vlxxviet mms desi xnxx

বিজয় দিবসের কবিতা ২০২৪

0
Rate this post

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের কবিতা আবৃত্তি এবং বিজয় দিবসের কবিতা সমূহ ২০২৪ | Bijoy Dibosh Kobita

Bijoy Dibos Kobita: আমাদের বাংলাদেশ এর জন্য বিজয় দিবস হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। কারণ বাঙালিরা ১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধের পরে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় লাভ করেছিল। এবং সে কারণে প্রতি বছর আমাদের বাংলাদেশে এই ১৬ ডিসেম্বর কে বিশেষ ভাবে পালন করা হয়ে থাকে। আর এইসব আয়োজনে আমাদের বিজয় দিবসের কবিতা প্রয়োজন হয়। তো সে কারণে আজকে আমি চমৎকার সব বিজয় দিবসের কবিতা শেয়ার করব। যে গুলো আপনার অনেক ভালো লাগবে।

আরো দেখুনঃ 

বিজয় দিবসের কবিতা আবৃত্তি

আজকে আমি আপনার জন্য যে সকল বিজয় দিবসের কবিতা শেয়ার করব। সে গুলো আপনি আপনার প্রয়োজনে আবৃত্তি করতে পারবেন। কারন আমি যথেষ্ট চেষ্টা করেছি, আজকের বিজয় দিবসের কবিতা গুলোর মধ্যে। ৭১ এর মুক্তি যুদ্ধের তাৎপর্য কে ফুটিয়ে তোলার। আর এই বিজয় দিবসের কবিতা আবৃত্তি করলে। মানুষের কাছে আপনার আবৃতি অনেক ভালো লাগবে।

বিজয় দিবসের কবিতাঃ -০১ (লাল সবুজ পতাকা)

ঐ দূর আকাশে তাকিয়ে দেখো,
সেই শত শত স্মৃতি ঘেরা লাল সবুজের নিশানা উড়ে।
কারণ বাঙালিরা দীর্ঘ নয় আমার যুদ্ধ করার পরে,
বিজয় লাভ করেছিল এই ১৬ই ডিসেম্বরে।
কত নিরীহ বাঙালি মায়ের চোখ ভিজে গেছিল জলে,
কারণ তারা জয় বাংলা বলেছিল বলে।
কত টগবগে যুবক দিয়েছিল প্রাণ এই বাংলার জন্য,
তাইতো আমরা ১৬ই ডিসেম্বরে বাঙালি হিসেবে হয়ে আছি ধন্য।

Bijoy Dibosh Kobita -০২ ( বাংলা আমার জন্মভূমি)

বাংলার বুকে জন্মেছে হায়েনা,
মাগো তুমি কাঁদছো কেন তাই?
তোমার ছেলে আর বসে থাকবে না,
সে তোমার করতে যাবে ঠাই।
বাংলার নিরীহ বাঙালির নির্মম নির্যাতনে,
অত্যাচারীরা আজ বসে আছে উঁচু সিংহাসনে।
তাইতো মোরা বিজয় ছিনিয়ে এনেছি আপন ঘরে,
রক্ত দিয়ে হোক জীবন দিয়ে আমরা বিজয় এনেছি ১৬ই ডিসেম্বরে।

বিজয় দিবসের কবিতাঃ -০৩ (স্বাধীন বাংলাদেশ)

অত্যাচারী পাক হানাদার বাহিনীর হাতে,
নিরীহ বাঙালিরা মৃত্যুর স্বীকার করেছিল দিনে রাতে।
আর নিষ্ঠুর হায়েনাদের হাতে জীবন দিয়ে,
তারা বাংলার মাটিতে শহিদ হলো তাতে।
দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্যে,
পাক হানাদারদের সাথে যুদ্ধ হলো শেষ।
১৬ই ডিসেম্বরে ঘোষিত হল,
আমাদের সোনার এই সোনার বাংলাদেশ।

বিজয় দিবসের কবিতাঃ -০৪ ( মহান বিজয়)

১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস,
তবে তার পরেও এই দিনে,
আমাদের মাঝে অনেক কষ্ট আছে।
কারণ বাংলাদেশ কে স্বাধীন করার জন্য,
৭১ এর যুদ্ধে হাজার হাজার নিরীহ বাঙালি যে শহীদ হয়ে আছে।
যারা দেশের জন্য যুদ্ধ করে ছিনিয়ে এনেছে বিজয়।
সেইসব দেশ প্রেমিক মুক্তিযোদ্ধাদের কি এখন ভুলে থাকা যায়?
তাই তোমরা ১৬ই ডিসেম্বর পালন করি,
মহান বাংলাদেশ এর বিজয়।

Bijoy Dibosh Kobita -০৫ ( খোকা )

খোকার পাগলী মা এখনো স্বপ্ন দেখে,
তার যুদ্ধে যাওয়া খোকা আসবে ফিরে।
এসেই মাকে জড়িয়ে ধরে বলবে,
মা দেখো আমি দেশকে করেছি স্বাধীন,
আমরা নই আর পরাধীন।
আমরা ছিনিয়ে এনেছি বিজয়,
মাগো আমরা তো করেছি জয়।
পৃথিবীর ভূখণ্ডে বাংলাদেশ থাকবে নাম,
সারা পৃথিবী জানবে,
দেশ ও ভাষার জন্য জীবন দেওয়ার এই সংগ্রাম।

বিজয় দিবসের কবিতাঃ -০৬ (আমার জন্মভূমি)

১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস,
যেদিন বাঙালি অর্জন করতে পেরেছিল বিজয়।
বাংলার মাটিতে জয় এনে বাঙালিদের,
দূর হয়েছে মনের ভেতরে থাকা যত আছে ভয়।
লাল সবুজের সেই পতাকার খুঁটি হয়েছে অনেক শক্ত।
কিন্তু এই পতাকা অর্জনের পেছনে রয়েছে,
হাজার হাজার নিরীহ বাঙ্গালীদের রক্ত।
তারা যুদ্ধে হয়েছে শহীদ, হয়েছে এই পৃথিবী হারা,
কি দিয়েছি আমরা তাদের, এখনো বেঁচে আছি যারা?

বিজয় দিবসের কবিতাঃ -০৭ (জয় বাংলা)

১৬ই ডিসেম্বর এর দিনে হয়েছে,
বাংলাদেশ এর অভ্যুদয়।
কিন্তু আপনি কি জানেন,
এই বিজয়ের পেছনে কত রয়েছে রক্তের বিনিময়?
এই বিজয় সেই বিজয় নয়,
এই বিজয় হল লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণের রক্তের ধারা। এই বিজয় অর্জন করতে দিতে হয়েছে জীবন,
কত মা বোনেরা হয়েছে ইজ্জত হারা।
আজ আমরা স্বাধীন বাঙালি,
রেখেছি পৃথিবীর মানচিত্রে ঠাই।
তাইতো এই বিশেষ দিনে,
আমরা একই সুরে বিজয়ের গান গাই।

বিজয় দিবসের কবিতাঃ -০৮ ( বাংলা আমার জন্মভূমি)

পাক বাহিনীর শোষণের দিন শেষ হয়েছে,
মুছে গেছে তাদের সব ত্রাস।
কারণ বীর বাঙালি যুদ্ধ করে ছিনিয়ে এনেছে বিজয়।
বিলিয়ে দিয়েছে বাংলার মানুষের মধ্যে উল্লাস।
যারা এই বাংলার মাটিতে,
নিরীহ বাঙালিদের মেরে করেছিল শ্মশান।
অবশেষে তাদেরকে পরাজিত করে,
বাঙালিরা লাল সবুজের পতাকা কে করে নিয়েছে বিজয়ের নিশান।
এই বিজয় শুধু বিজয় নয়,
এই বিজয় হল বাংলাদেশের প্রত্যেক টা মানুষের বিজয়।
যাকে অর্জন করতে পেরে,
বাংলাদেশ আজ স্বাধীন ভূখণ্ডের খ্যাতি পেয়েছে।

Bijoy Dibosh Kobita -০৯ (১৬ই ডিসেম্বর)

১৬ই ডিসেম্বর তুমি প্রতিটা বাঙালির জন্য অহংকার,
১৬ই ডিসেম্বর তুমি বিজয়ের দিন,
তুমি হলে কোটি কোটি বাঙালির জনতার।
১৬ই ডিসেম্বর তুমি লাখো মানুষের মহা উল্লাস,
১৬ই ডিসেম্বর তুমি সন্তান হারা মায়ের একমাত্র শান্তির নিঃশ্বাস।
১৬ই ডিসেম্বর তুমি হলে শান্তির এক পরশ,
১৬ই ডিসেম্বর তুমি হলে নতুন ভূখণ্ডে পরিচিত হওয়া একটি দেশ।
১৬ ই ডিসেম্বর তুমি হলে বাঙালির বীরত্ব,
১৬ই ডিসেম্বর তুমি হলে নিরীহ বাঙালির ঝরে যাওয়া রক্ত।
১৬ই ডিসেম্বর তুমি হলে বাঙালির বুকের আশা।
১৬ই ডিসেম্বর তুমি হলে বাংলার মাটির প্রতি ভালোবাসা।

বিজয় দিবসের কবিতাঃ -১০ (বাঙালি মুক্তিযোদ্ধা)

দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ শেষে,
আমরা পেলাম স্বাধীন বাংলাদেশ।
নিজের মায়ের ভাষায় কথা বলার মত,
সাজিয়ে নিতে পেরেছি সুন্দর একটি পরিবেশ।
কিন্তু এই স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে,
কত হারিয়েছে প্রাণ।
কত নিরীহ বাঙালির ঝরেছে রক্ত,
কত নিরীহ মা-বোনের হারিয়েছে মান সম্মান।
অবশেষে বাংলার বীর শহীদের রক্তের বিনিময়ে,
আমরা পেয়েছি স্বাধীনতার দাম।
১৬ই ডিসেম্বর এর বিজয় দিবস অমর হোক।

বিজয় দিবসের কবিতাঃ -১১ (পাক হায়েনা)

বাংলাদেশের মাটির বুকে,
আমরা উড়তে পারি ডানা।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ,
তোমার কি আছে জানা?
এই যুদ্ধে পরাজয় হয়েছিল,
যারা ছিল পাক বাহিনীর হায়েনা।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে,
পাক হানাদার বাহিনী ছিল হিংস্র।
তারা বোঝার চেষ্টা করেনি,
যে নিরীহ বাঙালি নাকি সে ঘুমন্ত।
অঝোরে কেড়ে নিয়েছে প্রাণ,
নিষ্ঠুরের মতো।
যাকে তারা যেভাবে পেয়েছে,
গুলি করেছে যত।
নিরুপায় বাঙালি কেঁদে মরে,
বাঁচার নেই তো কেউ।
হঠাৎ মুক্তি যোদ্ধার জয় বাংলা শ্লোগানে,
মিলল বিজয়ের ঢেউ,
দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধের পর,
বাংলা ফেলল বিজয়ের স্বাদ।
তাই বলে কি ভুলে যাওয়া যায়,
পাক হানাদার বাহিনীদের আঘাত?

বিজয় দিবসের কবিতাঃ -১২ ( বিজয়ের উল্লাস )

১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস,
তাইতো মুখে ফুটছে হাসি।
ওগো তোমরা কি জানো,
এই হাসির রহস্য কি?
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে,
এই দিনে বাঙালি অর্জন করেছে বিজয়।
বাংলার বাঙালিদের শোষনের হাত থেকে বাঁচাতে,
বাঘ হানাদার বাহিনীদের করেছিলো পরাজয়।
বিজয়ের এই মহান দিনে,
মাতৃভূমি পেয়েছিল একটি নাম।
ছোট্ট এই বাংলার ভূখণ্ড টি পেয়েছিল,
পৃথিবীর মানচিত্রে স্থান।
তাইতো আমরা বিজয়ের এই দিনে,
করি উল্লাস।
বীর বাঙালিরা অস্ত্র হাতে,
কতটা ভয়ংকর হতে পারে,
আমরা করি তার প্রকাশ।

Bijoy Dibosh Kobita -১৩ ( বীর বাঙালি)

বাংলাদেশ তুমি আমাদের একমাত্র জন্মভূমি,
তুমি রয়েছো এই বাঙালির অন্তরে।
তাইতো বাঙালিরা আজও,
মায়ের ভূমির প্রতি গান তোলে।
সব বাঙালিরা বিজয় দিবস কে,
নেয় আপন করে।
সবুজের বুকে লাল,
সেতো থাকবে চিরকাল।
যার কারনে বিজয়ের প্রতি,
আমাদের রয়েছে পিছুটান।
যতই সময় অতিবাহিত হোক না কেন,
আমরা রাখবো বাঙালি শহীদের মান-সম্মান।
তাদের কারণে আমরা স্বাধীন,
আমরা তো আর নই পরাধীন।

বিজয় দিবসের কবিতাঃ -১৪ ( জন্মভূমি)

একাত্তরের যুদ্ধের কথা,
আমাদের সবার জানা আছে।
সেদিন কি পরিমাণ প্রাণ হারিয়েছে,
তা আজও রয়েছে ইতিহাসে।
গভীর রাতে পাক বাহিনী করলো আক্রমণ।
নিরীহ বাঙালি যে ঘুমিয়ে ছিল,
তারা বুঝতেই পারেনি কি আর হয়েছে এমন।
ঘুমন্ত মানুষের উপর চালিয়েছে গুলি,
কেড়ে নিয়েছে মা-বোনের ইজ্জত।
সে সময় কি করার থাকে আর,
ছিলনা কোন পালানোর সুযোগ।
যা হয়েছে তাই মেনে নিয়েছে,
ভয়াল সেই রাতে।
কান্নায় ভেসে ছিল পুরো বাংলা,
তবুও পাক হানাদার বাহিনীর,
যায় কি আসে তাতে?

বিজয় দিবসের কবিতাঃ -১৫ ( বিজয়ের ইতিহাস)

মুক্তিযুদ্ধের লড়াই করতে,
বের হয়েছে খোকা।
যুদ্ধে জীবন যাবার সম্ভাবনা রয়েছে,
তবুও সে মাকে দিয়েছে ধোঁকা।
সে বলেছে, মাগো! আমরা করব বিজয়,
খুব সহজেই পাক বাহিনীর থেকে,
ছিনিয়ে আনবো জয়।
নিষ্পাপ সেই খোকার দিকে,
তাকিয়ে ছিল মা।
নিজের মাকে কি আর ধোকা দেওয়া যায়,
সেটা খোকার জানা ছিল না।
তবুও যে পাগলী মা,
অপেক্ষা করে আছে।
সে বাংলার বুকে আজও খুঁজে বেড়ায়,
তার নিষ্পাপ খোকা কোথায় বসে আছে।
সে কি তার খোকাকে ফিরে পাবে,
করতে পারবে আদর?
আমরা তো ভাই স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়ে,
হয়ে গেছি পর।

বিজয় দিবসের কবিতাঃ -১৬ ( স্বাধীনতা)

বীর বাঙ্গালীদের মনের জোর,
সব সময় থাকে খাঁটি।
অস্ত্র ছাড়াও যুদ্ধ করে,
স্বাধীন করতে পেরেছে এই দেশের মাটি।
নিজের জীবন কে বাজি রেখে,
দেশ কে করল স্বাধীন।
সোনার বাংলার সোনার ছেলেরা,
থাকতে চায় না পরাধীন।
দীর্ঘ নয়মাস যুদ্ধ করে,
আসলো ১৬ই ডিসেম্বর।
এই দিনে পুরো বাংলায় বিছিয়ে দিয়েছিল,
স্বাধীনতার চাদর।
সেই চাদরে মুড়িয়ে রয়েছে,
সোনার বাংলার মাটি।
যে মাটিতে রয়েছিল,
পাক হানাদার বাহিনীর ঘাঁটি।

আরো দেখুনঃ বিজয় দিবসের বক্তব্য.

মুক্তির ছড়া

আমার বাংলা তোমার বাংলা, সোনার বাংলাদেশ 
সবুজ সোনালি ফিরোজা রুপালি, রূপের নাই তো শেষ 
আমি তো মরেছি যতবার যায় মরা
নবীন যাত্রী তোমাকে শোনাই ছড়া
এদেশ আমার এদেশ তোমার, সবিশেষ মুজিবের 
হয়তো অধিক মুক্তি পাগল সহস্র শহীদের

বিজয় এলো পাখির গানে
“মইন মূর্সালিন”

বিজয় এলো বাংলাদেশে পাখির গানে গানে
সেই কথাটি একটি পাখি বললো কানে কানে
পাখির গানে মুগ্ধ হয়ে যুদ্ধ হলো শেষ।
পাখির ডানায় লেখা ছিলো স্বাধীন বাংলাদেশ
স্বাধীন দেশের সেই সে পাখি হারিয়ে গেছে ভীড়ে
বিজয়ের দিনে আয়না বন্ধু, আয়না আবার ফিরে
বিজয়ের দিনে আয়না বন্ধু,আয়না আবার ফিরে।

বিজয় তুমি
“গুলসান আরা রবী”

বিজয় তুমি বাংলার লাল সবুজের পতাকা,
বিজয় তুমি বাংলার গণ মানুষের স্বাধীনতা।
বিজয় তুমি আমার মায়ের মুখের হাসির ছবিটা,
বিজয় তুমি সাঝ বেলায় আমার প্রিয় কবিতা।
বিজয় তুমি সকলের প্রিয় স্বাধীনতা,
বিজয় তুমি সহস্র শহীদের আত্মার বিনম্র শ্রদ্ধা।
বিজয় তুমি মুক্ত আকাশে পতঙ্গ হয়ে উড়ে যাওয়া,
বিজয় তুমি মায়ের বুকেতে শান্তিতে ঘুমিয়ে পড়া খোকা,
বিজয় তুমি আনন্দ উল্লাসে মেতে থাকা।

বিজয় তুমি ইচ্ছে মত নদীর কুলে ভেলায় ভাষা,
বিজয় তুমি ধান-শালিকের মুক্ত সুরের কথা।
বিজয় তুমি বাঙালির শান্তির সুখের পায়রা,
বিজয় তুমি মনের সুখে নীল আকাশের মুক্ত পাখি।
বিজয় তুমি সকালের শিশির কণা,
বিজয় তুমি স্বাধীনতার স্বর্গীয় উদ্যান।
বিজয় তুমি মুক্ত হয়ে নিঃস্বাশ ফেলা,
বিজয় তুমি গা জোড়ানো শীতল বাতাশ
বিজয় তুমি সবুজের বুকে রূপের বাহার
বিজয় তুমি বাঙালির কাছে অমৃত সুধা।

বিজয় দিবসের কবিতা আবৃত্তি FAQ

Q: বাংলাদেশ এর মধ্যে কোথায় সর্বপ্রথম বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়?

A: ঢাকা, মিরপুর এর মধ্যে সর্বপ্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়েছে।

Q: ভারত বাংলাদেশকে কখন স্বীকৃতি দিয়েছিল?

A: একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে ভারত বাংলাদেশ কে স্বীকৃতি দিয়েছিল, ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের ৬ তারিখে।

Q: বাংলাদেশকে সর্বপ্রথম কারা স্বীকৃতি দিয়েছিল?

A: ভূটান বাংলাদেশকে সর্বপ্রথম স্বীকৃতি দিয়েছিল।

Q: বাংলাদেশ এর মধ্যে সর্বপ্রথম শত্রুমুক্ত জেলার নাম কি?

A: পাক হানাদার বাহিনীরা যখন পুরো বাংলাদেশ থেকে পরাজয় গ্রহণ করা শুরু করেছিল। তার মধ্যে শত্রুমুক্ত জেলা হিসেবে রয়েছে যশোর জেলার নাম। কারণ যশোর ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বরে শত্রু মুক্ত হয়েছিল।

Q: আজকের বিজয় দিবসের কবিতা গুলো কপি করা যাবে কিনা?

A: আজকে যে সকল বিজয় দিবসের কবিতা শেয়ার করা হয়েছে। সে গুলো আপনি আবৃত্তি করতে পারবেন। তবে কোন প্রকার অনুমতি ছাড়া আপনার ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগ এর মধ্যে পাবলিশ করতে পারবেন না।

বিজয় দিবসের কবিতা আবৃত্তি ও কিছু কথা

১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস, যা আমাদের প্রত্যেক টা বাঙালির জন্য গর্ব। কারণ এই দিনে আমাদের বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করতে পেরেছিল। নিজের মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার লাভ করতে পেরেছিল। সে কারণে প্রতি বছর ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বাংলাদেশে বিজয় দিবস পালন করা হয়। 

আর সেজন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের আয়োজনে বিজয় দিবসের কবিতা আবৃত্তি করার প্রয়োজন হয়। তো আপনি চাইলে আজকের শেয়ার করা বিজয় দিবসের কবিতা গুলো আবৃত্তি করতে পারবেন। আর যদি আপনার নিয়মিত কবিতা কিংবা গল্পের প্রয়োজন হয়। তাহলে Wikipedia Bangla এর সাথে থাকার চেষ্টা করবেন। 

সেই সাথে আপনি কোন ধরনের কবিতা পছন্দ করেন। তা অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। ধন্যবাদ! এতক্ষণ ধরে আমার লেখা কবিতা গুলো পড়ার জন্য। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex