vlxxviet mms desi xnxx

ঘরোয়াভাবে চুল সোজা করার উপায়

0
5/5 - (2 votes)

ঘরোয়াভাবে চুল সোজা করার উপায় | কোকড়ানো চুল সোজা করার উপায়

বড় আপু কিংবা কাজিনদের কার্লি চুল দেখতে নুডুলসের মত হলেও কেমন জানি কিউটনেস ভাব ফুটে উঠে চেহারায়। এমন অনেকেই আছেন যাদের কার্লি চুলে বেশ সুন্দর লাগে। বর্তমানে অনেকেই কার্লি চুলের ফ্যাশনে কে আকড়ে ধরে নিজের ইচ্ছেতেই চুল কার্লি করাচ্ছে। যতই ফ্যাশনের যুগ আসুক না কেনো, সোজা চুলের ফ্যাশন কিন্তু আজো অপরিবর্তনশীল। সোজা চুলের ফ্যাশন যেনো কখনই পুরোন হয়নি, হবেও না। যাদের কার্লি চুল তাদের মধ্যে অনেকেই চুল সোজা করে ফেলে। কারণ, সোজা চুলের যেনো আলাদাই একটা ফায়শন আছে। ঝলমলে, মসৃণ এবং সোজা চুল কে না পছন্দ করে?

অনেকেই আছে চুল সোজা করার জন্য পার্লারে ছোটাছুটি করে। কিন্তু এতে যে চুলের ভীষণ ক্ষতি হয় সেটা হয়তো অনেকেই আমরা জানি না। অথচ এই ছোটাছুটি টা যদি ঘরোয়া পদ্ধতিতে হয় তবে কতই ভালো হয় তাই না? হ্যাঁ, ঘরোয়া পদ্ধতিতে যদি আমরা একটু কষ্ট করি তবে খুব সহজেই এবং চুলের কোনো ক্ষতি ছাড়াই চুল সোজা করা যেতে পারে। আসুন তাহলে জেনে নেই চুল সোজা করার উপায় গুলো।

আরো দেখুনঃ ঔষধি গাছ কোথায় পাওয়া যায়।

চুল সোজা করার উপায়

লেবুর রস এবং নারিকেল দুধঃ

নারিকেল দুধে থাকে কন্ডিশনার যা আপনার চুল কে সোজা করতে সাহায্য করে পাশাপাশি থাকে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল যা আপনার মাথার স্কাল্পে ইনফেকশন হওয়া থেকে দুরে রাখে। এত গুণ সমৃদ্ধ নারিকেল দুধ নিতে হবে ১/৪ কাপ এবং লেবুর রস এক টেবিল চামচ। এবার লেবুর রস আর নারিকেল একত্রে মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে দিতে হবে লম্বা সময়। তারপর মিশ্রণ টি মাথায় লাগিয়ে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে পানি দিয়ে ধুয়ে নিলেই চুল সোজা হয়ে যাবে। এই মিশ্রণ টি সপ্তাহে ১ বার ব্যবহার করা যেতে পারে। 

গরম তেলঃ

আরেকটি সহজ পদ্ধতি হচ্ছে মাথায় দেয়ার নারিকেল তেল হাল্কা কুসুম গরম করে সাথে দিতে হবে ক্যাস্টোর তেল। পরিমাপ টা হবে ১ টেবিল চামচ করে। মিশ্রণ টি তৈরি করে মাথার তালু থেকে শুরু করে চুলের আগা পর্যন্ত দিতে ৪৫ মিনিট রেখে দিতে হবে। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিলেই দেখবেন চুল ঝকঝকে এবং চুল সোজা হয়ে গেছে অনেকটা। 

মুলতানি মাটিঃ

কম বেশি আমরা প্রায় সকলেই মুলতানি মাটির সাথে পরিচিত। মুলতানি মাটি চুল সোজা করতে বেশ উপযোগী। পরিমাণ মত মুলতানি মাটির সাথে খানিক টা পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে সেটি চুলে লাগাতে হবে। অপেক্ষা করতে হবে প্রায় ১ ঘন্টা। তারপর হাল্কা কুসুম গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিলেই চুল সোজা হয়ে উঠবে। চাইলে আপনি এই পেস্টের সাথে একটা ডিম এবং চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিতে পারেন। এতে করে চুল সোজা হওয়ার পাশাপাশি চুলের রুক্ষতাও দূর হবে।

পেঁপে এবং কলার মিশ্রণঃ

এক পিস পেঁপে এবং এক পিস কলা একত্রে মিক্স করে পেস্ট তৈরি করুন। তারপর সেই পেস্ট মাথায় লাগিয়ে প্রায় ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করার পর শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে চুল ধুয়ে নিন। নিয়মিত ব্যবহারে চুল সোজা হয়ে যাবে।

অ্যালোভেরা জেলঃ

১/৪ কাপ অ্যালোভেরা জেল এবং ১/৪ কাপ নারিকেল তেল নিয়ে একত্রে মিশিয়ে নিন ভালো করে। মিশ্রণ টি তৈরি হয়ে গেলে মাথায় লাগিয়ে ৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে চুল ধুয়ে নিন। এতে চুল যেমন হবে মসৃণ তেমনি চুলের কোঁকড়ানো ভাব কমিয়ে চুলকে করে তুলবে সোজা।

আরো দেখুনঃ পেটের গ্যাস কমানোর উপায়.

চুল সোজা করার মেশিন

চুল সোজা করার মেশিন

অনেকেই আছেন সোজা চুল পছন্দ করেন কিন্তু সময়ের অভাবে হয়তো পার্লারে যাওয়া হয়ে উঠে না। আবার ঘরোয়া পদ্ধতির ক্ষেত্রেও অনেকে সময় করে উঠতে পারে না। তাড়াহুড়ো করে শেষে হিতে বিপরীত দেখা যায়। কোনো একটা অনুষ্ঠানে যাবেন সেই মূহুর্তে দেখা যায় ইন্সট্যান্ট চুল সোজা করতে হয় বা হবে। কিন্তু হাতে সময় এবং সুযোগ কোনোটাই নেই। ঠিক তখনই প্রয়োজন হয় চুল সোজা করার মেশিন। হাতের কাছে চুল সোজা করার মেশিন থাকলে সমাধান যেনো নিমিষেই।

চুল সোজা করার মেশিন বর্তমানে বহু ব্রান্ডের বের হয়েছে। তবে যে ব্রান্ডেরই কিনুন না কেনো, অবশ্যই কিছু বিষয় মাথায় রেখে তবেই মেশিন কিনবেন। এছাড়া মাথায় রাখবেন চুল সোজা করার মেশিন কোন ধরণের প্লেট দিয়ে তৈরি। আসুন তাহলে জেনে নেই চুল সোজা করার উপায় সম্পর্কে।

সিরামিক প্লেটঃ

সিরামিক প্লেটের তৈরি চুল সোজা করার উপায় মেশিন বেশ জনপ্রিয় সারাদেশে। বিভিন্ন বিউটি পার্লারেও সিরামিক প্লেটের তৈরি চুল সোজা করার মেশিন ব্যবহার করা হয়। যাদের চুল পাতলা এবং হাল্কা কার্লি চুল তাদের জন্য এই মেশিন টি বেশ উপযোগী। তবে এই মেশিন কেনার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যে এটি ১০০% সিরামিক প্লেটের তৈরি কিনা।

টারমালিন সিরামিক প্লেটঃ

এটি সিরামিক প্লেট থেকে আরো বেশি উন্নত মানের। এই মেশিন টি চুল পরে যাওয়া, ভেঙ্গে যাওয়া কিংবা রুক্ষ করে না। বরং খুব সহজেই ব্যবহার করা যায় এবং অল্প তাপমাত্রায় চুল সোজা করা যায়।

টাইটানিয়াম প্লেটঃ

টাইটানিয়াম প্লেট সমৃদ্ধ মেশিন টি পুরো লৌহজাত পদার্থের হওয়ার ফলে খুব সহজেই এটি তাপ সরবরাহ করে এবং খুব দ্রুত চুল সোজা করে থাকে। যাদের চুল ঘন এবং কার্লি বেশি তাদের জন্য এই মেশিন খুব উপযোগী। 

এলুমিনিয়াম প্লেটঃ

চুল সোজা করার মেশিনের মধ্যে এই মেশিন টি সবচেয়ে নিম্ন মানের মেশিন। এই মেশিন ব্যবহারের ফলে চুল ভেঙ্গে যাওয়া, চুল পরে যাওয়া কিংবা চুল ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। তাই এই মেশিন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকাই উত্তম।

চুল সোজা করার মেশিনের দাম

বাজারে নানা ধরণের বা ব্রান্ডের চুল সোজা করার মেশিন পাওয়া যায়। ব্রান্ড এবং কোয়ালিটির উপর নির্ভর করে চুল সোজা করার মেশিনের দাম। আপনি কোন কোয়ালিটি এবং প্লেটের উপর নির্ভর করে চুল সোজা করার মেশিন কিনবেন সেটি অবশ্যই আপনার উপর নির্ভর। তবে Kemei নামের যে ব্রান্ড আছে এই ব্রান্ডের চুল সোজা করার মেশিনের দাম ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ২,০০০ টাকা পর্যন্তও আছে।

বাজারে যেহেতু নিত্য নতুন ব্রান্ড এবং ফ্যাসিলিটি যুক্ত করে চুল সোজা করার মেশিন আসে সেহেতু সঠিক প্রাইস বলাটা একটু মুসকিল। তবে চুল সোজা করার মেশিন এর দাম বেশির ভাগই ৫০০ টাকা থেকে শুরু হয়। কেনার সময় অবশ্যই কোয়ালিটি যাচাই করে কিনবেন।

গুরুত্বপূর্ণ:

চুল সোজা করার ক্রিম ও তার মূল্য 

চুল সোজা করার উপায় বাজারে বিভিন্ন রকম চুল সোজা করার ক্রিম রয়েছে। একেক ক্রিমের একেক রকম মূল্য। যেমনঃ

হেয়ার পার্ম ক্রিমঃ

এটি চুল সোজা করার একটি দারুন ক্রিম। এই ক্রিম চুলকে শুধু সোজা নয় বরং চুলকে করে তুলে উজ্জ্বল এবং স্বাস্থ্যকর। এতে আছে চুলের প্রোটিন এবং নিউট্রালাইজার। এটি থাইল্যান্ড থেকে আগত। এর বাজার মূল্য ১২০০ টাকা বা তার একটু কম বা বেশি হতে পারে।

মিল্ক প্রোটিন হেয়ার রিবন্ডিং ক্রিমঃ

এই ক্রিম চুলে ব্যবহারের ফলে চুল হয় মসৃণ, কোমল। চুলের রুক্ষতা দূর করে এবং এর কোনো পার্শ প্রতিক্রিয়া নেই। এই ক্রিমটির বাজার মূল্য ২৫০০ টাকা।

লোলেন পিক্সেল স্ট্রেইনিং ক্রিমঃ

খুব বেশি কার্লি চুল সোজা করার জন্য এই ক্রিম ব্যবহার করা হয়। অবাককর বিষয় হচ্ছে এই ক্রিম মাত্র ১০ মিনিটে চুল সোজা করে দিতে সাহায্য করে। এই ক্রিমের মূল্য ৪৫০ টাকা। 

সিপিএস কেরাটিন কোকোনাটঃ

এই ক্রিম টি মূলত চুল সোজা করার পর ব্যবহার করতে হয় এক্সট্রা যত্ন নেয়ার জন্য। যাদের চুল ড্যামেজ হয় কিংবা ফেটে যায় তাদের জন্য এই ক্রিম টি খুবই উপকারী। তবে খেয়াল রাখতে হবে এটি মাথার স্কাল্পে যেনো না লাগে। এর মূল্য ১০৫০ টাকা।

সর্বশেষে বলতে পারি, চুল নারীর সৌন্দর্যের এক অনবদ্য সৃষ্টি। সুন্দর চুল সবাই চায়। তবে এর যত্ন নিতে হয় খুব সাবধানে। ধুলো, বালি থেকে প্রটেক্ট করতে হয় নিয়মিত কিংবা এক্সট্রা যত্ন তো আছেই। সব মৌসুমেই চুলের যত্ন হোক সহজ, সাবলীল।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex