vlxxviet mms desi xnxx

মাস্টার কার্ড করার নিয়ম

0
1/5 - (1 vote)

মাস্টার কার্ড করার নিয়ম: আপনি কি মাস্টার কার্ড এর ব্যবহার বিধি সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক? মাস্টার কার্ড করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান?

আজকাল সকলের জীবনে চলছে প্রযুক্তির অবাধ বিচরণ। প্রতিদিন মানুষ ঘুম থেকে উঠার পর থেকে শুরু করে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত প্রযুক্তি যেন তার নিত্যসঙ্গী। প্রযুক্তি এখন মানুষের প্রত্যাহিক জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমান বিশ্বে নিজের একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করছে প্রযুক্তি। ব্যাংকিং সুবিধা এই ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম নয়।

গ্রাহকদের কল্যাণে, গ্রাহকদের প্রয়োজনে, প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে নিত্য-নতুন সুযোগ সুবিধা নিয়ে হাজির হয়ে থাকে দেশের ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানসমূহ। গ্রাহকদের সুবিধার কথা চিন্তা করে ব্যাংক সমূহের অন্যতম এক সুবিধার নাম হলো মাস্টারকার্ড। মাস্টার কার্ড করার নিয়ম জানতে সাথে থাকুন।

গুরুত্বপূর্ণ: ডেবিট কার্ড খোলার নিয়ম

গ্রাহকদেরকে সঞ্চয়ে উৎসাহিত করতে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার খাতিরে প্রতিবারই নিত্যনতুন সেবা নিয়ে হাজির হয় দেশের মধ্য প্রচলিত ব্যাংকসমূহ। গ্রাহকদের জীবনযাত্রাকে সহজ, সরল এবং স্বাভাবিক করতে প্রত্যাহিক সুবিধা নিয়ে হাজির হয় ব্যাংকসমূহ। গ্রাহকদেরকে আকৃষ্ট করতে গ্রাহকদের কল্যাণ নিয়ে আসে নানাবিধ কর্মকান্ড। যা গ্রাহকদের উৎসাহিত করতে বেশ জোরালো ভূমিকা পালন করে থাকে। মাস্টার কার্ড করার নিয়ম জানতে চোখ রাখুন 

মাস্টার কার্ড কি?

সর্বাধিক বিশ্বের যেকোনো জায়গায় প্রচলিত একটি জনপ্রিয় কার্ড হল মাস্টার কার্ড। আপনি যেকোনো ব্যাংক থেকে গ্রহণকৃত ডেবিট কিংবা ক্রেডিট কার্ড শুধুমাত্র আপনি যে দেশে অবস্থান করে সে দেশে ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্ত মাস্টার কার্ড এক ধরণের আন্তর্জাতিক কার্ড যা আপনি বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে বসে খুব সহজে ব্যবহার করতে পারবেন কোন রকম ঝামেলা  ছাড়াই।

মাস্টার কার্ড দেখতে অনেকটা ডেবিট কিংবা ক্রেডিট কার্ডের মতো হলেও এদের মধ্যে রয়েছে বেশ ভিন্নতা। মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে আপনি বিশ্বের যেকোনো দেশে আপনার কাঙ্খিত পেমেন্ট সম্পন্ন করতে পারবেন। কিন্তু ডেবিট কিংবা ক্রেডিট কার্ডের মধ্যে দেশের বাইরে পেমেন্ট করতে পারবেন না। তাই মাস্টার কার্ড সারা বিশ্বব্যাপী প্রচলিত একটি কার্ড। মাস্টার কার্ড করার নিয়ম জানতে চোখ রাখুন আজকের আর্টিকেলটিতে।

মাস্টার কার্ড এর সুবিধা:

মাস্টার কার্ড গ্রাহকদের লেনদেনের জন্য নানাবিধ সুবিধা নিয়ে হাজির হয়ে থাকে। কিন্তু আপনি কি জানেন ঠিক কি ধরণের সুবিধা বিদ্যমান রয়েছে মাস্টার কার্ডে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক মাস্টার কার্ডের সুবিধাসমূহের কথা:

  • মাস্টার কার্ড মূলত একটি ইন্টারন্যাশনাল কার্ড। যার গন্ডি শুধুমাত্র দেশে সীমাবদ্ধ নয়। আপনি বিশ্বের যেকোনো দেশে লেনদেনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারেন এই কার্ড।

  • মাস্টার কার্ড একটি ডুয়েল কারেন্সি কার্ড। মূলত দুই দেশের কারেন্সি আপনি এই কার্ডের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারবেন।

  • আপনি যদি দেশে বসে বাইরের দেশের কোন ই-কর্মাস সাইট থেকে পণ্য কেনাকাটা করতে চান তাহলে তা সহজে মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে পারবেন।

  • বিশ্বের যেকোনো প্রতিষ্ঠানে পেমেন্ট করতে পারবেন মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে।

  • নির্দিষ্ট পরিমাণ পেমেন্ট উপর পেয়ে যাবেন বিভিন্ন ধরণের ডিসকাউন্টের সুব্যবস্থা

মাস্টারকার্স এর অতিধিক সুবিধার কারণে আজকাল অনেকেই মাস্টার কার্ড সুবিধা গ্রহণ করতে চায়। মাস্টারকার্ড সুবিধা গ্রহণ করতে হলে আপনাকে আগে জানতে হবে মাস্টার কার্ড করার নিয়ম সম্পর্কে।

মাস্টার কার্ড করার নিয়ম:

মাস্টার কার্ড মূলত একটি ইন্টারন্যাশনাল কার্ড। সারা বিশ্বব্যাপী প্রচলিত একটি কার্ড হল মাস্টারকার্ড। বাংলাদেশে প্রায় সকল ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের মাস্টারকার্ড সুবিধা প্রদান করে থাকে। প্রায় সকল ব্যাংকে মাস্টার কার্ড প্রদানের নিয়মসমূহ একই থাকার কারণে আপনি নিচের নিয়মগুলো অনুসরণ করলে পেয়ে যাবেন আপনার পছন্দের মাস্টারকার্ড।

Mastercard In Bangladesh সুবিধা গ্রহণ করতে হলে আপনাকে মাস্টার কার্ড করার নিয়ম  সম্পর্কে জানতে হবে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক মাস্টার কার্ড করার নিয়ম সম্পর্কেঃ

  • মাস্টারকার্ড সুবিধা গ্রহণ করতে হলে সবার আগে আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।

  1. একাউন্ট খোলার জন্য আপনার যা যা প্রয়োজন হবে :
  2. ন্যাশনাল আইডি কার্ড/জন্ম নিবন্ধন/ড্রাইভিং লাইসেন্স 
  3. দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি -স্বাক্ষর 
  4. নমিনির আইডি কার্ড
  5. নমিনির ছবি 
  6. নমিনির স্বাক্ষর। 

উক্ত তথ্যাদি পূরণ করে আপনি খুলতে পারবেন ব্যাংক একাউন্ট।

  • মাস্টারকার্ড সুবিধা গ্রহণ করতে হলে আপনার একাউন্টের মেয়াদ ছয় মাসের  অধিক হতে হবে।

  • আপনার একাউন্টে মাসিক ৫০০০০  টাকার থেকে বেশি লেনদেন হতে হবে।

  • একাউন্টে জমাকৃত অর্থের পরিমাণ বেশি হতে হবে।

  • উপরোক্ত শর্তসমূহ আপনার একাউন্টে মেনে চললে আপনি মাস্টার কার্ড এর জন্য সেই ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করতে হবে ।

  • ব্যাংক কর্তৃপক্ষ গন আপনার আবেদন যাচাই বাছাই করে দেখে জানাবেন আপনি মাস্টার কার্ডের জন্য যোগ্য  কিনা।

  • মাস্টারকার্ডের জন্য যোগ্য হলে আপনি পেয়ে যাবেন বহুল কাঙ্খিত কার্ড।

মাস্টার কার্ড করার নিয়ম অনুসরণ করে আপনি সহজে পেয়ে যেতে পারেন আপনার মাস্টারকার্ড।

ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ড 

সময়ের সাথে মানুষের নির্ভরশীলতা বেড়েছে প্রযুক্তির উপর।তাই মানুষ অনলাইনের মাধ্যমে তার দৈনন্দিন জীবনে সকল কাজ সম্পাদন করাকে প্রাধান্য দিচ্ছে। এতক্ষণ আলোচনা করলাম মাস্টার কার্ড পাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। এখন তাহলে আলোচনা করা যাক ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ড নিয়ে।

মূলত আমরা প্রায় সকলে জানি যে মাস্টার কার্ড বর্তমানে সারা বিশ্বব্যাপি প্রচলিত একটি জনপ্রিয় কার্ড।ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ড মূলত এমন একটি কার্ড যে কার্ডের মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে আপনার লেনদেন থেকে শুরু করে, কেনাকাটা, পেমেন্ট সকল ধরণের সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই।

ফ্রি ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার কার্ড 

এই কার্ডটি ভার্চুয়াল বিধায় এই কার্ড হারিয়ে যাওয়ার কোন ভয় নেই। এই কার্ডটির মাধ্যমে আপনি নানা ধরণের সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন নিম্নোক্ত সুবিধা সমূহ নিয়ে আলোচনা করলে বুঝতে পারবেন কেন জনপ্রিয় এই ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ড।

  • এই কার্ডের সাহায্যে আপনি বিশ্বের যেকোন এয়ারলাইন্সের টিকেট বুকিং এর পেমেন্ট সম্পন্ন করতে পারবেন।

  • আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তাহলে এই কার্ডের মাধ্যমে আপনি আপনার পেমেন্ট পেয়ে যাবেন খুব সহজে।

  • আপনি যদি ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনি খুব সহজে আপনার প্রতিষ্ঠানের পেমেন্ট সম্পন্ন করতে পারবেন।

  • বিশ্বের যেকোনো E-commerce প্রতিষ্ঠানের পেমেন্ট অনলাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে পারবেন।

  • দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষা SAT,GAMT,CiMA ইত্যাদি প্রভৃতি পরীক্ষার ফি সম্পন্ন করতে পারবেন এই কার্ডের মাধ্যমে।

  • আপনি যদি বিদেশে ছুটি কাটাতে যান তাহলে আপনি দেশে থেকে বাইরের দেশের অবস্থিত যেকোনো হোটেলের বুকিং মানি প্রদান করতে পারবেন এই কার্ডের মাধ্যমে।

  • ইমিগ্রেশন ফি থেকে শুরু থেকে ভিসার আবেদন পত্রের টাকা আপনি প্রদান করতে পারবেন এই কার্ডের মাধ্যমে।

  • বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম যেমনঃ গুগল  ফেসবুক,ইউটিউবে বিজ্ঞাপন প্রদানের জন্য পেমেন্ট করতে পারবেন এই কার্ডে মাধ্যমে।

এছাড়াও গ্রাহকদেরকে এমন আরো নানাবিধ সুবিধা প্রদান করে থাকে এই ভার্চুয়াল কার্ডটি। কোন ধরনের চেক বই, কোন ধরনের কার্ড হারিয়ে যাওয়ার ঝামেলা নেই এই ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ডে।এ কার্ডে নেই কোন মাসিক কিংবা বাৎসরিক ফি প্রদানের ঝামেলা নেই বিধায় আজকাল সকলে ছুটছে ভার্চুয়াল কার্ড তৈরির দিকে।

ফ্রি ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার কার্ড 

মাস্টার কার্ড এর মাধ্যমে ইন্টারন্যাশানাল নানাবিধ সুবিধা পাওয়া যায় বিধায় আজকাল সকলে গ্রহন করতে চায় এই মাস্টার কার্ড। ফ্রি ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার কার্ড পেতে হলে আপনাকে ৩ টি শর্ত মেনে চলতে হবে। তা হল-

  • একাউন্টের ট্রান্সজেকশন তুলনামূলক অন্যান্য একাউন্টের তুলনায় বেশি হতে হবে।

  • একাউন্ট এর বয়স এক বছরের কাছাকাছি হতে হবে।

  • বেশি পরিমাণে অর্থ জমা রাখতে হবে।

মূলত উপরে উল্লেখিত সকল শর্তাদী মেনে যে ব্যাংকে আপনার একাউন্ট রয়েছে সে ব্যাংকে গিয়ে আপনাকে ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার কার্ড এর জন্য আবেদন করতে হবে। আপনার আবেদন গ্রহণযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাকে বিনামূল্যে ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার কার্ড সুবিধা প্রদান করবে।

আরো দেখুনঃ

মাস্টার কার্ড করার নিয়ম FAQ

১. মাস্টারকার্ডেকে কি লেনদেনের সীমা আছে?

আপনার সুরক্ষার জন্য, দৈনিক ডেবিট কার্ডের লেনদেনগুলি ATM উত্তোলনে ১০৬,৯১০ এবং লেনদেনে ১৬০,৩৬৫ টাকা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ, যদি অ্যাকাউন্টে যথেষ্ট টাকা থাকে৷

২. কিভাবে একটি মাস্টারকার্ড কাজ করে?

সাধারণত, একজন অ্যাকাউন্ট হোল্ডার একজন ক্রেতার সাথে কেনাকাটা করতে মাস্টারকার্ড-ব্র্যান্ডেড কার্ড ব্যবহার করে থাকেন। যখন লেনদেন অনুমোদিত হয়, ইস্যুকারী ব্যাঙ্ক লেনদেনের মোট খরচ (বিয়োগ একটি ইন্টারচেঞ্জ ফি, যা একটি সোয়াইপ ফি নামেও পরিচিত) অধিগ্রহণকারী ব্যাঙ্ককে প্রদান করে।

৩. মাস্টার কার্ডের চার্জ কত?

মাস্টার কার্ড হলো একটি প্লাস্টিকের কার্ড। বছরে এই একটি মাস্টার কার্ডের জন্য ব্যাংকের কাছে দুই ডলার চার্জ পরিশোধ করতে হয়। কোন ব্যাংকের যদি ৫০ হাজার কার্ড থাকে তাহলে বছরে ১ লাখ ডলার পরিশোধ করতে হয় মাস্টার কার্ডকে ব্যাংকের কাছে।

৪. মাস্টার কার্ড করতে কত টাকা লাগে?

মাস্টার কার্ড থাকলে আপনি দেশ এবং দেশের বাইরে সব জায়গায় কেনাকাটা ও প্রয়োজনে খরচ করতে পারবেন। মাস্টার কার্ড করতে আপনার পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক। Payonner থেকে মাস্টার কার্ড নিতে শুরুতে ১০০ ডলার জমা দিতে হয়।

৫. মাস্টার কার্ড ও ভিসা কার্ড কি?

মাস্টার কার্ড ও ভিসা কার্ড দুটি আলাদা আলাদা কোম্পানির নাম। এই কোম্পানিগুলো ইন্টারন্যাশনালি টাকা লেনদেন করে থাকে। এরা সাধারণত নিজেরা কোন কার্ড প্রভাইড করে না কিন্তু বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে সেবা প্রদান করে কাস্টামারকে।

৬. ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ড কি?

ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ড ফিজিক্যাল মাস্টার কার্ডের মতোই কিন্তু এতে কোন মাসিক বা বাৎসরিক চার্জ পরিশোধ করতে হয় না। কিন্তু ফিজিক্যাল মাস্টার কার্ডের মতো ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ডেও লিমিটেশন থাকে টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে।

৭. মাস্টারকার্ডের মাধ্যমে টাকা ফেরত পাওয়ার নিয়ম কি?

রিটার্ন পলিসিতে প্রকৃত ক্রয়ের তারিখ থেকে ছয় মাসের বেশি রিটার্ন পলিসি কাজ করে না। রিফান্ড প্রক্রিয়া করার আগে প্রাথমিক অ্যাকাউন্ট নম্বরগুলিকে যাচাই করা হয়—ছাঁটা বা টোকেনাইজ ফর্মে, যখন প্রয়োজন হয়—যেই পণ্যটি ক্রয় করা হয়েছে সেই কার্ডের মাধ্যমেই তা ফেরত দেওয়া হয়ে থাকে।

৮. মাস্টারকার্ডের জন্য এটিএম উত্তোলনের সীমা কত টাকা?

মাস্টার কার্ডের জন্য এটিএম থেকে দৈনিক নগদ উত্তোলনের সীমা ৬৪,৬৩২.৪৯ টাকা।

উপসংহার: ব্যাংকিং সেক্টরে লেনদেনের কার্ডসমুহে ইন্টারন্যাশনাল যে সুবিধাদির ঘাটতি ছিল তার শতভাগ পূরন করেছে মাস্টার কার্ড। আশা করি মাস্টার কার্ড খোলার নিয়ম সম্পর্কে জেনে আপনারাও এই সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex