট নিয়ে খেলা করা এসবের দিকে তারা নজর থাকবে না, যোনীতে পুরুষাঙ্গ ঢুকানোর জন্যই সে পাগল হয়ে উঠবে।

উপরোক্ত বিষয়গুলো যদি আপনি কোন ছেলের ভেতরে দেখতে পান তাহলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যায় যে ছেলেটি ভার্জিন। কিন্তু আসলে ছেলেদের ভার্জিনটি পরীক্ষা করার মত তেমন কোন উপায় নেই।

আরো পড়ুন: জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তা.

ভার্জিন অর্থ কি FAQ

১. নন ভার্জিন অর্থ কি? 

নন ভার্জিন অর্থ যেসব ছেলে বা মেয়ের ভার্জিনিটি নেই।

২. ভার্জিনিটি টেস্ট কি? 

সাধারণত এই পরীক্ষাটি কুমারী মেয়েদের জন্য আফ্রিকান উপজাতিদের মধ্যে দেখা যায়। এই পরীক্ষাটি হলো দুই আঙুল দিয়ে যোনির পেশির শিথিলতা পরীক্ষা করা। এজন্য একে দুই আঙ্গুলের পরীক্ষাও বলা হয়। এর ফলে যিনি পরীক্ষা করেন তিনি বুঝতে পারেন যে ঐ নারীটি যৌন মিলনে অভ্যস্ত কিনা।

৩. হাইমেন কি? 

হাইমেন হলো মেয়েদের সতিচ্ছেদ পর্দা। হাইমেন হলো নারীদের যোনিপথের খোলা অংশে একটি ছোট, পাতলা টিস্যু।

৪. হাইমেনের আকার কি একই থাকে?

না, একেক জন নারীর হাইমেনের আকার, আকৃতি এবং ভেদ একেকরকম হয় এবং সময়ের সাথে সাথে তা পরিবর্তন হতে পারে।

সমাপ্তি: বিয়ের আগে প্রতিটি নারী-পুরুষেরই উচিত নিজের ভার্জিনিটি বজায় রাখা। কারণ এটি তার পার্টনারের হক তার ওপর। আপনি নিজে যদি ভার্জিন না থাকেন তাহলে অন্য কারো ভার্জিনিটি নিয়েও প্রশ্ন তোলার বা আগ্রহ প্রকাশ করার কোন‌ অধিকার আপনার নেই। আবার বিয়ে করে ফেলেছেন কিন্তু আপনি আপনার স্ত্রী বা স্বামীর ভার্জিনিটি নিয়ে সন্দেহাতীত এক্ষেত্রে এই বিষয়টা নিয়ে মাথা না ঘামানোই উচিত। ভার্জিনিটি আছে বা নেই এই প্রশ্ন তুলে সংসারে অশান্তি করার কোন মানে হয় না।

মূলত ভার্জিন অর্থ কি এটি ছিল আমাদের আজকের আর্টিকেলের বিষয়বস্তু। কিন্তু ভার্জিনিটি চেনার সেটা হোক নারী বা পুরুষ তেমন কোন শক্তপোক্ত পরীক্ষা আবিষ্কৃত হয়নি পুরোপুরিভাবে। তাই এটি নিয়ে বেশি মাথা না ঘামানোই ভালো।

প্রতিটি ছেলেমেয়েরই উচিত বিয়ের আগে কোন ধরনের শারীরিক সম্পর্ক না করা। বিয়ের মাধ্যমে নিজেকে পবিত্র রাখা।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex