vlxxviet mms desi xnxx

২৬ শে মার্চ কেন স্বাধীনতা দিবস কবে ঘোষণা করা হয়?

0
5/5 - (1 vote)

২৬ শে মার্চ কেন স্বাধীনতা দিবস | Bangladesh Independence Day | বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কবে?

২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস, এটি আমরা সকলেই জানেন, কিন্তু ২৬ শে মার্চ কেন স্বাধীনতা দিবস তা আমরা অনেকেই জানি না। তাই আজ আমরা আপনাদের জানাতে এসেছি ২৬ শে মার্চ কেন Independence Day হিসেবে ঘোষণা হয়েছে। তাছাড়া ২৬শে মার্চ এর অজানা কিছু তথ্য নিয়ে আমরা আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি।

প্রত্যেক বাঙালির কাছে একটি দিন হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস। কারণ স্বাধীনতা দিবসের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করে এবং বাংলাদেশে একটি সার্বভৌম দেশে পরিণত হয়। যেখানে বাঙালিরা তাদের নিজস্ব স্বাধীনতা বজায় রেখে চলাফেরা করতে পারে। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক ২৬ শে মার্চ কেন স্বাধীনতা দিবস

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কবে?

আমরা সকলেই জানি যে 26 শে মার্চ Independence Day তবে কিছু ব্যক্তিবর্গ আছেন যারা Independence Day এবং বিজয় দিবসের মধ্যে ওলট পালট করে ফেলি। তাই আজ আমরা আপনাদেরকে এই দ্বিধাদ্বন্দ্ব থেকে অবসান দিতে এসেছি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস 26 শে মার্চ। বাংলাদেশের বিজয় দিবস 16 ই ডিসেম্বর। সুতরাং বাংলাদেশের প্রত্যেক বছর 26 শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়। আর এই দিবস পালন করার মূল লক্ষ্য হচ্ছে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান জানানো এবং বাঙালির কাছে এই দিনটি একটি গৌরবময় দিন। কারণ এই দিনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে এবং বাঙালিরা তাদের স্বাধীনতা ফিরে পায়।

আরো দেখুনঃ বাংলাদেশের বিজয় দিবস.

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কবে ঘোষণা করা হয়?

১৯৭১ সালের ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করে। তবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন করার আগেই স্বাধীনতা দিবস ঘোষণা করা হয়। আর এর মূল কারণ হচ্ছে ১৯৭১ সালের 25 মার্চ মধ্যরাতে যখন পাকিস্তান হানাদার বাহিনীরা নিরীহ বাঙালিদের ওপর নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালায় এবং সেই রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীরা।

এরপরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান 25 শে মার্চ রাতে অর্থাৎ 26 শে মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র স্বাক্ষর করে যান এবং সেই সময়ে চট্টগ্রামে অবস্থিত তৎকালীন ইপিআর এর ট্রান্সমিটার এর মাধ্যমে প্রচার করার জন্য আদেশ দেয়া হয়।

তৎকালীন সময়ে বেলাল মোহাম্মদ, আবুল কাশেমসহ চট্টগ্রামে বেতারকেন্দ্রে বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা শেখ মুজিবুর রহমান এর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি মাইকিং করে প্রচার করেন। আর্মি প্রচারণা করেন তিনি হচ্ছেন এম.এ. হান্নান। তৎকালীন সময়ের পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বাঙালি অফিসার ছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান। তিনি ২৭শে মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। তিনি মূলত শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন।

আর এই স্বাধীনতা ঘোষণার মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশকে সার্বভৌমত্ব এবং আইনসম্মত সরকার হিসেবে বিশ্বের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেয়ার অধিকার।

আরো দেখুনঃ অপারেশন সার্চলাইট কি?

২৬ শে মার্চ কেন স্বাধীনতা দিবস?

ইতিমধ্যে আমরা সকলেই জানি যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয় 26 শে মার্চ। ১৯৭১ 25 মার্চ রাতে যখন পাকিস্তানিরা অনানুষ্ঠানিকভাবে বাঙালির উপর নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালায় তখন থেকে বাংলাদেশের সংগ্রাম শুরু হয়ে যায় এবং 26 শে মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর প্রদান করেন। এরপর মেজর জিয়াউর রহমানের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘোষণাপত্রটি সকলের কাছে পৌঁছে।

১৯৪৭ সালে ভারত বর্ষ এবং পাকিস্তান আলাদা হয়ে যাওয়ার পর পাকিস্তান দুটি রাষ্ট্রে পরিণত হয়। একটি হচ্ছে পূর্ব পাকিস্তান এবং অন্যটি হচ্ছে পশ্চিম পাকিস্তান। পূর্ব পাকিস্তান হচ্ছে বর্তমান বাংলাদেশ। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে  জাতিগত, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং অধিকার নিয়ে মতবিরোধ ছিল। ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত তাদের এই মতবিরোধ থাকে এবং বিভিন্ন সময় বিভিন্ন  পর্যায় ছোট ছোট সংঘর্ষ হত্যাযজ্ঞ ঘটতে থাকে।

বাংলাদেশকে অর্থাৎ পূর্ব পাকিস্তানকে এই অত্যাচার এবং হত্যাযজ্ঞ থেকে মুক্ত করার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ শীর্ষ নেতা কর্মী এবং শীর্ষ পেশাজীবী ব্যক্তিবর্গরা নিজেদের দাবি আদায়ের জন্য বিভিন্নভাবে প্রতিবাদ জানাতে থাকে। আর যখন এ প্রতিবাদ একদম চরম পর্যায়ে এসে পৌঁছায় তখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আর অন্য কিছু সহ্য না করতে পেরে বাংলাদেশ স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে 30 লক্ষ শহীদের প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে।

সুতরাং 26 শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে বাংলাদেশকে পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী থেকে রক্ষা করা এবং নিজেদের স্বাধীনতা অর্জন করা।

বাংলাদেশে কিভাবে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হয়? 

প্রতিবছর বাংলাদেশে শহীদদের আত্মত্যাগ কে সম্মান জানানোর উদ্দেশ্যে জাতীয়ভাবে Independence Day পালন করা হয়। Independence Day এর প্রথম কার্যক্রম শুরু হয় প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতির সম্মান প্রদর্শনের মাধ্যমে। সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পনের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয়ভাবে Independence Day পালন শুরু হয়। এই সময় সম্মান প্রদর্শনের জন্য ৩১ বার তোপধন্বী দেয়া হয়।

এছাড়া বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারী ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সমূহ জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে Independence Day উদযাপন করে থাকে। দেশের প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ সড়কসমূহ লাল সবুজ পতাকা ও আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়। আমাদের তরুন সমাজকে দেশাত্মবোধের সাথে পরিচয় ও একাত্মবোধ করাতে কুচকাওয়াজ, শরীরচর্চা ও Independence Day নিয়ে সাংস্কৃতিক ও বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়ে থাকে।

Independence Day এর আরেকটি ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন হয়ে থাকে। স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহনকারী সকল সেনানায়কদের সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম নামের একটি সংগঠন  আছে। এই সংগঠন প্রতিবছর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মধ্যরাতে সব আলো নিভিয়ে মশাল প্রজ্বালন করে তা পরবর্তী তরুন প্রজন্মের হাতে তুলে দেন। স্বাধীনতা স্তম্ভে এই মশাল প্রজ্বলন আয়োজন করা হয়ে থাকে। এটা অনেকটা এমন বোঝায় যে আমাদের জীবন আমরা দেশের জন্য বাজি রেখেছি, এবার তোমাদের পালা। 

২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস কবিতা | ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য

26 শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কিত বহু কবিতা বহু কবি এবং লেখকগণ লিখেছেন। স্বাধীনতার ৫০ বছর হয়ে যাচ্ছে তবুও এই স্বাধীনতা দিবসকে নিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কবিতা রচনা করা হয়। তাই আমরা আপনাদের জন্য Independence Day সম্পর্কিত কিছু কবিতা নিয়ে হাজির হয়েছি।

সুতরাং আপনারা যারা 26 শে মার্চ স্বাধীনতা দিবসের কবিতা খুঁজছেন তারা আমাদের এখান থেকে স্বাধীনতা দিবসের কবিতা সংগ্রহ করে নিজেদের প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবেন। তাছাড়া Independence Day উদযাপন করার জন্য প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। আর এই সকল অনুষ্ঠানে স্বাধীনতা দিবসের কবিতা প্রয়োজন হয়।

তাই আপনারা চাইলে আমাদের এখান থেকে কবিতা সংগ্রহ করে ব্যবহার করতে পারেন।

২৬ শে মার্চ কেন স্বাধীনতা দিবস -FAQ

Q: ২৬ই মার্চ কি দিবস?

A: ২৬ মার্চ হলো মহান স্বাধীনতা দিবস। কেননা, এই দিনে বীর বাঙ্গালীরা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের সূচনা করেছিলো। এবং টানা ০৯ মাস পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার পর। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় লাভ করেছিলো। তাই প্রতি বছর ২৬ শে মার্চ কে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

Q: বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন কে?

A: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষনা পত্র পাঠ করেছিলেন। আর কালুর ঘাট থেকে প্রথম স্বাধীন বাংলা বেতার এর প্রথম প্রচার শুরু হয়েছিলো।

Q: সুবর্ণ জয়ন্তী বলতে কি বুঝায়?

A: অনেক সময় আমরা বিশেষ কিছু কারণে সুবর্ণ জয়ন্তী কথাটি শুনতে পাই। এর কারণ হলো, যখন কোনো কিছুর ৫০ বছর পূর্ণ হয়। তখন এই কথাটির ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আর সেটি কোনো বস্তু, ব্যক্তি বা বিশেষ কোনো দিন হতে পারে।

Q: 26 শে মার্চ কে স্বাধীনতা দিবস ঘোষনা করা হয় কত সালে?

A: ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ কে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে ঘোষনা করা হয়। আর এই ঘোষনা প্রদান করেছিলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

উপসংহারঃ আশা করছি আপনারা ইতিমধ্যে জেনে গেছেন ২৬ শে মার্চ কেন স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়। এছাড়াও আমরা স্বাধীনতা দিবসের অন্যান্য তথ্য আপনাদেরকে দিয়েছি। তবে আপনারা যদি আরো তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন। আমরা অবশ্যই আপনাদের Independence Day সম্পর্কে তথ্য জানাবো। কারণ এই Independence Day প্রত্যেক বাঙালির কাছে এক গৌরবময় এবং শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা দিবস। ধন্যবাদ।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex