vlxxviet mms desi xnxx

অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই ২০২৪

0
1/5 - (1 vote)

অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই ২০২৪ | Online Marriage Registration In Bangladesh

অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই বিবাহ একটি সামাজিক অঙ্গীকার। বিবাহ এমন এক প্রতিষ্ঠান যেখানে দুইজন নারী ও পুরুষ  সামাজিক ও রাষ্ট্রীয়ভাবে একসাথে থাকার অনুমতিপ্রাপ্ত হয়। পৃথিবীর সকল ধর্মই নারী পুরুষের একসাথে বসবাসের জন্য বৈবাহিক সম্পর্কের কথা বলে। দুইজন নারী-পুরুষের শারীরিক ও মানসিক চাহিদা পূরণের একটি বিশ্বস্ত মাধ্যম হলো বিয়ে। মূলত চার ধরনের বিবাহ বিভিন্ন দেশ ও সমাজে প্রচলিত রয়েছে। ইসলামিক বিবাহ, বিধিবদ্ধ বিবাহ, প্রথাগত বিবাহ, চার্চ বিবাহ। 

অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই পবিত্র কুরআনে মানুষকে বিয়ে করার জন্য জোর দেওয়া হয়। কারণ বিয়ে এমন একটি মাধ্যম যা মানুষকে অনৈতিক কার্যকলাপ, মানসিক কষ্ট থেকে মুক্ত রেখে একটি সৎ জীবন যাপন করতে উৎসাহ দেয়। এজন্যই পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “তারা (তোমাদের স্ত্রীরা) তোমাদের পোশাক এবং তোমরা তাদের পোশাক।” 

বিবাহ একজন নারী ও পুরুষের মধ্যে সবচেয়ে পুরনো ও বৈধ একটি সম্পর্ক। বিবাহের মাধ্যমে সন্তান জন্মদানের বৈধ একটি স্বীকৃতি পায় নারী ও পুরুষ। শুধু মৌখিক সাক্ষীর মাধ্যমেই নয় সামাজিক এই রীতির অবশ্যই কাগজপত্রে প্রমাণ থাকা দরকার। তাই বিবাহের পর নব দম্পতির “বিবাহ নিবন্ধন” করা দরকার। আজকের আর্টিকেলে আমরা জানবো অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই আপনি কিভাবে করতে পারেন সে সম্পর্কে। 

আরো দেখুনঃ কোর্ট ম্যারেজ কিভাবে করব?

বিবাহ রেজিস্ট্রেশন করতে কি কি লাগবে?

বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যেহেতু বিবাহের একটি প্রমাণপত্র আপনার বিয়ের তাই অবশ্যই এখানে নিবন্ধনের জন্য কিছু তথ্য ও নিয়ম আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। এ সকল প্রমাণপত্র ছাড়া আপনি বিবাহ নিবন্ধন করতে পারবেন না। রেজিস্ট্রেশন এর জন্য আপনার যা যা লাগবে:

মুসলিম বিবাহ রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 

  • ছেলে ও মেয়ে উভয়েরই পাসপোর্ট সাইজের ছবি ২ কপি করে।
  • ছেলে বা মেয়ের উভয়ের জাতীয় পরিচয় পত্রের ছবি লাগবে। জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকলে এসএসসি পাশের সনদ এবং জন্ম নিবন্ধন হলেই হবে। 
  • বিয়ে পড়ানোর জন্য স্বাক্ষীর প্রয়োজন। তাই বিয়ের সময় প্রাপ্তবয়স্ক ২ জন বা ১ জন পুরুষ ও ২ জন নারীকে স্বাক্ষী হিসেবে থাকতে হবে। 

হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র | Hindu Marriage Registration

হিন্দু প্রথা, আইন, ও রীতিনীতি অনুযায়ী তাদের বিবাহ রেজিস্ট্রেশন করা বাধ্যতামূলক নয়। কিন্তু বিবাহ যেহেতু একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তাই বর্তমানে হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন ও রয়েছেন, পাস হয়। যদি কোন বিবাহে নিবন্ধন নাও থাকে তারপরও বিবাহ বজায় থাকবে হিন্দু আইন অনুযায়ী। 

খ্রিষ্টান বিবাহ রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 

  • পাত্র-পাত্রী উভয়ের পুরো নাম ও ডাকনাম। 
  • উভয়ের পেশা বা অবস্থা।
  • পাত্রপাত্রীর স্থায়ী আবাসস্থল ও বর্তমান বাসস্থানের ঠিকানা। 
  • পাত্র-পাত্রী যে এলাকায় থাকেন সেখানে তারা কতদিন ধরে বসবাস করছেন তার প্রমাণ পত্র। 
  • বিয়ে সম্পাদনের জন্য যেকোনো চার্চ, যেখানে খ্রিস্টান রীতি অনুযায়ী বিয়ে হবে। 

বিবাহ রেজিস্ট্রেশন ফি ২০২৪ | Marriage Registration Fee In Bangladesh

অনেকেই ভাবেন আরে বিয়ে করতে তো টাকা লাগে না। হ্যাঁ, সত্যি বিয়ে করতে টাকা লাগে না ঠিক। কিন্তু আপনি যে বিয়েটা করছেন এটার প্রমাণের জন্য যে নিবন্ধন করতে হয় তার জন্য সরকারি আইন অনুযায়ী আপনাকে একটি ফি আদায় করতে হবে। মূলত আপনার বিয়ে করতে এই ফি এর টাকাটাই লাগে।

বিবাহ রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কে পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকার কারণে অনেকেই প্রতারণার শিকার হন। যিনি বিয়ে পড়ান বা রেজিস্ট্রেশন করান তিনি অনেক সময় সরকারি নিয়মের বাইরে গিয়ে ফি আদায় করেন। তাই বিবাহ রেজিস্ট্রেশন ফি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা নিয়ে নিন বিবাহের পূর্বে।

দেনমোহরের জন্য আপনাকে প্রতি হাজারে ১২.৫০% হারে টাকা আদায় করতে হবে।‌ সর্বোচ্চ ৪ লক্ষ টাকা দেনমোহরের জন্য আপনি এই হারে ফি আদায় করতে পারবেন। যদি দেনমোহর ৪ লক্ষ টাকার উপরে হয় তাহলে প্রতি ১ লক্ষ টাকার জন্য অতিরিক্ত ১০০ টাকা ফি আদায় করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন ফি শুধুমাত্র স্বামী বহন করবেন আইন অনুযায়ী। 

আপনার বিয়ের দেনমোহরের পরিমাণ যাই হোক না কেন তার সর্বনিম্ন ফি ২০০ টাকা আপনাকে আদায় করতেই হবে। হিসেব অনুযায়ী ২০০ টাকা ফি না আসলেও তা দেওয়া বাধ্যতামূলক।

আরো দেখুনঃ বাল্য বিবাহ কাকে বলে?

বিবাহ রেজিস্ট্রেশন ফরম ছবি | Marriage Registration Form In Bangladesh PDF

অনলাইনের মাধ্যমেও আপনি আপনার বিবাহ রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন। বিবাহ রেজিস্ট্রেশন ফরম ছবির জন্য এখানে ক্লিক করুন…

বিবাহ রেজিস্ট্রেশন ফরম ছবি

Marriage Registration Form Image

বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই করার নিয়ম

বিয়ের পর অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই করা বাধ্যতামূলক বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী। সকল ধর্মের জন্য বিবাহ রেজিস্ট্রেশনের আলাদা আলাদা নিয়ম রয়েছে।

বিবাহের সময় বিবাহ রেজিস্ট্রেশনকে অনেকেই গুরুত্বের সাথে নেন না। তাই আবেগের বশবর্তী না হয়ে বিবাহের পরেই তার রেজিস্ট্রেশন বা নিবন্ধন করে নিন। বিয়ের পর আপনার যদি বিয়ে করার কোন প্রমাণ বা দলিল না থাকে তাহলে পরবর্তীতে আপনি অনেক ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যায় পড়তে পারেন। সেটা নারী বা পুরুষ যেই হোন না কেন। এখনকার সময় মানুষ বিবাহের মতো স্পর্শকাতর জিনিস নিয়েই প্রতারণা করছেন। এতে মানুষের মানবিক অবক্ষয় কতটা হয়েছে তা বোঝা যায়! তাই নিজে সচেতনতার সাথে ও নিজের ভালোর জন্য নিবন্ধন করে নিন বিয়ের পরপরই। এখানে সম্পুর্ণ তথ্য পাবেন অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই এর।

বিয়ের পরপরই আপনার বিয়ে যেই রেজিস্টার রেজিস্ট্রেশন করেছেন তার কাছ থেকে তা নিশ্চিত হয়ে নিন। বিয়ের সর্বোচ্চ ৩০ দিনের মধ্যে আপনাকে আপনার বিবাহের নিবন্ধন করে নিতে হবে। 

বিবাহ রেজিস্ট্রেশন ও এর খরচ বহন করা সম্পূর্ণ স্বামীর দায়িত্ব। এতে স্ত্রীর কোন প্রকার দায়িত্ব নেই। তাই স্বামীকে সচেতনতার সাথে বিয়ের রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে হবে। 

অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই | Marriage Reg Check Online

বাংলাদেশে বিধিবদ্ধ ও নিকৃষ্ট আইন রয়েছে বিবাহ ও অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই ক্ষেত্রে। কিন্তু এখন পর্যন্ত অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই করার কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই করার জন্য তাই আপনাকে সরাসরি জেলার ম্যারেজ রেজিস্টার অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি আদায় করে আপনি আপনার বিবাহ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য সেখান থেকে সংগ্রহ ও যাচাই করতে পারবেন। 

 

বিবাহ রেজিস্ট্রেশন আইন

রাষ্ট্রীয়ভাবে একটি বিবাহ যদি রেজিস্ট্রেশনকৃত না হয় তাহলে একজন নারী বা পুরুষ প্রতারণার শিকার হতে পারেন বিভিন্ন উপায়ে। তাই মুসলিম বিবাহ ও বিবাহ বিচ্ছেদ নিবন্ধন আইন ১৯৭৪ অনুযায়ী প্রতিটি বিবাহের সরকার কর্তৃক নিযুক্ত কাজী দ্বারা নিবন্ধিত হতে হবে।

যাদের দ্বারা বিবাহ বা নিকাহ অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই করা হবে এমন কিছু সংখ্যক লোককে সরকার কর্তৃক লাইসেন্স প্রদান করা হয়। কিন্তু একটি এলাকায় একজনের বেশি লোককে লাইসেন্স দেওয়া হয় না। তাই আপনি ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে জেনে নিন যে আপনার এলাকায় কে এই লাইসেন্স প্রাপ্ত। 

হিন্দু আইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন করা বাধ্যতামূলক নয়। ২০০৬ সালে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করেছেন। তারপর ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন বিধিমালা সংশোধন করা হয়। শুধুমাত্র নিবন্ধনের পরেই বিবাহটি বৈধ বলে বিবেচিত হবে। 

১৮৭২ সালে খ্রিষ্টান বিবাহ আইন পাস হয়। এই আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রতিটি খ্রিস্টান নাগরিক বিবাহের সময় তাদের বিবাহ নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। এটি শুধু বাংলাদেশেই নয় সারা বিশ্বের যে কোন খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের ক্ষেত্রে বিবাহ নিবন্ধন খুবই জরুরী একটি বিষয়।

উল্লেখ্য: বিবাহ নিবন্ধন না করে যদি কোন পুরুষ কোন নারীকে প্রতারণা করে তাহলে ঐ পুরুষকে যেকোনো মেয়াদের জন্য কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হবে যা সর্বোচ্চ ১০ বছর পর্যন্ত হতে পারে সাথে জরিমানাও। 

গুরুত্বপূর্ণ: অনলাইন থেকে আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন.

Online Marriage Registration In Bangladesh FAQ

1, কিভাবে বুঝব বাংলাদেশের কেউ বিবাহিত কিনা? 

বাংলাদেশে অবস্থানরত একজন ব্যক্তির বৈবাহিক সার্টিফিকেট বা সনদ বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসকের (ডিসি) অফিসের মাধ্যমে আপনি পেতে পারেন। প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশী কোন আত্মীয়-স্বজন স্বীয় দায়িত্বে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছে বৈবাহিক সার্টিফিকেট পাওয়ার আবেদন জমা দিতে পারেন। 

2. কিভাবে আমি আমার বিয়ের সার্টিফিকেট পেতে পারি? 

বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের সকল বিবাহের জন্য উপযুক্ত বিবাহ নিবন্ধককের কাছে বিবাহ নিবন্ধন প্রয়োজন। মুসলিম বিবাহের জন্য আবেদনকারীকে কাজী অফিসে বা রেজিস্টারের  সাথে যোগাযোগ করতে হবে। 

3. কিভাবে আমি আমার বিবাহ নিবন্ধন হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হব?

আপনি আপনার আইডি নম্বর উদাহরণ: (M 5001010050080) এর পরে 32551 নম্বরে M অক্ষরটি এসএমএস করুন। ফিরতি এসএমএসে আপনি আপনার বৈবাহিক অবস্থা এবং বিয়ের তারিখ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারবেন। 

4. বাংলাদেশের বিবাহ রেজিস্ট্রেশন ফি কত? 

যেকোনো পরিমাণ দেনমোহনের জন্য সর্বনিম্ন ২০০ টাকা ফি পরিশোধ করতে হবে। প্রতি হাজারে ১২.৫০% হারে ফি আদায় করতে হবে। দেনমোহর ৪ লক্ষ টাকার উর্ধ্বে হলে প্রতি লাখে অতিরিক্ত ১০০ টাকা আদায় করতে হবে। 

5. বাংলাদেশে কি কোর্ট ম্যারেজ বৈধ?

১৮৭২ সালের বিবাহ নিবন্ধন আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ কোর্ট ম্যারেজ বৈধ, যা ২০১২ এপ্রিলে কার্যকর করা হয়। বিদেশি ও বাংলাদেশীরা এই বিবাহ আইন অনুযায়ী তাদের বিবাহ নিবন্ধন করতে পারবেন।

6. বিবাহের জন্য কি পাসপোর্ট এর প্রয়োজন?

না, বিয়ের জন্য পাসপোর্ট এর প্রয়োজন নেই। কিন্তু জাতীয় পরিচয়পত্রের প্রয়োজন। যদি জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকে তাহলে এসএসসি পাশের সনদ ও জন্ম নিবন্ধন থাকতে হবে। 

7. বিয়ে করতে কি টাকা লাগে?

বিয়ের নিবন্ধন এর জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট ফ্রি প্রদান করতে হবে।  বিয়ের ফি  বা টাকা কত লাগবে সেটি বিভিন্ন রাষ্ট্র ও দেশে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। 

8. বিয়ের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হতে কতদিন সময় লাগে?

বিয়ের পর বা ৩০ দিনের মধ্যে আপনার বিয়ের রেজিস্ট্রেশন নিশ্চিত করতে হবে। ২ থেকে ৩ মাসের ভিতরে আপনি আপনার বিবাহের নিবন্ধন পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।

পরিশেষে : বিয়ে, শাদি, নিকাহ বা বিবাহ যাই বলি না কেন এই শব্দগুলো মাথায় আসলেই আমাদের চোখে একজন নারী ও পুরুষের সামাজিক স্বীকৃতি ও অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একসাথে থাকার ব্যবস্থা করা এটাই আমরা বুঝি। তাই বিয়ের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের অবশ্যই নিবন্ধন থাকা জরুরী। আমাদের আজকের আর্টিকেলের টাইটেল ছিল “অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই” যদিও এখন পর্যন্ত অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাইয়ের কোন পদ্ধতি বা তথ্য দেওয়া হয়নি। 

আপনি যদি আপনার বা অন্য কারো অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই করতে চান তাহলে আপনাকে সরাসরি আপনার জেলার ম্যারেজ রেজিস্টার অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। তারপরও আমি আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে ভালোভাবে জানানোর চেষ্টা করেছি কিভাবে আপনি আপনার অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই  করতে পারেন। এছাড়া বিবাহ রেজিস্ট্রেশন আইন, বিবাহ রেজিস্ট্রেশন করার জন্য কি কি প্রয়োজন, বিবাহ রেজিস্ট্রেশন ফরম এই বিষয়গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আর্টিকেলটি আপনার যথেষ্ট উপকারে এসেছে অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাই।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex