vlxxviet mms desi xnxx

ATM এর পূর্ণরূপ কি?

0
5/5 - (2 votes)

ATM এর পূর্ণরূপ কি? | এটিএম কার্ড ব্যবহারের নিয়ম

ATM হচ্ছে একটি  ইলেকট্রিক মেশিন। এই মেশিনের মাধ্যমে ব্যাংক এবং গ্রাহকদের মধ্যে লেনদেন সম্পন্ন করা হয়। ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের সময় চেকবুক নিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা উত্তোলন করতে হয় কিন্তু এটিএম মেশিন উদ্ভব হওয়ার পর থেকে এ ধরনের ঝামেলা থেকে মুক্তি পেয়েছে গ্রাহকরা। শুধুমাত্র একটি ATM কার্ড ব্যবহার করে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন এবং কেনাকাটা সহ অন্যান্য সকল আর্থিক লেনদেন কাজ সম্পন্ন করা যায়।

আজ আমরা এই ATM সম্পর্কে জানব। ATM কি? ATM এর পূর্ণরূপ কি? এ সকল বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনারা খুব সহজেই ATM সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন তাহলে জেনে নিই ATM সম্পর্কে।

ATM কি?

ATM হচ্ছে ব্যাংকিং আর্থিক লেনদেন করার একটি বিশেষ যন্ত্র। এ যন্ত্রের সাহায্যে বৈদ্যুতিক চুম্বক এর ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রাহক টাকা উত্তোলন করতে পারে। এই কার্ড ব্যবহার করে ৭/২৪  ঘন্টার যেকোনো সময় টাকা উত্তোলন করা যায়। তাছাড়া ATM বুথের মাধ্যমে যদি অর্থ উত্তোলন করা হয়, তাহলে এর নিরাপত্তা থাকে অধিক পরিমাণে। অত্যাধুনিক সম্পূর্ণ একটি স্বয়ংক্রিয় মেশিনের মাধ্যমে এবং গ্রাহকদের মধ্যে আর্থিক লেনদেন করার জন্য ATM বুথ ব্যবহার করা হয়।

ATM এর পূর্ণরূপ কি? | ATM Er Purno Rup Ki

আমরা এর আগে ATM সম্পর্কে জেনেছি কিন্তু ATM এর পূর্ণরূপ কি? আমরা অনেকেই জানিনা। ATM full meaning হচ্ছে Automated Teller Machine। আর  ATM কার্ড এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Automated Teller Machine Card। যে কার্ড ব্যবহার করে টাকা উত্তোলন করা হয় তাকেই ATM কার্ড বলে। ATM বুথ থেকে কার্ড দিয়ে টাকা উত্তোলন করার সময় একটি গোপনীয় পিন কোড চাইবে। আপনারা এই গোপনীয় পিন কোডটি কখনো কারো সাথে শেয়ার করবেন না। আর এই পিন কোডটি প্রত্যেক গ্রাহকের আলাদা আলাদা কোড হয়। গ্রাহক যদি তিন বারের বেশি ভুল পিন কোড দিয়ে থাকে তাহলে ATM কার্ড লক হয়ে যায়।

ATM বুথ থেকে টাকা তোলার নিয়ম

ATM বুথ থেকে কিভাবে টাকা তুলতে হয়?  আমরা এখন পর্যন্ত অনেকে ATM কার্ড সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারি না। ফলে আমাদের ATM কার্ডের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয় এবং ATM কার্ড লক হয়ে যায়। এছাড়াও ATM বুথ থেকে টাকা উত্তোলনের সময় কিছু সঠিক নিয়ম অবলম্বন করতে হয়। না হলে যেকোনো সময় বড় বিপদের সম্মুখীন হতে হয়।  

তাই কিভাবে ATM কার্ড ব্যবহার করবেন তা আজ আমরা আপনাদের জানাবো। নিম্নে ATM কার্ড ব্যবহারের নিয়ম উল্লেখ করা হলো-

ATM বুথ থেকে টাকা তোলার নিয়ম

ব্যাংক থেকে আপনাকে যে প্লাস্টিকের একটি কার্ড দেওয়া হবে সেটি হতে পারে ডেবিট কার্ড অথবা ক্রেডিট কার্ড।  আপনার হিসাব এর উপর নির্ভর করবে আপনার কার্ডটি কি ধরনের হতে পারে। ব্যাংকে থেকে আপনাকে যে ATM কার্ডটি দিবে সেটি মেশিনে ড্রপ করতে হবে। তবে কিছু কিছু কার্ড swapping করতে হয়। একটি চৌম্বকীয় শক্তির সাহায্যে  আপনাদের কার্ড এর সকল তথ্য এটিএম মেশিনে চলে যাবে।

গুরুত্বপূর্ণ: ক্রেডিট কার্ড কিভাবে বানাবো

এটিএম মেশিনে আপনার কার্ডটি ঢুকানোর পর সেখানে কত টাকা উত্তোলন করতে চান তার বিশদ বিবরণ স্ক্রিনে  কিছু লেখা আসবে। সেখানে আপনি সেই লেখা গুলো অনুসরণ করে বাটনগুলো চেপে আপনার টাকার পরিমাণ নির্ধারণ করতে হবে।

এরপর সেই টাকা উত্তোলন করার জন্য আপনার এটিএম কার্ডের পিন কোড চাইবে। ৪ অক্ষরের পিনকোড সঠিকভাবে গোপনীয়তার সাথে এটিএম কার্ড এ দিতে হবে। এরপর আপনি পুনরায় আরো টাকা উত্তোলন করতে চান কি না এধরনের একটি মেসেজ আসবে। সে ক্ষেত্রে আপনি যেটি চাইবেন সেটাই দিতে পারেন। (এখানে যদি আপনি পিনকোড পরপর তিনবার ভুল করে দেন তাহলে আপনার কার্ডটি ব্যাংক কর্তৃক লক করে দেয়া হবে।)

এটিএম কার্ডের মাধ্যমে শুধুমাত্র টাকা উত্তোলন করা যায় এমনটা নয় টাকা জমা দেওয়া যায়। স্ক্রিনে লেখা অনুসারে আপনি withdraw করলে withdraw অপশনে ক্লিক করবেন আর যদি deposit করতে চান তাহলে deposit অপশনে ক্লিক করতে হবে। এক্ষেত্রে এটিএম বুথে সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা উত্তোলন করা যায় আর সর্বোচ্চ আপনি যত উত্তোলন করতে চান।

এখানে অবশ্যই টাকা উত্তোলন করার পর মেশিন থেকে আপনার কার্ডটি অটোমেটিক বের হয়ে আসবে। তখন আপনি আপনার কার্ডটি নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। এখানে অবশ্যই যে আপনি কখনো আপনার পিন কোড কারো সাথে শেয়ার করবেন না।

ATM কার্ডের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

অনেক সময় পাসওয়ার্ড লিখে না রাখলে বা কোথাও সংরক্ষণ করে না রাখলে ভুলে যেতে পারেন।  আর সেই পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে অনেকে বিভ্রান্তিতে ভোগেন। পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কোন চিন্তা না করে আপনারা সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে যোগাযোগ করতে পারেন অথবা আপনি যে ব্যাংক হিসাবে একাউন্ট করেছেন সেই ব্যাংকে হেল্পলাইন নাম্বারে ফোন দিয়ে আপনাদের সমস্যাটির শেয়ার করতে  পারেন।  

এরপর তারা আপনাকে একটি সমাধান বলে দিবে এবং পুনরায় পাসওয়ার্ড  সেট করার অনুমতি দিবে।  তবে অবশ্যই প্রমাণ স্বরূপ আপনাকে তাদের দেখাতে হবে বা বলতে হবে যে আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে যাওয়ার কারণ কি ছিল। এক্ষেত্রে  ব্যাংক কর্তৃক আপনার কাছে কিছু তথ্য চাইবে সে তথ্যগুলো সঠিক ভাবে দিতে হবে।  যেমন ধরুন এনআইডি কার্ডের ফটোকপি, আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং আপনার সিগনেচার ইত্যাদি চাইতে পারে। সেগুলো সঠিকভাবে মূল্যায়ন করে আপনাকে পুনরায় পাসওয়ার্ড সেট করার অনুমতি প্রদান করবে।

গুরুত্বপূর্ণ: ডেবিট কার্ড খোলার নিয়ম

এছাড়াও আপনি যদি ভুল পাসওয়ার্ড পরপর তিনবার দেয়ার কারণে আপনার এটিএম কার্ড লক হয়ে যায়। তাহলে সেই ATM কার্ড  পুনরুত্থান করার জন্য আপনারা ব্যাংকের সরাসরি যেতে পারেন অথবা হেল্পলাইন নাম্বার এ গিয়ে আপনার সমস্যার কথা বলতে পারেন। তারা কিছু ভেরিফিকেশন প্রসেস বলবে সেগুলো আপনাকে ভেরিফাই করতে হবে। ভেরিফাই হয়ে গেলে একটি নির্দিষ্ট তারিখ  আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে এবং সেই তারিখ অনুযায়ী ব্যাংক কর্তৃক আপনার নতুন একটি ATM কার্ড সংগ্রহ করতে হবে।

মূলত এভাবেই আপনারা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে পুনরায় পাসওয়ার্ড সেট করতে পারবেন এবং এটিএম কার্ড এটিএম মেশিনে লক হয়ে গেলে পুনরায় এটিএম কার্ড পেতে পারেন। 

ATM এর পূর্ণরূপ কি? (প্রশ্ন উত্তর) -FAQ

1, ATM কার্ড এবং ডেবিট কার্ডের মধ্যে পার্থক্য কি?

উত্তরঃ ATM কার্ড বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ড। সকল ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ড কে একত্রে এটিএম কার্ড হিসেবে বলা হয়।

2. ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ডের মধ্যে পার্থক্য কি?

উত্তরঃডেবিট কার্ড হচ্ছে যে পরিমাণ অর্থ ব্যালেন্স হিসাবে থাকবে, সে পরিমাণ অর্থ ডেবিট কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারবে। কিন্তু ক্রেডিট কার্ড হচ্ছে যে পরিমাণ ব্যালেন্স হিসাবে থাকবে তার অতিরিক্ত অর্থ উত্তোলন করে গ্রাহক ব্যবহার করতে পারবেন। তবে পুনরায় এই টাকা ব্যাংকে পরিশোধ করতে হবে। 

3. ক্রেডিট কার্ড  ব্যবহার করলে সুদ প্রদান করতে হবে কি?

উত্তরঃ ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করলে অবশ্যই আপনাদের সুদ প্রদান করতে হবে। যেহেতু আপনি ব্যাংক থেকে অতিরিক্ত টাকা উত্তোলন করে ব্যবহার করছেন। সেই অতিরিক্ত টাকা ব্যাংক হিসাবে ঋণ হিসাব নামে জমা হবে। যেহেতু ব্যাংক থেকে আপনার ঋণ নিয়েছেন তাই অবশ্যই আপনাদের ব্যাংকে সুদ প্রদান করতে হবে। 

4. ক্রেডিট এটিএম কার্ড ব্যবহার করে কত টাকা সুদ প্রদান করতে হয়?

উত্তরঃ ক্রেডিট ATM  কার্ড ব্যবহার  করলে সুদ দেয়া লাগবে কিন্তু সেই সুদের পরিমাণ ব্যাংক অনুযায়ী ভিন্ন হয়। যেমনঃ ডাচ বাংলা ব্যাংকের সুদের পরিমাণ এবং ব্যাংক এশিয়া ব্যাংকের সুদের পরিমাণ এক নয়। তাই ব্যাংক ভেদে সুদের  পরিমাণ নির্ধারণ  হয়। 

উপসংহার: আশা করি আপনারা আমাদের এই  ATM কার্ড সম্পর্কিত আর্টিকেল থেকে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন।  এবং আপনারা যারা ATM বুথ এবং ATM কার্ড নিয়ে অনেকে বিভ্রান্তিতে ভুগছিলেন বা প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাচ্ছিলেন না,  তারা নিজেদের সমস্যা সমাধান খুঁজে পেয়েছেন। এ ছাড়াও অনেকে ATM কার্ড সম্পর্কে জানে কিন্তু ATM কার্ড এর পূর্ণরূপ কি সেটি জানেনা। আমরা আপনাদের সেটি জানাতে পেরেছি। এছাড়াও আপনাদের মধ্যে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে নিচের কমেন্ট বক্সে এসে নিজেদের মূল্যবান প্রশ্নটিই করে যেতে পারেন।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex