vlxxviet mms desi xnxx

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের বক্তব্য | বিজয় দিবসের তাৎপর্য

0
3.8/5 - (5 votes)

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের বক্তব্য PDF | ১৬ ডিসেম্বর বক্তব্য | বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে বক্তব্য | ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের ভাষণ

সালাম দিয়ে শুরু করছি আমাদের এই আর্টিকেল টি। এই আর্টিকেল এ আছে বিজয় দিবসের বক্তব্য এবং এর তাৎপর্য। বিজয় দিবসের বক্তব্য ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষ্যে প্রায় অনেকেরই প্রয়োজন হয়। বিজয় দিবসের বক্তব্যের মধ্যেই ফুটে উঠে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলী। প্রতি বছর অনেকেই শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে তার নিজের মনের কথা ব্যক্ত করে এই বিজয় দিবসের বক্তব্য তে। আর বিজয় দিবসের বক্তব্য কেমন হয় বা কেমন হওয়া প্রয়োজন তারই একটা ডেমো তুলে ধরা হলো সকলের উদ্দ্যেশে।

আরো দেখুনঃ 

বিজয় দিবসের বক্তব্য PDF | 16 December Er Boktobbo

আজকে আমি আপনাকে বেশ কয়েক টি বিজয় দিবসের বক্তব্য এর নমুনা দিয়েছি। আপনি চাইলে বিজয় দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন আয়োজন এর মধ্যে। আজকের আলোচিত বক্তব্য গুলো পেশ করতে পারবেন। এবং আমি যথাযথ চেষ্টা করেছি, আজকের আর্টিকেলে বিজয় দিবসের বক্তব্য গুলোর মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কে ফুটিয়ে তোলার।

বিজয় দিবসের বক্তব্যঃ ০২

বিজয় দিবসের বক্তব্য শুরুঃ 

উপস্থিত সবাইকে জানাই, আসসালামু আলাইকুম। আজ আমাদের বাংলাদেশ এর জন্য বিশেষ একটি দিন। কারণ আজকে ১৬ই ডিসেম্বর ঐতিহাসিক মহান বিজয় দিবস। এটা শুধুমাত্র আপনার বা আমার জন্য নয়। বরং আমাদের গোটা বাঙালি জাতির জন্য অন্যতম একটি দিন। যে দিনে আমরা পাক হানাদার বাহিনীদের শোষণের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পেরেছি। এই দিনে আমাদের বাংলাদেশ বিজয় লাভ করেছিল।

আর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে এখানে উপস্থিত সভাপতি। এবং অন্যান্য জ্ঞানী গুণী ব্যক্তি বর্গ সহ সবাইকে জানাই আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।

বিজয় দিবসের বক্তব্যঃ (মেইন পয়েন্ট) 

আজকের এই বিশেষ দিনটি আমরা অনেক আনন্দের সাথে পালন করছি। কিন্তু আমরা আজকের এই বিজয় কে যতটা সহজ মনে করি। আসলে সেটা ততো সহজ নয়। কারণ এই বিজয় অর্জন করতে ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করতে হয়েছে। এই যুদ্ধে ৩০ লক্ষ এর মত বেশি নিরীহ বাঙালিরা প্রাণ হারিয়েছে। আর তাদের শহীদ হওয়া রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। এবং বাংলার মা-বোনদের ইজ্জতহানি হওয়ার পরেই আমরা আজকের এই বিজয় অর্জন করতে পেরেছি।

আপনি যদি ইতিহাসের পুরনো পৃষ্ঠা গুলোর পাতা উল্টান। তাহলে আপনি স্পষ্ট করে দেখতে পারবেন যে। ১৯৪৭ সালে যখন দেশ বিভক্ত হয়। তখন পশ্চিম পাকিস্তান এর সাথে পূর্ব বাংলা কে একত্রে যুক্ত করে দেওয়া হয়েছিল। আর সেই সময়ে পশ্চিম পাকিস্তানে যাবতীয় ক্ষমতাধর ব্যক্তিরা ছিল। সে কারণে পূর্ব পাকিস্তানে থাকা মানুষেরা প্রতিনিয়ত পশ্চিম পাকিস্তানের নিপীড়ন জুলুম আর অত্যাচারে জর্জরিত হয়ে পড়েছিল।

আর তাদের সেই অত্যাচার আরো বীভৎস রূপ নেয় ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ কাল রাতে। কারণ সেই রাতে নিরীহ ঘুমন্ত বাঙালির উপর বর্বর গুলি বর্ষণ চালিয়েছিল পাক হানাদার বাহিনীরা। এই ঘুমন্ত বাঙালিরা কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঝরে গেছিল হাজার হাজার মানুষের তাজা প্রাণ। সেই ভয়াল রাতের কথা মনে পড়লে এখনো গাঁয়ের লোম শিউরে ওঠে। আজও আমার কানে বাজে সেই মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখা মানুষের আর্তনাদ।

তবে বীর বাঙালি যে মাথা নিচু করার মত জাতি নয়। সেটা তারা ভালো করেই দেখিয়ে দিয়েছে। কারণ পশ্চিম পাকিস্তানের নিপীড়ন অত্যাচার এতটাই বর্বর

হয়ে পড়েছিল। যা বাংলার মানুষ আর সহ্য করে নিতে পারেনি। সবশেষে নিজের জীবন কে বাজি রেখে, দেশের মানুষ কে মুক্ত করার জন্য। তারা ঝাপিয়ে পড়েছিল পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে।

আর দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে তারা এদেশ কে স্বাধীন করতে পেরেছে। ছিনিয়ে আনতে পেরেছে বিজয়। আর সে কারণেই আমরা আজকে একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ পেয়েছি। নিজের ভাষায় কথা বলার মত অধিকার অর্জন করতে পেরেছি।

বিজয় দিবসের বক্তব্যঃ (শেষ পর্ব)

তাই আসুন আমরা সেই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। যারা এ দেশকে স্বাধীন করার জন্য জীবন দিয়েছে। আমরা শ্রদ্ধা জানাই সেই সকল মা-বোনদের। যারা বাংলার মাটিতে জন্ম নিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীদের হাতে নিজের ইজ্জত বিলিয়ে দিয়েছে। আসুন আমরাও তাদের থেকে শিক্ষা নেই, কিভাবে দেশ কে ভালবাসতে হয়। কিভাবে দেশ প্রেম কে জাগ্রত করতে হয়। এই বলে আমি আমার বক্তব্য শেষ করছি। ধন্যবাদ! আসসালামু ওয়ালাইকুম।

বিজয় দিবসের বক্তব্যঃ ০৩

বিজয় দিবসের বক্তব্য শুরুঃ

প্রিয়, শ্রোতা মন্ডলী। আজকে ১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস। আর এই মহান দিবস উপলক্ষে এই আয়োজনে উপস্থিত সকল শ্রোতা মন্ডলী। আয়োজক সভাপতি এবং সকল মান্যগণ্য ব্যক্তিদের জানাই, আসসালামু আলাইকুম।

বিজয় দিবসের বক্তব্যঃ (মেইন পয়েন্ট)

আমরা সবাই জানি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার পরে। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আজকের এই বিজয় অর্জন করতে পেরেছি। কিন্তু বিজয় অর্জন করার ৫০ বছর পার হয়ে গেলেও। স্বাধীনতা অর্জনের সেই ইতিহাস যেন এখনো পূর্ণাঙ্গতা পায়নি। কারণ ক্ষমতার দল বদলে মুক্তিযুদ্ধের সেই ইতিহাস এর মধ্যে বেশ কিছু পরিবর্তন করার প্রয়াস লক্ষ্য করা গেছে।

আমি উচ্চ স্বরে একটা কথা বলতে চাই। আমি আপনাদের জানিয়ে দিতে চাই। আমাদের বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পেছনে লাখ লাখ মুক্তিযোদ্ধাদের জীবন বাজি রাখতে হয়েছিল। তারা নিজের মধ্যে থাকা দেশপ্রেম, দেশের মাটির প্রতি ভালোবাসার টানে যুদ্ধ করেছিল। কিন্তু সেই দিনের ইতিহাস কে আজকে আমরা নিজের মতো করে সাজিয়ে নিচ্ছি। আমরা যুদ্ধে শহীদ হওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক মূল্যায়ন দিতে পারছি না।

আমি খুব লজ্জিত হই, যখন দেখি ১৯৭১ সালে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা মুক্তি যোদ্ধারা আজও অবহেলিত জীবন কাটাচ্ছে। যাদের জন্য আমরা নিজের ভাষায় কথা বলার মত স্বাধীনতা অর্জন করতে পেরেছি। তাদের কে সঠিক সম্মান দেওয়া হচ্ছে না।

সেই সাথে যখন দেখি আসল মুক্তি যোদ্ধারা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। অথচ নকল মুক্তিযোদ্ধাদের ভিড়ে তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। তখন আমি ভীষণ ব্যতীত হই। আর ভাবি, তারা কি এমন একটা বাংলাদেশ কে দেখার জন্যই যুদ্ধ করেছিল? তারা কি আজকের এই বাংলাদেশ এর পরিস্থিতির জন্য নিজের জীবন দিয়েছিল? 

না কখনোই না! বরং তাদের মধ্যে দেশপ্রেম ছিল, তাদের মধ্যে দেশের মাটি প্রতি টান ছিল। সে কারণেই তারা নিজের জীবন কে বাজি রেখে যুদ্ধে নেমেছিল।

বিজয় দিবসের বক্তব্যঃ (শেষ পর্ব)

যাইহোক আমি আমার বক্তব্য আর বেশি দীর্ঘায়িত করবো না। আজকে শুধু ১৯৭১ সালের যুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছেন। তাদের আত্মার মাগরিফাত কামনা করব। আর আপনাদের উদ্দেশ্যে শুধু একটা কথাই বলব। নিজের মধ্যে দেশ প্রেম বজায় রাখুন। দেশের জন্য যারা কাজ করে তাদের কে সহায়তা করুন। 

সেই সাথে বাংলাদেশের ইতিহাসে যারা দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন। তাদের কে যথেষ্ট শ্রদ্ধা করুন। যতটুক সম্ভব দেশ এবং দশের জন্য কল্যাণমূলক কাজ করুন। আল্লাহ যেন আমার এই কামনা পূরণ করে। আমিন! এই বলে আমি আমার বক্তব্য শেষ করছি। আসসালামু ওয়ালাইকুম।

বিজয় দিবসের বক্তব্যঃ ০৪

বিজয় দিবসের বক্তব্য শুরুঃ

উপস্থিত সুধী, আপনাদের সবাইকে জানাই আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে শুভেচ্ছা এবং প্রাণঢালা অভিনন্দন। আজকে ১৬ই ডিসেম্বর, ঐতিহাসিক মহান বিজয় দিবস। আর সে কারণে আজকে আমরা আমাদের বিজয় দিবস কে শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করছি।

বিজয় দিবসের বক্তব্যঃ (মেইন পয়েন্ট)

আমি বিজয় দিবসের বক্তব্য এর শুরুতে ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চ যে বাংলার মানুষের জন্য ভাষণ দিয়েছিলেন। তার দুইটি লাইন বলবো, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। সেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কে নিজের মধ্যে গেঁথে নিয়ে। আজকে আমি বিজয় দিবসের বক্তব্য শুরু করলাম। এবং আমার বিজয় দিবসের বক্তব্য তে যদি কোন ধরনের ভুল-ভ্রান্তি থাকে। তাহলে অবশ্যই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

প্রিয় সুধী, আপনারা ভালো করে জানেন। ১৯৭১ সালে আমাদের বাংলাদেশে পাক হানাদার বাহানিরা বর্বর নির্যাতন চালিয়েছিল। কিন্তু পাক হায়েনাদের সাথে আমাদের বাংলাদেশের যে সকল মানুষেরা যুদ্ধ করেছিল। যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিল, তাদের কথা কখনোই ভুলে যাবার মত নয়। যদি আমরা প্রকৃত বাঙালি হয়ে থাকি। তাহলে অবশ্যই দেশের জন্য শহীদ হওয়া মানুষ গুলো সারা জীবন আমাদের হৃদয়ে অমর হয়ে থাকবে।

আমার এখনো মনে পড়ে বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ভাষণ। যেদিন তিনি রেসকোর্স ময়দানে মুক্তির সংগ্রামের স্লোগান দিয়েছিলেন। সেই সময় অপ্রতিরোধ্য বাঙালিরা আর বসে থাকেনি। বরং বাঙ্গালীদের কাছে যতটুকু সম্বল ছিল। তাই নিয়ে কাঁধে কাঁধে রেখে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল পাক হানাদারদের হাত থেকে এ দেশকে মুক্ত করার জন্য। আর তাদের এই অবদান আমরা কখনোই ভুলে যেতে পারবো না।

তবে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত। যারা দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন, যারা দেশের জন্য নির্যাতিত হয়েছেন। তাদের অবদান তরুন প্রজন্মের কাছে জানিয়ে দেওয়া আমাদের একান্ত লক্ষ্য হওয়া উচিত। যেন তরুন প্রজন্ম এটা জানতে পারে যে। আজকে তারা যে দেশে বসবাস করছে। সেই দেশকে স্বাধীন করার জন্য কতটা ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে। কত রক্ত দিতে হয়েছে, কত তাজা প্রাণ ঝরে গেছে।

আর আমরা যদি তরুণ প্রজন্মের কাছে এইসব ভাষা ও দেশের জন্য শহীদ হওয়া মানুষদের অবদান গুলো তুলে ধরি। তাহলে ভবিষ্যৎ সময়ে তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও দেশের প্রতি ভালোবাসা জন্ম নিবে। দেশের মাটির প্রতি টান থাকবে। তাহলেই আমরা আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে পারবো। এবং আমরা যেন আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে পারি। সেই লক্ষ্যে সবাইকে কাজ করে যেতে হবে।

বিজয় দিবসের বক্তব্যঃ (শেষ পর্ব)

আর এই কামনা করে আজকের বক্তব্য শেষ করছি। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। নিজের মধ্যে দেশপ্রেম বজায় রাখবেন। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। ধন্যবাদ।

বিজয় দিবসের বক্তব্যঃ 05

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম!

আজ ১৬ ই ডিসেম্বর। আমাদের বাঙ্গালী জাতির জন্য স্মরণীয় একটি দিন। মহান এই দিনটি রাষ্ট্রীয় ভাবে বাংলাদেশের সর্বত্র যায়গায় বিজয় দিবস হিসেবে উদযাপিত করা হয়।  আজকের এই মহান এবং স্মরণীয় বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আমার পক্ষ থেকে উপস্থিত সকল কে জানাই সালাম, শ্রদ্ধা এবং প্রাণঢালা শুভেচ্ছা!

একটু যদি পিছনে ফিরে তাকাই, আজকের এই দিনে ১৯৭১ সালে পৃথিবীর বুকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের জন্ম হয়। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে ৩০ লক্ষ মানুষের প্রাণের বিনিময়ে আজকের এই বিজয় এর দিন।

মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকারের জন্য, স্বাধীন ভাবে বেঁচে থাকার জন্য ১৯৭১ সালে যেসব দামাল ছেলেরা ঝাপিয়ে পরেছিল পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে এবং হাজারো মা বোনদের সম্ভ্রম এর বিনিময়ে বাংলার বুকে যে বিজয় এর হাতছানি, যাদের জন্য আমরা আজ সকলে মুক্তমনে বাঁচার অধিকার পেয়েছি সেই সকল অতুলনীয় এবং আলোকিত মানুষদের প্রতি জানাই অন্তরের অন্তস্থল থেকে গভীর শ্রদ্ধা ও সম্মান!

কত শত বাঁধা পেরিয়ে, কত প্রাণের বিনিময়ে আমাদের এই আজকের বিজয়। বাংলার মাটিতে লুটপাট হয়েছিল মা বোনদের সম্ভ্রম। কি ভয়াবহ দিন অতিবাহিত করে, কত নির্যাতন সহ্য করে আমাদের জন্য ছিনিয়ে এনেছে এক টুকরো লাল সবুজের দেশ। যেখানে আমরা স্বাধীন ভাবে মায়ের ভাষায় কথা বলতে পারবো, স্বাধীন ভাবে বাঁচতে পারবো, অন্যায়ের ছিটে ফোঁটা থাকবে না বাংলার এই মাটিতে। ঠিক এমন টাই স্বপ্ন দেখেছিল জয়ের সারথীরা।

এই জয়ের সারথীদের কত যে ত্যাগের বিনিময়ে আজ আমরা মায়ের ভাষায় কথা বলছি তা বলার ভাষা আমার জানা নেই। শুধু বলবো, তাদের এই মহান ত্যাগের বিনিময়েই আজ আমরা পৃথিবীর বুকে এক টুকরো লাল সবুজের বাংলাদেশ পেয়েছি।

আমি আমার বক্তব্য আর দীর্ঘায়িত করবো না। শুধু এতটুকু বলবো, আমরা যেনো সেইসব মহান ব্যক্তিদের প্রাণের বিনিময়ে যে স্বাধীনতা পেয়েছি সেই স্বাধীনতার মর্যাদা এবং প্রাপ্য সম্মান যেনো ধরে রাখতে পারি। তাদের সকলের প্রতি আমার গভীর শ্রদ্ধাবোধ জানিয়ে আমি আমার বক্তব্য শেষ করছি। 

আসসালামুআলাইকুম! 

সকলে সহিহ সালামত থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।

আরো দেখুনঃ বিজয় দিবসের কবিতা.

বিজয় দিবসের তাৎপর্য

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে বাংলার দামাল ছেলেরা পাক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। তাদের একটাই দাবী ছিল বাংলার মাটিতে স্বাধীন ভাবে মায়ের ভাষায় কথা বলতে পাড়া, স্বাধীন ভাবে বেঁচে থাকা। কিন্তু পাকিস্তানী পাক সেনাবাহিনীরা সেই সুযোগ দিতে নারাজ। যার প্রতিফলনে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। লাখ মানুষের রক্তের বিনিময়ে, মা বোনদের সম্ভ্রম এর বিনিময়ে এই বিজয় অর্জিত হয় আজকের দিনে। তাই বাঙ্গালী জাতির জীবনে আজকের এই দিন অর্থাৎ, এই বিজয় দিবস এর তাৎপর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

১৯৭১ সালে যদি আমরা পাক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে না নামতাম কিংবা রুখে না দাঁড়াতাম তবে হয়তো আজকের এই বিজয় দিবস আমরা বাঙ্গালীরা উদযাপন করতে ব্যর্থ হতাম। আজও হয়তো আমরা পৃথিবীর বুকে লাল সবুজের দেশ বাংলাদেশ নামে কোন চিহ্ন খুঁজে পেতাম না। বরং বাংলাদেশ পরিচিত হত পাকিস্তানের কোনো কলোনি হিসেবে। শাসন, শোষণ, বঞ্জনার মধ্য দিয়ে সময় কাটতো পুরো বাঙ্গালী জাতির।

বঞ্চিত থাকতাম আমরা সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক দিক থেকেও। কিন্তু তা হতে দেয়নি বাংলার দামাল ছেলেরা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর এর আহ্বানে হাতের কাছে যা ছিল তা নিয়েই ঝাপিয়ে পরে পাক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে। “রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই” এই শ্লোগানে। শুধুমাত্র দামাল ছেলেরা নয়, অংশগ্রহণ করেছে মেয়েরাও। হাজার হাজার মা বোনদের ত্যাগ করতে হয়েছে তাদের সম্ভ্রম। তবুও তারা পিছপা হয়নি এতটুকু। বিজয় তাদের চাই। মায়ের ভাষা বাংলা চাই। এক টুকরো স্বাধীন দেশ চাই।

ভাষা আন্দোলন করতে গিয়ে কারাগার বন্দি হয় জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান। তবুও এতটুকুও দমিয়ে রাখতে পারেনি তাকে। ঠিকই তার ডাকে সাড়া দিয়েছিল বাংলার দামাল ছেলেরা। সকলে মিলে দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করে যায় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর সাথে। বাংলার দামাল ছেলেদের একটাই দাবী “রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই।” ভাষার জন্য লক্ষ লক্ষ প্রাণ দেয়া এ যেনো পৃথিবীর বুকে এক অমূল্য দৃষ্টান্ত। যা আর কোথাও নেই। 

আর তাই প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর পালন করা মহান বিজয় দিবস। তাদের স্মরণে যারা বাংলার জন্য প্রাণ দিয়েছেন গভীর শ্রদ্ধায় নিমজ্জিত হয় সাড়া বাংলাদেশ। বিজয় দিবস উদযাপনে রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘আল্লাহর পথে এক দিন ও এক রাত (দেশের) সীমানা পাহারা দেওয়া এক মাসব্যাপী রোজা পালন ও মাসব্যাপী রাত জাগরণ করে নামাজ আদায়ের চেয়ে বেশি কল্যাণকর। এই অবস্থায় যদি ঐ ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে; তবে যে কাজ সে করে যাচ্ছিল, মৃত্যুর পরেও তা তার জন্য অব্যাহত থাকবে। তার রিজিক অব্যাহত থাকবে, কবর ও হাসরে ঐ ব্যক্তি ফেতনা থেকে মুক্ত থাকবে।’

আরো দেখুনঃ বন্ধু নিয়ে স্ট্যাটাস.

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের ভাষণ

আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় শ্রোতা মন্ডলী। সম্মানিত প্রধান অতিথি এবং উপস্থিত ভাই ও বোনেরা সকলে আমার সালাম ও শুভেচ্ছা গ্রহন করুন। সকলের উদ্দেশ্যে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আজকে আমার বক্তব্য শুরু করছি।

“১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের গুরুত্ব”

আজ ১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস। আজকের দিন বাঙালির জীবনের এক অদ্ভুত পরমানন্দের ও গর্বেৱ দিন। আজ বাঙালির জন্য স্বাধীন আকাশে মুক্ত বিহঙ্গের মতো উড়ে বেড়ানোর দিন। আজকের এই দিনে পৃথিবীর বুকে তৈরি হয়েছিল নতুন এক স্বাধীন দেশ। পৃথিবীর মানচিত্রে লেখা হয়েছিল বাংলাদেশ নামক একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের নাম। ১৯৭১ সালের আজকের এই দিনে বাঙালি জয়লাভ করেছিল পাকিস্তানি শকুনদের বিরুদ্ধে।

১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ কাল রাতে বাঙ্গালীদের উপর শকুনের মতো ঝাঁপিয়ে পড়েছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা। নির্মমভাবে শুরু করেছিল গণহত্যা। শকুনদের এই ঠোকরেৱ প্রতিবাদ জানাতেই জেগে উঠেছিল বাঙালিরা। প্রতিশোধের আগুন জ্বলে উঠেছিল লাখো বাঙালির বুকে।

তাইতো তারা নিজেদের জীবন বাজি রেখে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল যুদ্ধে। দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ চলার পর লাখো বাঙালির রক্তের বিনিময়ে বাঙালির সাহসের কাছে হার মানতে বাধ্য হয়েছিল পাকিস্তানী সৈন্যরা। তাইতো ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে যা এখন সোহরওয়ার্দী উদ্যান নামে পরিচিত বিকেল সাড়ে চারটার দিকে পাকিস্তানি সেনাদের অধিনায়ক লে. জে. এ. কে নিয়াজী তার সব সৈন্যদের নিয়ে আত্মসমর্পণ করেছিল বাঙ্গালীদের কাছে।

সেই থেকে পৃথিবীর মানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে নতুন এক রাষ্ট্র বাংলাদেশের। পাকিস্তানি বাহিনীরা সেদিন বাধ্য হয়েছিল বাংলার বুক থেকে বিদায় নেওয়ার জন্য। যে সব  বীর সন্তানদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আজকের এই বাংলাদেশের সূচনা তাদেরকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করার দিন আজ। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়েই আজকে ৫২ বছর পরও আমরা স্বাধীন একটি রাষ্ট্রে বসবাস করতে পারছি।

প্রিয় শ্রোতা মন্ডলী আপনারা যারা সম্মানিত অতিথি এখানে উপস্থিত আছেন তারা অবশ্যই জানেন বাঙালির এই ইতিহাস অনেক শোষণ ও বঞ্চনার ইতিহাস। ব্রিটিশ শাসনের যাতা কলে বাঙালি জাতিকে পিষ্ট হতে হয়েছিল দীর্ঘ ১৯০ টি বছর। বাঙালিরা যখন দীর্ঘদিনের জিনজির থেকে বের হয়ে নিজেদের স্বাধীনতা ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য ও প্রতিশোধের উদ্দেশ্যে লাফিয়ে পড়ে তখন ব্রিটিশ বেনিয়ারা বাধ্য হয় এই দেশ ছেড়ে পালাতে।

তারা বুঝা যায় আর বাঙালিকে শোষণ করা সম্ভব নয়। কিন্তু এরপরই পূর্ব বাংলাকে আবারো পিষ্ট করতে শুরু করেন নব্য গঠিত শাসক গোষ্ঠী পাকিস্তানি বাহিনীরা। প্রথমে তারা ছিনিয়ে নেয় বাঙ্গালীদের মুখের ভাষা। বাংলা ভাষাকে চিরতরে মুছে ফেলার জন্য শুরু করে চক্রান্ত।

কোটি কোটি বাঙালির মুখের বাংলা ভাষাকে কেড়ে নিয়ে যখন তারা উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয় এবং ষড়যন্ত্র শুরু করে বাংলাকে চিরতরে মুছে ফেলার জন্য তখনই বিদ্রোহী হয়ে উঠে বাঙালি ছাত্র জনতা। তাদের এই ষড়যন্ত্র বাঙালির ছাত্র জনতা কিছুতেই মেনে নেয় নি। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লড়াইয়ে নিজেদের রক্ত দিয়ে রঞ্জিত করে বাংলার রাজপথ। সেদিনও আমাদের ভাইদের জীবন দানের বিনিময়ে বাংলা ই একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

তারপর একে একে আরো কয়েকবার বিভিন্ন আন্দোলনে নেমে শহীদ হয় বাঙালিরা। ১৯৬৬ সালে শুরু হয় ৬ দফা আন্দোলন তারপর ১৯৬৯ সালেৱ গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭০ সালেৱ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ ইত্যাদি ক্রমান্বয়ে ঘটতে থাকে। সবশেষ ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা বাঙ্গালীদের উপর নির্মমভাবে ঝাঁপিয়ে পড়লে ২৬ শে মার্চ বঙ্গবন্ধুর ডাক দেন স্বাধীনতার। তারপরে বাঙালির বীর সন্তানরাও ঝাঁপিয়ে পড়ে প্রতিশোধের আগুনে।

তারাও নিজেদের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য নেমে পড়ে যুদ্ধের ময়দানে। নিজেদের জীবন দানের বিনিময়ে দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধের পর ১৬ই ডিসেম্বর ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতা। ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা আজকের এই স্বাধীন দেশে বসবাস করতে পারছি। তাই আজকের এই বিজয় দিবস বাঙালির জীবনের সবচাইতে গর্বিত একটি দিন।

তাই আজকের এই মহান দিবসের ভাষণের মাধ্যমে আমি আপনাদের কাছে অনুরোধ রাখছি আমরা যত আমাদের এই রক্ত ঝরা ইতিহাস কখনো ভুলে না যাই। যে সব বীর সন্তানদের জীবনের বিনিময়ে আমরা আমাদের এই স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছি তাদের যেন আমরা কখনো ভুলে না যাই। ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে আমরা যেই স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিলাম সেই স্বাধীনতার রক্ষার দায়িত্ব আমাদের। আমরা প্রত্যেকে যদি সমাজের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিজেদের শ্রম দিয়ে যাই তবেই আমাদের পক্ষে আমাদের স্বাধীনতা রক্ষা সম্ভব হবে। তাই আসুন আমরা আজকে সবাই অঙ্গীকারবদ্ধ হই যে আমরা সমাজের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে অবশ্যই অংশগ্রহণ করব। আজকের এই অঙ্গীকারের মাধ্যমে এখানে আমি আমার বক্তব্য শেষ করছি।

FAQ – বিজয় দিবসের বক্তব্য

Q: বীর শ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন কত সালে শহীদ হয়েছেন?

A: ১৯৭১ সালের ১০ই ডিসেম্বর বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন শহীদ হয়েছিলেন।

Q: বাংলাদেশ ভারত যৌথ কমান্ড কবে গঠন করা হয়েছিল?

A: ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ভারত যৌথ কমান্ড গঠিত হয়েছিল।

Q: ১৯৭১ এর যুদ্ধের সময় আত্মসমর্পণকারী পাকিস্তানি সেনাদের কোথায় নেওয়া হয়েছিল?

A: ১৯৭১ সালে যুদ্ধের সময় যে সকল পাক হানাদার বাহিনীরা আত্মসমর্পণ করেছিল। সেই সকল সেনাদের ঢাকা সেনানিবাসে রাখা হয়েছিল।

Q: কোন দিনটিকে নোয়াখালী মুক্ত দিবস বলে?

A: ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর কে নোয়াখালী মুক্তি দিবস বলা হয়ে থাকে।

Q: কোন দেশ সর্বপ্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করেছিল?

A: বাংলাদেশকে সর্বপ্রথম স্বীকৃতি প্রদান করেছিল ভুটান।

Q: বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া দ্বিতীয় দেশের নাম কি?

A: বাংলাদেশ কে সর্বপ্রথম স্বীকৃতি দান করেছিল, ভুটান। এবং বাংলাদেশ কে দ্বিতীয় স্বীকৃতি দেওয়া দেশের নাম হল, ভারত।

Q: ভুটান কত তারিখে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল?

A: ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে ভুটান বাংলাদেশকে সর্বপ্রথম স্বীকৃতি দিয়েছিল।

প্রশ্ন: বিজয় দিবসের ভাষণ কখন প্রয়োজন হয়?

উত্তর: ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার জন্য বিজয় দিবসের ভাষণ প্রয়োজন হয় এছাড়াও স্কুল-কলেজের বিভিন্ন পরীক্ষায় অনেক সময় শিক্ষার্থীদের ১৬ ডিসেম্বর এর গুরুত্ব বোঝানোর জন্য বিজয় দিবসের ভাষণ লিখতে দেওয়া হয় তখন ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের এই ভাষণ প্রয়োজন হয়।

বিজয় দিবসের বক্তব্য নিয়ে কিছু কথা

সুতরাং বুঝতেই পারছেন, যারা দেশের কল্যাণের জন্য, মাতৃভূমির জন্য প্রাণ ত্যাগ করেছেন মৃত্যুর পর ও তাদের অবস্থান এবং মর্যাদা অব্যাহত থাকবে। আর তাই এই মহান বিজয় দিবস এর উছিলায় প্রতি বছর এই দিনে শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি দেয়ার মাধ্যমে পালিত হয়।

সেই সাথে আপনি যদি এই ধরনের বিভিন্ন বিষয়ের বক্তব্য কিংবা কবিতা সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকার চেষ্টা করবেন। আর ধন্যবাদ! এতক্ষণ ধরে আমার লেখা বিজয় দিবসের বক্তব্য গুলো পড়ার জন্য।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex
RocketplayRocketplay casinoCasibom GirişJojobet GirişCasibom Giriş GüncelCasibom Giriş AdresiCandySpinzDafabet AppJeetwinRedbet SverigeViggoslotsCrazyBuzzer casinoCasibomJettbetKmsauto DownloadKmspico ActivatorSweet BonanzaCrazy TimeCrazy Time AppPlinko AppSugar rush