vlxxviet mms desi xnxx

প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে?

0
3.6/5 - (5 votes)

প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে? | প্রাকৃতিক সম্পদ কত প্রকার ও কি কি?

প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে জানতে চান? প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান? তাহলে একদম সঠিক স্থানে এসেছেন। আমরা যাদেরকে প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে সকল বিস্তারিত তথ্য জানাবো। যাতে করে আপনারা একটি আর্টিকেল এর মাধ্যমে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে সম্পর্কে জানতে পারেন।

এছাড়া যে সকল শিক্ষার্থী প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে সম্পর্কে অনলাইনের মাধ্যমে আর্টিকেল পড়ে যাতে সকল শিক্ষার্থীর জন্য আমাদের আর্টিকেলটি খুবই উপকৃত হবে বলে মনে করি। চলুন তাহলে শুরু করি আমাদের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।

আরো দেখুনঃ জাতীয় সম্পদ কাকে বলে?

প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে?

প্রকৃতি প্রদত্ত সকল সম্পত্তি প্রাকৃতিক সম্পদ বলা হয়। বিস্তারিত ভাবে প্রাকৃতিক সম্পদকে বোঝানো যায় তাহলে, প্রাকৃতিক সম্পদ হচ্ছে স্বাভাবিকভাবে প্রকৃতি থেকে যে সকল সম্পদ পাওয়া যায় সেই সকল সম্পর্কে প্রাকৃতিক সম্পদ বলা হয়।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রাকৃতিক সম্পদের গুরুত্ব অপরিসীম। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত আমরা প্রাকৃতিক সম্পদের সংস্পর্শে থাকি। প্রাকৃতিক সম্পদ সমূহ হচ্ছে- পানি, জলবায়ু, জমি, গাছপালা,পশুপাখি এবং বিভিন্ন ধরনের খনিজ সম্পদ ইত্যাদি।

এছাড়াও প্রাকৃতিক সম্পদ মানুষের অভাব এবং প্রয়োজন পূরণ করে। প্রকৃতি থেকে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক উপাদান মানুষ ব্যবহার করে মানুষের দৈনন্দিন চাহিদা মেটায়।

উদাহরণস্বরূপ- সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর সবার প্রথমে মানুষ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়ার জন্য পানি ব্যবহার করে থাকে এবং রাতে  ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত মানুষ পানি ব্যবহার করে থাকে। 

সুতরাং প্রাকৃতিক সম্পদ মানুষের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। 

প্রাকৃতিক সম্পদ কত প্রকার ও কি কি?

প্রাকৃতিক সম্পদকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ

  • নবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ।
  • অনবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ এবং 
  • অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদ।

নবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ:

যে সকল প্রাকৃতিক সম্পদ পুনরায় ব্যবহার যোগ্য বা পুনরায় ব্যবহার করা যায় সে সকল প্রাকৃতিক সম্পদকে নবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ বলে। যেমনঃ পানি, বায়ু, সৌরশক্তি, গাছপালা ইত্যাদি।

উদাহরণস্বরূপ গাছ হচ্ছে প্রাকৃতিক সম্পদ। আর এই গাছকে বিভিন্নভাবে প্রক্রিয়াজাত করে আবদ্ধ তৈরি করা হয়,  বসত বাড়ি তৈরি করা হয় এবং জ্বালানি কাজে ব্যবহার করা হয়। যেহেতু গাছ পুনরায় ব্যবহার করা যায় সেহেতু কাজ হচ্ছে নবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ।

অনবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ:

যে সকল প্রাকৃতিক সম্পদ একবার ব্যবহার করা যায় এবং একবার ব্যবহার করার পর নিঃশেষ হয়ে যায়, সেইসাথে পুনরায় পাওয়া যায় না সেই সকল প্রাকৃতিক সম্পদ কি অনবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ বলা হয়। যেমনঃ কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস, পেট্রোলিয়াম, খনিজদ্রব্য ইত্যাদি।

উদাহরণস্বরূপ প্রাকৃতিক গ্যাস হচ্ছে প্রাকৃতিক সম্পদ। যখন আমরা  কোন স্থান থেকে প্রাকৃতিক গ্যাস এর সন্ধান পায় তখন ওই স্থান থেকে প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলন করি। আর এই গ্যাস উত্তোলন করার পর যখন ব্যবহার করি তখন সেই  পুনরায় ব্যবহার করা যায় না। কারণ ওই গ্যাস ব্যবহার করার ফলে নিঃশেষ হয়ে যায়। তাই প্রাকৃতিক গ্যাস কে অনবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ বলা হয়।

অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদ:

যে সকল প্রাকৃতিক সম্পদ এর সোন্দর্য উপভোগ করা যায় এবং  আত্মতৃপ্তি পাওয়া যায় সে সকল সম্পর্কের অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদ বলে অভিহিত করা হয়। কারণ এই সকল মানুষের তৃপ্তি এবং সৌন্দর্যের চাহিদা মেটায়।  যেমনঃ  পাহাড়- পর্বত, সাগর ইত্যাদি।

প্রাকৃতিক সম্পদের গুরুত্ব

প্রাকৃতিক সম্পদের গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ বেঁচে থাকার জন্য প্রাকৃতিক সম্পদ একান্ত প্রয়োজন অথবা বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। প্রতিটি দেশের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদের গুরুত্ব অপরিসীম হয়ে থাকে। বনভূমি, ভূমি, বনজ সম্পদ, খনিজ সম্পদ, সূর্যতাপ, প্রাকৃতিক জলাশয়ে এবং প্রকৃতির অন্যান্য সকল উপাদানকে প্রাকৃতিক সম্পদ বলা হয়। দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীল রাখার জন্য এবং দারিদ্রতা দূর করার জন্য প্রাকৃতিক সম্পদের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

খাদ্য নিরাপত্তা এবং উন্নত জীবনের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদের প্রয়োজন হয়। উদাহরণস্বরূপ- বাংলাদেশ হচ্ছে পৃথিবীর অন্যতম একটি উন্নয়নশীল দেশ।  আরে বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রাকৃতিক সম্পদ। যেহেতু বাংলাদেশের মাটি উর্বর সেহেতু বাংলাদেশের ফসল অন্যান্য দেশের তুলনায় ভালো জন্মে।  আর তাই বাংলাদেশের কৃষকেরা এই মাটিকে কাজে লাগিয়ে কৃষিজ সম্পদ অধিক উৎপাদন করে দেশের খাদ্য চাহিদা মেটায় এবং বিদেশে রপ্তানি করে থাকে।

তবে অন্যদিকে জনসংখ্যার চাপ, মানুষের অর্থনৈতিক উন্নতির পাশাপাশি ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, কল- কারখানা, সেতু নির্মাণে জন্য উর্বর জমি হ্রাস পাচ্ছে। তাই প্রাকৃতিক সম্পদ ধরে রাখা আমাদের যেমন প্রয়োজন ঠিক তেমনি কর্তব্য। অযথা উর্বর জমি নষ্ট না করে যে সকল জমিতে চাষ করা যায় না সে সকল জমিতে বসতবাড়ি তৈরি করে সেখানে বসবাস করা উচিত।  যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্থলপথ ব্যবহার না করে এবং আকাশপথ ব্যবহার করে প্রাকৃতিক সম্পদের সঠিক ব্যবহার করা উচিত।

প্রকৃতির প্রতিটি উপাদান আমাদের বেঁচে থাকার জন্য বিভিন্নভাবে প্রয়োজন মিটিয়ে থাকে। তবে প্রাকৃতিক কিছু  সম্পদ রয়েছে যে সকল সম্পদ গুলো আমরা সরাসরি ব্যবহার করতে পারি না তবে সকল সম্পদ গুলো কে কাঁচামাল হিসেবে ধরে পুনর্ব্যবহারযোগ্য হিসেবে তৈরি করে ব্যবহার করা সম্ভব।

দেশের খনিজ সম্পদ এবং বনজ  সম্পদের গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ এই কথাগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যাপক চাহিদা মিটিয়ে থাকে। আরে সকল সম্পদ এবং বনজ সম্পদ সমূহ দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা অগ্রসর করে এক গবেষণা থেকে পাওয়া যায় জাতীয় আয়ের সিংহভাগ আসে খনিজ সম্পদ এবং বনজ সম্পদ মাধ্যমে।

আরো দেখুনঃ সামাজিক সম্পদ কাকে বলে?

প্রাকৃতিক সম্পদের সদ্ব্যবহার

প্রাকৃতিক সম্পদ যেহেতু মানুষের অভাব এবং চাহিদা মেয়েটা যেহেতু প্রাকৃতিক সম্পদের সদ্ব্যবহার করা একান্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য। নতুবা প্রাকৃতিক সম্পদ একসময় বিলীন হয়ে যাবে। ফলে মানুষের বেঁচে থাকা অনেক কঠিন হয়ে পড়বে। এছাড়া প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করলে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটে এবং দেশের সকল পণ্য উৎপাদন ব্যবস্থা বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

নিম্নে প্রাকৃতিক সম্পদের কিছু সদ্ব্যবহার করার উপায় উল্লেখ করা হলো-

  • পানি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রাকৃতিক উপাদান। যা আমাদের প্রতিদিনের কাজে ব্যবহৃত একমাত্র প্রয়োজনীয়  উপাদান। যা ছাড়া দৈনন্দিন জীবন কোন কাজ সম্পন্ন হয় না। সুতরাং পানিকে অযথা অপচয় করা যাবে না যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকুই ব্যবহার করতে হবে।
  • আমাদের রান্নার কাজে গ্যাস এবং যাতায়াত কাজে গ্যাসের প্রয়োজন হয়। প্রয়োজনের অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার করা যাবে না। তারপর গ্যাসের চুলা বন্ধ করে দিতে হবে।
  • একটি দেশের প্রধান  প্রাকৃতিক উপকরণ হচ্ছে মাটি। সুতরাং মাটিকে অবশ্যই সদ্ব্যবহার করতে হবে। মাটির বিভিন্ন ধরন হয় সেই ধরন অনুসারে মাটিতে ফসল ফলাতে হবে। এবং যে সকল মাটি উর্বর নয় সেসকল জমি  কাজে লাগিয়ে অন্যান্য কাজ করতে হবে। যেমনঃ ঘরবাড়ি তৈরি, পুকুর বা খাল খনন ইত্যাদি  বিভিন্ন উপায়ে কাজে লাগাতে হবে।
  • সৌর শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সৌর বিদ্যুৎ শক্তি তৈরি করে সৌর শক্তির সদ্ব্যবহার করতে হবে।
  • গাছপালা থেকে আমরা অক্সিজেন পায় আর এই অক্সিজেন কে সমৃদ্ধি করার জন্য আমাদের অধিক পরিমাণে গাছপালা রোপণ করতে হবে। এতে করে প্রাকৃতিক উপাদানের গুরুত্বপূর্ণ অন্যতম উপাদান গাছপালা রক্ষা পাবে।
  • গাছপালা অযথা না কেটে প্রয়োজন অনুসারে গাছপালা দিয়ে ঘর বাড়ি,  আসবাবপত্র,  এবং জ্বালানি কাজে ব্যবহার করতে হবে।
  • অযথা নদী-নালা, খাল-বিল এরমধ্যে ময়লা-আবর্জনা না ফেলে, সেসকল জলাশয় সমূহের  সদ্ব্যবহার করতে হবে।
  • খনিজ সম্পদ হচ্ছে প্রাকৃতিক সম্পদের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। সকল দেশের সকল খনিজ সম্পদ পাওয়া যায় না। আর সেজন্য খনি সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেদের ব্যবহার করতে হবে এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত রপ্তানি করে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন করা যেতে পারে।
  • কয়লা হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদ। আর এই সম্পত্তি সরাসরি ব্যবহার করা যায় না। তাই প্রক্রিয়া করে এ সম্পদ ব্যবহার করতে হয়। আমরা যাতে সঠিকভাবে সদ্ব্যবহার করতে পারি সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
  • প্রাণীজগৎ অক্সিজেন ছাড়া বাঁচতে পারে না।  আর এই  ঘাটতি পূরণ করে প্রাকৃতিক সম্পদ বাতাস।  তাই কল কারখানা, ইটভাটা  দোয়া বাতাসে মিশে বাতাস দূষিত হয়ে যায়। এগুলোর ব্যবহার কমিয়ে বাতাস দূষণ করতে হবে।

সুতরাং এভাবে আমরা প্রাকৃতিক সম্পদের সদ্ব্যবহার করতে পারি।

প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের উপায়

আমরা এর আগে জেনেছি যে প্রাকৃতিক সম্পদের গুরুত্ব কতটা আমাদের জীবনে রয়েছে। এবং এই প্রাকৃতিক সম্পদ গুলো আমাদের অবশ্যই সদ্ব্যবহার করতে হবে নতুবা একসময়ে সম্পদগুলো ফুরিয়ে আসবে। তখন আমাদের বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়বে। এই নিঃশেষ হয়ে যাওয়া থেকে প্রাকৃতিক সম্পদকে রক্ষা করার জন্য অবশ্যই আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষন করতে হবে।

কিন্তু কিভাবে প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করব তা আমরা অনেকেই জানিনা। তাই আজ আমরা আপনাদেরকে প্রাকৃতিক সম্পদ  সংরক্ষণ করার উপায় জানাবো। যাতে করে আপনারা খুব সহজে প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষন করতে পারেন এবং সেই সম্পদ প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারেন।

আমাদের দৈনিক চাহিদা এবং অভাব পূরণ করে প্রাকৃতিক সম্পদ। আর তাই প্রাকৃতিক সম্পদের যোগান মজুত অপরিসীম হয়ে পড়ে।  কারণ ভবিষ্যতে আমাদের অভাবের প্রয়োজন মেটানোর জন্য প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করা উচিত। কারণ কিছু কিছু প্রাকৃতিক সম্পদ আছে যা এক ঋতুতে পাওয়া গেলে তা পরবর্তী ঋতুতে পাওয়া যায় না।

তবে সেই উপাদানসমূহ পরবর্তীতে আমাদের প্রয়োজন হতে পারে আর সেই প্রয়োজন মেটানোর জন্য অবশ্যই আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করতে হবে। এর পাশাপাশি আমাদের এটাও মনে রাখতে হবে যে আমাদের পৃথিবীর প্রত্যেক দেশের প্রত্যেক প্রাকৃতিক সম্পদ পাওয়া যায় না। উদাহরণস্বরূপ-  মরুভূমি অঞ্চল সমূহ পানির সংকট বেশি।

আর সেখানকার পানির সংকট মেটানোর জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার না করে সেই গ্যাস সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। যখন গ্যাসের সংকট দেখা দিবে তখন যাতে সেই গ্যাস ব্যবহার করতে পারে সে ব্যবস্থা করে রাখতে হবে।

কিছু কিছু  প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে যা অফুরন্ত সম্পদ নামে অভিহিত থাকে। যেমনঃ সৌরশক্তি। এই শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সৌর বিদ্যুৎ এবং  পানি শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা যেতে পারে। এতে করে পরিবেশের পরিবেশ দূষিত হয় এবং সম্পদের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে পরবর্তী সময়ের  জন্য সংরক্ষণ করা যায়।

প্রাকৃতিক সম্পদের মধ্যে কিছু সম্পদ আছে প্রথম ব্যবহারের পরে পুনরায় ব্যবহার করা যায়। আর সেই সকল সম্পদ গুলো গাছপালা। প্রথমে আমাদেরকে অক্সিজেন চাহিদা মেটায়। এরপর সে গাছপালা কেটে এবং ঘরবাড়ি তৈরি করা হয়। পুরনো আসবাবপত্র বা ঘর বাড়ি তৈরি করার কাঠ অযথা নষ্ট না করে এগুলো সংরক্ষণ করে জ্বালানি কাজে ব্যবহার করা যায়।

যে সকল জমিতে ফসল ভালো হয় সেই সকল জমি পুনরায় ব্যবহার করার উদ্দেশ্যে সংরক্ষণ করতে হবে। জমিতে অতিরিক্ত পরিমাণে অজৈব সার ব্যবহারের ফলে জমির উর্বরতা নষ্ট হয়ে যায় কমে যায়। কিন্তু অজৈব সার তখন ফলন বৃদ্ধি পায়। তবে জমির ফলন বৃদ্ধি করার জন্য অজৈব সার ব্যবহার না করে জৈব সার ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে পরবর্তী সময়ে মাটির শক্তি বজায় থাকবে এবং ফলনও ভালো হবে।

সুতরাং আমরা নিজেদের প্রয়োজন এবং চাহিদা মেটানোর জন্য সম্পদের সদ্ব্যবহার করে অতিরিক্ত সম্পদ সংরক্ষণ করতে পারি।

গুরুত্বপূর্ণ ১০টি প্রাকৃতিক সম্পদের নাম

  • ভূমি।
  • পানি।
  • বায়ু।
  • কয়লা।
  • প্রাকৃতিক গ্যাস।
  • প্রাকৃতিক খনিজ তেল।
  • ফসফরাস।
  • বনভূমি।
  • চুনাপাথর।
  • লোহা।

আরো দেখুনঃ

উপসংহার: আশা করি আমরা আপনাদেরকে  প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে সম্পর্কে জানতে পেরেছি।  এর পাশাপাশি আমরা প্রাকৃতিক সম্পদের সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরেছি যাতে করে আপনারা একটি আর্টিকেল এর মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যান।  এ ছাড়াও আপনাদের যদি প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পর্কে আরো কিছু জানার থাকে তাহলে আমাদের কমেন্ট বক্সে এসে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। 

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex