vlxxviet mms desi xnxx

সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম | সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কি কি লাগে?

0
2/5 - (1 vote)

সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম | সার্টিফিকেট সংশোধন ফরম | সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কি কি লাগে?

Certificate Correction Application: কিভাবে আপনি আপনার সার্টিফিকেট সংশোধন করবেন। এবং এই সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলো কি কি। এ নিয়েই আজকে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হবে। মূলত অনেক সময় দেখা যায় যে, আমাদের সার্টিফিকেট এর মধ্যে থাকা তথ্য গুলোর মধ্যে অনেক ভুল থাকে। যেমন, কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে দেখবেন যে, তাদের নামের ক্ষেত্রে ভুল রয়েছে। আবার এমন অনেক মানুষ রয়েছেন। যাদের জন্ম তারিখের ক্ষেত্রে ভুল থাকে।

তো যদি আপনার সার্টিফিকেট এর মধ্যে এই ধরনের কোন ভুল তথ্য থাকে। তাহলে আপনার উচিত হবে সেই সার্টিফিকেট সংশোধন করা। তবে আমরা অনেকে আছি যারা মূলত এই সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলো সম্পর্কে সঠিক ভাবে জানি না। আর এই বিষয়টি কে খুব সহজ ভাবে জানিয়ে দেওয়ার জন্যই মূলত আজকের এই আর্টিকেল টি লেখা হয়েছে।

সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কি কি লাগে?

এতক্ষণের আলোচনায় আমি আপনাকে সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলো কে স্বল্প আকারে বর্ণনা করেছি। এর পাশাপাশি আমি আপনাকে স্পষ্ট ভাবে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করেছি যে। সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কতদিন লাগে। তবে এই বিষয় গুলো জানার পাশাপাশি এবার আপনাকে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। আর সেটি হলো যে, সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কি কি লাগে। অর্থাৎ যখন আপনি আপনার সার্টিফিকেট সংশোধন করবেন, তখন কোন ধরনের ডকুমেন্ট গুলো দেয়ার প্রয়োজন হবে।

গুরুত্বপূর্ণ: সার্টিফিকেট তোলার আবেদন.

  1. তো আপনি যদি আপনার সার্টিফিকেট এর নাম সংশোধন করতে চান। সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে জন্ম নিবন্ধন এর প্রয়োজন হবে। এবং সেই জন্ম নিবন্ধন টি অবশ্যই ইংলিশ ভার্সনে হতে হবে।
  2. কিন্তু আপনি যদি আপনার বাবা অথবা মায়ের নাম পরিবর্তন করতে চান। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার বাবা এবং মায়ের জাতীয় পরিচয় পত্রের সফট কপি এর প্রয়োজন হবে।
  3. আপনি যে ডকুমেন্ট গুলো প্রদান করবেন। সেগুলো অবশ্যই pdf format এ হতে হবে।
  4. এর পাশাপাশি আপনার বিভিন্ন প্রকারের তথ্য প্রদান করার প্রয়োজন হবে।

তো সত্যি বলতে সার্টিফিকেট সংশোধন করার ক্ষেত্রে খুব বেশি একটা ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয় না। বরং আপনি যখন আপনার ব্যক্তিগত তথ্য গুলো প্রদান করবেন। সে গুলোই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর এই সকল তথ্য গুলো প্রদান করার সময় অবশ্যই সর্তকতা অবলম্বন করবেন।

সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কতদিন সময় লাগে?

সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলো জানার পরে। এখন অনেকের মনে একটি প্রশ্ন জেগে থাকবে। আর সেই প্রশ্ন টি হল যে, সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কতদিন সময় লাগে। তো আপনার মনে যদি এ ধরনের প্রশ্ন জেগে থাকে। তাহলে আমি আপনাকে বলব যে, সার্টিফিকেট সংশোধন করতে মূলত দুটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়। প্রথমটি হল, নোটারি পাবলিক এবং দ্বিতীয় টি হলো পত্রিকায় বিজ্ঞাপন। তো আপনার সার্টিফিকেট সংশোধন করতে মূলত কতদিন সময় লাগবে। সেটা কিন্তু এই ধাপ গুলোর উপর নির্ভর করে থাকে।

যেমন ধরুন, আপনি যখন সার্টিফিকেট সংশোধন করার জন্য নোটারি পাবলিক এর ধাপ গুলো অনুসরণ করবেন। তখন আপনাকে এর মাধ্যমে এফিডেভিড তোলার প্রয়োজন হবে। আর যখন আপনি এফিডেভিড তুলবেন। তখন কিন্তু আপনাকে অনেকটা সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু আপনি যখন পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সার্টিফিকেট সংশোধন এর কাজ গুলো করবেন।  সে ক্ষেত্রে আপনার খুব বেশি একটা সময় প্রয়োজন পড়বে না। বরং আপনি যদি আজকে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন প্রদান করেন। তাহলে আপনি আগামী তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে সেই বিজ্ঞাপন পেয়ে যাবেন।

আর যখন আপনি বিজ্ঞাপন পাবেন, তখন আপনাকে কোন ফাস্ট ক্লাস অফিসার এর স্বাক্ষর নিতে হবে। এবং সেটি নিয়ে আপনাকে আপনার নিজস্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এ যেতে হবে। তারপর আপনার সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সার্টিফিকেট সংশোধন করার আবেদন টি পাঠিয়ে দিতে হবে। তবে আপনি যদি একান্ত ভাবেই জানতে চান যে, সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কতদিন লাগে। তাহলে আমি আপনাকে বলব যে, এটা মূলত শিক্ষা বোর্ডের কর্মরত কর্মকর্তার উপর নির্ভর করবে। তবে আমার ধারণা মতে সার্টিফিকেট সংশোধন করতে মিনিমাম তিন থেকে চার মাস পর্যন্ত সময় লাগে।

কিভাবে সার্টিফিকেট সংশোধন করবেন?

বর্তমান সময়ে আপনি খুব সহজেই সার্টিফিকেট সংশোধন করতে পারবেন। তবে সে জন্য আপনাকে সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। আর সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলো হলো: 

  1. অনলাইন পদ্ধতি এবং 
  2. অফলাইন পদ্ধতি।

মূলত আপনি চাইলে আপনার হাতের লেখা আবেদন পত্রে। সার্টিফিকেট সংশোধন করার যাবতীয় তথ্য গুলো লিখে আবেদন করতে পারবেন। তবে এই পদ্ধতি তে হাতের লেখা আবেদন পত্রের মধ্যে ভুল থাকার একটা সম্ভাবনা রয়েছে। আর কোন কারনে যদি আপনার আবেদন পত্রের মধ্যে ভুল তথ্য থাকে। সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার ওই সার্টিফিকেট এর মধ্যে পুনরায় ভুল তথ্য আসবে।

কিন্তু আপনি যদি সার্টিফিকেট সংশোধন করার জন্য অনলাইন পদ্ধতি অনুসরণ করেন। সে ক্ষেত্রে কিন্তু এই ভুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকবে। আর বলা বাহুল্য যে, বর্তমান সময়ে অনলাইন পদ্ধতি তে খুব সহজেই ভুল তথ্য থাকা সার্টিফিকেট সংশোধন করা যায়। তাই আপনি সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলোর মধ্যে অবশ্যই অনলাইন পদ্ধতি বেছে নেওয়ার চেষ্টা করবেন।

সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম

উপরের আলোচনা থেকে আপনি জানতে পারলেন যে, সার্টিফিকেট সংশোধন মূলত দুটি পদ্ধতি তে করা যায়। তবে আপনি বাংলাদেশ এর যে কোনো বোর্ড থেকে সার্টিফিকেট সংশোধন করতে চান না কেন। আপনাকে অবশ্যই সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলো মেনে কাজ করতে হবে। আর সেই Certificate Correction Application করার নিয়ম গুলো হলো:

  1. প্রথমত আপনাকে নির্ধারণ করে দিতে হবে যে। আপনি আসলে কোন বোর্ড পরীক্ষার জন্য আপনার সার্টিফিকেট সংশোধন করতে চান। এবং সেটি উল্লেখ করে আপনাকে আবেদন করতে হবে।
  2. আপনি অনলাইনে আবেদন করুন অথবা অফলাইনে আবেদন করুন। অবশ্যই আপনাকে সার্টিফিকেট সংশোধন করার জন্য যে ফি দেয়ার প্রয়োজন হয়। তা আপনাকে প্রদান করতে হবে।
  3. এরপর আপনাকে আপনার সেই আবেদন পত্র টি আপনার নিজস্ব স্কুল অথবা কলেজের মধ্যে থেকে তা পাঠিয়ে দিতে হবে।
  4. এর পরবর্তী সময়ে যখন আপনার সার্টিফিকেট সংশোধন এর কাজ সম্পন্ন হবে। তখন আপনাকে পুনরায় ফ্রেশ ডকুমেন্টের জন্য আবেদন করতে হবে।
  5. উপরোক্ত কাজ গুলো করার পরে আপনাকে ঠিক আগের মতো অনলাইন কিংবা অফলাইনে নতুন সার্টিফিকেট উত্তোলন করার জন্য পুনরায় ফি জমা দেয়ার প্রয়োজন হবে।
  6. যখন আপনার সার্টিফিকেট এর সকল প্রকার ডকুমেন্ট কমপ্লিট হবে। তখন আপনাকে আপনার শিক্ষা বোর্ডে যেতে হবে।
  7. যখন আপনি আপনার শিক্ষা বোর্ডে যাবেন। তখন আপনার পুরাতন ডকুমেন্ট গুলো প্রদান করে। বোর্ড থেকে নতুন সার্টিফিকেট নিয়ে আসতে পারবেন।

তো যে মানুষ গুলো আসলে সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলো সম্পর্কে জানে না। তাদের জন্য উপরের আলোচনা টি অনেক বেশি প্রয়োজনীয়। কারণ এই আলোচনা তে আমি আপনাকে সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলো কে খুব সহজ ভাবে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করেছি।

অনলাইনে সার্টিফিকেট সংশোধনের জন্য আবেদন করার নিয়ম

তো আপনি যদি নিজের ঘরে বসে সার্টিফিকেট সংশোধন করতে চান। তাহলে আপনাকে সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলোর মধ্যে অনলাইন পদ্ধতি কে বেছে নিতে হবে। কেননা এই পদ্ধতি তে আপনি সম্পূর্ণ অনলাইন এর মাধ্যমে যাবতীয় কাজ গুলো করতে পারবেন। তবে কিভাবে আপনি নিজের ঘরে বসে অনলাইন এর মাধ্যমে সার্টিফিকেট সংশোধন করবেন। সে পদ্ধতি গুলো নিয়ে এবার আমি বিস্তারিত আলোচনা করব। আর এই আলোচনা শুরুতেই আপনাকে একটা কথা বলে রাখা ভালো যে। এখন পর্যন্ত শিক্ষা বোর্ড অনলাইন পদ্ধতি তে সার্টিফিকেট সংশোধন চালু করেনি। আর সেই দুটি বোর্ড হল, বরিশাল শিক্ষা বোর্ড এবং দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড।

তবে এই দুটো শিক্ষা বোর্ড বাদে যে শিক্ষা বোর্ড গুলো অনলাইনের মাধ্যমে সার্টিফিকেট সংশোধন করার পদ্ধতি চালু করেছে। সেই শিক্ষা বোর্ড গুলোর নাম এবং তাদের ওয়েবসাইটের লিংক আমি নিচে টেবিল আকারে প্রদান করেছি। যেখান থেকে আপনি সরাসরি আপনার নিজস্ব শিক্ষা বোর্ড এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবেন। এবং সেই ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে সার্টিফিকেট সংশোধন এর আবেদন করতে পারবেন।

বোর্ড এর নামওয়েবসাইট এর লিংক
সিলেট application.sylhetboard.gov.bd/index.php/online
যশোর app.jessoreboard.gov.bd/index.php/name
চট্টগ্রাম web.bise-ctg.gov.bd/bisectg
কুমিল্লা web.comillaboard.gov.bd/bisecb
মাদ্রাসাefiling.ebmeb.gov.bd/index.php/eservice

তো বর্তমান সময়ে আমাদের বাংলাদেশের যে সকল শিক্ষা বোর্ড গুলো। অনলাইন এর মাধ্যমে সার্টিফিকেট সংশোধন করার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। সেই সকল শিক্ষা বোর্ডের নাম এবং তাদের ওয়েবসাইট গুলো কে আমি উপরে টেবিল আকারে প্রদান করেছি। আপনি চাইলে সেই টেবিল থেকে আপনার নিজস্ব শিক্ষা বোর্ড এর ওয়েবসাইটে সরাসরি প্রবেশ করতে পারবেন।

Certificate Correction Application Online 2024

আর আপনি যেন নিজে থেকেই নিজের ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে সার্টিফিকেট সংশোধন করতে পারেন। সেজন্য এবার আমি আপনাকে অনলাইনে আবেদন করার যাবতীয় পদ্ধতি গুলো কে দেখিয়ে দেয়ার চেষ্টা করব। তবে সব শিক্ষা বোর্ডের ক্ষেত্রে আপনি একই প্রকারের কাজ দেখতে পারবেন। কিন্তু এবার আমি আপনাকে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এর ওয়েবসাইটের মাধ্যমে উক্ত কাজ গুলো কে দেখিয়ে দেয়ার চেষ্টা করব। যাতে করে আপনার এই বিষয় সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা চলে আসে।

  1. প্রথমত আপনাকে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
  2. যখন আপনি এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন। তখন আপনি বাম পাশে একটু নিচে তাকালেই On Line Application নামের একটি অপশন দেখতে পারবেন। আপনাকে সেই অপশনে ক্লিক করতে হবে।

স্কুল সার্টিফিকেট সংশোধন

  1. আর যখন আপনি উপরোক্ত অপশনে ক্লিক করবেন। তখন আপনার সামনে আরো নতুন ইন্টারফেস চলে আসবে। যেখানে আপনি আরো বিভিন্ন ধরনের অপশন দেখতে পারবেন।
  2. যেমন, সমতুল্য সনদের আবেদন, ডকুমেন্ট উত্তোলনের আবেদন ☞ সার্টিফিকেট(সনদ), একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট(মার্কশীট), প্রবেশপত্র ও রেজিষ্ট্রেশন কার্ড উত্তোলনের আবেদন করতে এই বাটনে ক্লিক করুন  ইত্যাদি।
  3. তো আপনি আসলে যে সমস্যা সমাধান করার জন্য আবেদন করতে চান, সেটি সেখানে সিলেক্ট করবেন।
  4. তবে আপনাকে বোঝানোর জন্য আমি “নাম ও বয়স সংশোধনের আবেদন”- এই অপশনে ক্লিক করলাম।

তো যখন আপনি উপরের নিয়ম গুলো অনুযায়ী কাজ করবেন। তখন আপনার সামনে নিচের পিকচারের মত আরও একটি নতুন ইন্টারফেস চলে আসবে। এখানে আপনি আরো বিভিন্ন ধরনের অপশন দেখতে পারবেন। তো আপনাকে আবেদন ফরম নামের অপশনে ক্লিক করতে হবে।

সার্টিফিকেট সংশোধন করতে কতদিন সময় লাগে

আর যখন আপনি আবেদন ফরম এ ক্লিক করবেন। তখন আপনার সামনে বড়সড়ো একটা ফরম চলে আসবে। মূলত এই ফরম টি পূরণ করার মাধ্যমে আপনি সার্টিফিকেট সংশোধন করার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তাই অবশ্যই এই ফরমে দেয়া আপনার যাবতীয় তথ্য গুলোর মধ্যে যেন কোন প্রকার ভুল না থাকে। সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন।

  1. তো এই ফর্ম এর সবার উপরেই আপনি “Name & Age Correction Form” দেখতে পারবেন। আপনি চাইলে এই অপশন থেকে আপনার Exam, Year, Roll, Reg.No দিয়ে আপনার সার্টিফিকেট খুঁজে নিতে পারবেন। 
  2. তার ঠিক নিচে আপনি “What Examination is required to correct”- নামের আরও একটি অপশন দেখতে পারবেন। মূলত এখানে আপনি আসলে কোন পরীক্ষার সার্টিফিকেট এর সংশোধন করতে চান। তা আপনাকে সিলেক্ট করে দিতে হবে।
  3. এরপরে সনদ অনুযায়ী আপনার Name, Father Name, Mother Name, DOB, Institute, Result, Center Code সঠিক ভাবে প্রদান করতে হবে।
  4. তো সবার নিচে আপনি Application Mobile, Application Fee, Applicant Recent Photo এর যাবতীয় অপশন গুলো সঠিক ভাবে পূরণ করবেন। এবং সবশেষে আপনাকে Submit নামক বাটনে ক্লিক করতে হবে।

তবে যখন আপনি উক্ত ফর্ম টি অনলাইন এর মাধ্যমে পূরণ করবেন। তখন অবশ্যই আপনাকে সব গুলো তথ্য সঠিক ভাবে প্রদান করতে হবে। এবং আপনি যে পিকচার কিংবা ডকুমেন্টস গুলো প্রদান করবেন। সে গুলো অবশ্যই আপনাকে পিডিএফ ফরমেট এ আপলোড করতে হবে। আর আপনি উক্ত ফর্ম এর মধ্যে যে মোবাইল নম্বর টি দিবেন। সেটি অবশ্যই সচল মোবাইল নম্বর দেয়ার চেষ্টা করবেন। কেননা এটি হল গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

সার্টিফিকেট সংশোধন আবেদন ফি?

সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা পাশাপাশি। আপনাকে সার্টিফিকেট সংশোধন আবেদন ফি কত টাকা সে সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। তবে এই ফি উল্লেখ করার আগে আপনাকে একটা কথা বলতে চাই। আর সেই কথা টি হল বর্তমান সময়ে সব কিছুর পরিবর্তন হচ্ছে। আর আমি এই আর্টিকেলের মধ্যে যে সার্টিফিকেট সংশোধন আবেদন ফি উল্লেখ করেছি। সেটা মূলত এখনকার সময়ের, তবে ভবিষ্যতে এই আবেদন ফি এর পরিমাণ কমতে পারে আবার বাড়তে পারে। সেটা মূলত সেই সময়ের উপর নির্ভর করবে।

তো সার্টিফিকেট সংশোধন করার জন্য যে সকল কাজে টাকা প্রদান করার প্রয়োজন হয়। সে গুলো হলো:

  1. পত্রিকায় বিজ্ঞাপন প্রদান করার জন্য ৫০০ টাকা প্রয়োজন হয়।
  2. নোটারি পাবলিক করার জন্য ৫০০ টাকা প্রয়োজন হয়ে থাকে।
  3. তবে সার্টিফিকেট সংশোধন আবেদন ফি মূলত ভিন্ন ভিন্ন শিক্ষা বোর্ড অনুসারে ভিন্ন রকম ফি নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
  4. যেমন, ঢাকার শিক্ষা বোর্ড এর সার্টিফিকেট সংশোধন আবেদন ফি ৫৫৮ টাকা। দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের আবেদন ফি ১,০৩৮ টাকা। রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড এর আবেদন ফি ১,০২৮ টাকা।

আর যখন আপনি আপনার সেই সংশোধিত সার্টিফিকেট উত্তোলন করবেন। তখন আপনাকে সার্টিফিকেট উত্তোলন ফি হিসেবে ১,১১৬ টাকার মতো ব্যয় করতে হবে। তবে সব মিলিয়ে আপনার ৩,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৪,০০০ টাকা পর্যন্ত ব্যয় হতে পারে। তবে সময় এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী এই টাকার পরিমাণ কমতে পারে এবং বাড়তে পারে।

সার্টিফিকেট সংশোধন ফরম

আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন। যারা মূলত সার্টিফিকেট সংশোধন ফরম সম্পর্কে জানতে চায়। তো তাদের উদ্দেশ্যে আমি বলব যে। আপনি চাইলে খুব সহজেই সার্টিফিকেট সংশোধন ফরম ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে এই ফর্ম টি আসলে দেখতে কেমন। সেটি আমি আপনাকে নিজের চিত্রের মাধ্যমে দেখিয়ে দিলাম। আপনি চাইলে এই ফরম টি নিচের দেখানো পিকচার থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

আর আপনি চাইলে খুব সহজেই এই সার্টিফিকেট সংশোধন ফরম ডাউনলোড করতে পারবেন। যদি আপনি উক্ত ফরম টি ডাউনলোড করতে চান। তাহলে নিচে দেওয়া লিংক এর মধ্যে ক্লিক করুন।

Download Certificate Correction Form : Touch Here

সার্টিফিকেট সংশোধন ফরম

গুরুত্বপূর্ণ:

সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম -FAQ

এবার আমি আপনাকে বেশ কিছু প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব। যে গুলো মূলত সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম সংবলিত। যে প্রশ্ন গুলো মূলত আপনারা অনেকেই google এর মধ্যে সার্চ করে থাকেন। চলুন এবার তাহলে সেই প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

>> অনলাইনে সার্টিফিকেট সংশোধন ফি জমা দেওয়ার নিয়ম কি?

আপনি চাইলে মোট তিনটি নিয়মে অনলাইনে সার্টিফিকেট সংশোধন ফি জমা দিতে পারবেন। যেমন, ব্যাংকের মাধ্যমে, মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে এবং কার্ড এর মাধ্যমে ফি জমা দিতে পারবেন।

>> একই সাথে কি জেএসসি/এইচএসসি/এসএসসি এর জন্য সার্টিফিকেট সংশোধন আবেদন করা যায়?

না! প্রথম দিকে আপনাকে জেএসসি এবং এসএসসি এর জন্য সংশোধন আবেদন করতে হবে। যখন আপনি এই সংশোধনের কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন। তখন আপনাকে পুনরায় এইচএসসির জন্য আবেদন করতে হবে।

>> সার্টিফিকেট সংশোধন করার পর কি আগের মতো পাওয়া যায়? নাকি সংশোধিত কাগজ টি অনেক পাতলা হয়?

আপনি সব ধরনের ডকুমেন্টস আগের মতই পাবেন। এবং কোন ধরনের পাতলা কাগজ পাবেন না। তবে শুধুমাত্র আপনার রেজিস্ট্রেশন কার্ড এর মধ্যে ডুপ্লিকেট কথা টি উল্লেখ থাকবে।

>> ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে সার্টিফিকেট এর নাম পরিবর্তন করতে। কোন প্রকার এভিডেভিডের প্রয়োজন হয় কিনা?

যদি আপনি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীনস্থ থাকেন। সে ক্ষেত্রে আপনার কোন প্রকার এফিডেভিট এর প্রয়োজন পড়বে না।

>> সার্টিফিকেট সংশোধন করার সময় কি বয়স সংশোধন করা যায় কিনা?

যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি এইচ এস সি পরীক্ষা দিবেন না। ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি আপনার সার্টিফিকেট এর বয়স সংশোধন করতে পারবেন। কিন্তু যদি আপনি এইচএসসি পরীক্ষা শেষ করেন। সেক্ষেত্রে আপনার আর বয়স সংশোধন করার সুযোগ থাকবে না।

সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম নিয়ে কিছু কথা

প্রিয় পাঠক, যখন আমাদের সার্টিফিকেট এর মধ্যে কোন প্রকার তথ্য ভুল থাকে। তখন আমরা বেশ হতাশ হয়ে পড়ি। এবং সেই সময় আমরা বুঝতে পারি না যে, কিভাবে সার্টিফিকেট সংশোধন করতে হয়। আর সেই সব হতাশা কে দূর করার জন্যই মূলত আজকের এই আর্টিকেল টি লেখা হয়েছে।

কেননা আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি খুব সহজ ভাবে সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এর পাশাপাশি আমি অনলাইন এর মাধ্যমে সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলো নিয়ে স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা করেছি।

আশা করি আজকের আলোচিত এই আলোচনা থেকে আপনি সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম গুলো বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন। আর এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো কে সহজ ভাষায় জানতে হলে। অবশ্যই আমাদের সাথে থাকবেন। পুরো আর্টিকেল টি পড়ার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex