vlxxviet mms desi xnxx

আকিকার নিয়ম কানুন | আকিকার দোয়া

0
Rate this post

আকিকার নিয়ম কানুন ২০২৪ | পশু জবাই করার দোয়া

নবজাতক জন্ম নেয়ার পর ইসলাম ধর্মের রীতি অনুসারে আকিকা দিতে হয়। কিন্তু আমরা অনেকে আকিকার নিয়ম কানুন সম্পর্কে জানি না। তার জন্য আমরা আপনাদের সামনে আকিকার দেয়ার নিয়ম সম্পর্কিত একটি আর্টিকেল নিয়ে এসেছি। আর আপনারা আমাদের এখান থেকে আকিকা দেওয়ার সম্পূর্ণ সহি নিয়ম জানতে পারবেন। আকিকা দেয়া প্রত্যেক বাবা মা আর সন্তানের প্রতি কর্তব্য।

নবজাতক শিশুর জন্ম হওয়ার পর আকিকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং এই আকিকার ফজিলত কতটা তা বলে শেষ করার মত নয়। কারণ প্রত্যেক নবজাতক শিশুর জীবনে বালা মুসিবত দূর হয়ে যায়। এবং মহান আল্লাহ তা’আলার নিকট শুকরিয়া আদায়ের নিদর্শন হিসেবে তার সন্তানের জন্য বাবা-মায়ের আকিকা দেয়া একান্ত কর্তব্য। এক্ষেত্রে নবজাতক ছেলে অথবা মেয়ে যে লিঙ্গের হয়ে থাকুক না কেন অবশ্যই তার বাবা-মাকে আকিকা দিতে হবে। তবে একটি নিয়ম আছে যেখানে ছেলে এবং মেয়ের জন্য আলাদা আলাদা ভাবে আকিকা দিতে হয়। তাই আজ আমরা আপনাদের জন্য সকল বিস্তারিত তথ্য আকিকার নিয়ম কানুন সম্পর্কে আপনাদেরকে জানাবো।

আরো দেখুনঃ কুরবানী কার উপর ফরজ.

আকিকা শব্দের অর্থ কি?

আকিকা দেয়ার পূর্বে এবং আকিকা দেওয়ার নিয়ম কানুন জানার পূর্বে আমাদের অবশ্যই আগেকার শব্দের সাথে পরিচিত হতে হবে এবং এর অর্থ জেনে নিতে হবে। যদি আমরা আকিকা শব্দের অর্থ জেনে নেই তাহলে আমাদের আকিকা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে অনেকটা সহজ হয়ে যাবে।

আকিকা আরবি শব্দ। আর এই শব্দের অর্থ হচ্ছে-  কাটা বা পৃথক করা। আর আকিকার পারিভাষিক অর্থ হচ্ছে-  বাচ্চা বা নবজাতক জন্মের কৃতজ্ঞতা আদায়ের জন্য যে পশু জবাই করা হয় তাকে বোঝানো হয়। (মিরাত, খন্ড নং- ৬, পৃষ্ঠা নং- ২), (বাহারে শরীয়ত, খন্ড নং- ৩, পৃষ্ঠা নং- ৩৫৫)। আকিকা হচ্ছে সুন্নাত ইবাদাত।

আকিকা কত দিনে করতে হয়?

নবজাতক জন্ম হওয়ার কতদিন পর আকিকা দিতে হয়? এ নিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মতবাদ শোনা যায় তবে আকিকা করার সর্বোত্তম সময় হচ্ছে সন্তান প্রসবের সপ্তম দিন। যদি কোন বাবা-মা তাদের সমস্যার কারণে সপ্তম দিন আকিকা দিতে না পারে তাহলে তেমন কোনো সমস্যা হয় না কিন্তু ভবিষ্যতে তাদের অবশ্য আকিকা দেয়া উচিত। আর আপনি যে দিনগুলোতে আকিকা দিতে পারবেন বা যে দিনগুলোতে আকিকা দেয়া ভালো হবে সেই দিন গুলো হচ্ছে- সন্তান প্রসব হওয়ার পর ১৪ তম দিন বা ২১ তম দিন।

কিন্তু আপনারা তাতেও যদি আপনাদের দারিদ্রতা ও অন্যান্য কারণে উল্লেখিত দিনগুলোতে আকিকা দিতে না পারেন তাহলে শিশু ছোট থাকা অবস্থায় যখনই অভাব দূর হবে ঠিক তখনই আকিকা দিয়ে দিতে হবে। আর যদি কোন বাবা-মা তাদের আর্থিক অবস্থার অবনতি হওয়ার কারণে একদমই আকিকা দেয়ার সামর্থ্য রাখে নি তবে ওই সন্তান বড় হওয়ার পর তার আর্থিক অবস্থা সচ্ছল হলে বা উন্নতি হলে তিনি তাঁর নিজের আকিকা নিজে দিতে পারবেন। আর এতে করে সুন্নত পূর্ণ হবে এবং পিতা-মাতার বরকত হবে। আর যদি পিতা মাতা আকিকা না করে তাহলে বড় হওয়ার পর নিজের আকিকা নিজে দিয়ে দিলে সুন্নত আদায় হয়ে যাবে।

আনাস (রা.) থেকে বর্ণনা হয়েছে যে, “ নবী সাঃনবুওয়াত লাভ করার পরবর্তী সময়ে নিজের আকিকা নিজের করেছেন। সুতরাং ( বায়হাকী) এই হাদীস দ্বারা স্পষ্ট হয় যে,  প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর নিজের আকিকা নিজের দেয়া জায়েজ রয়েছে”।

আরো দেখুনঃ ঈদুল আজহা ২০২৪ কত তারিখে?

আকিকার নিয়ম কানুন

আমরা সবাই আকিকার কথা শুনেছি এবং ইতিমধ্যে আমরা আকিকার নিয়ম কানুন সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পেয়েছি। কিন্তু আকিকা দেওয়ার সঠিক নিয়ম আমরা এখন পর্যন্ত অনেকেই জানিনা। যেমনঃ আকিকা দেওয়ার জন্য কয়েকটি পশুর প্রয়োজন হয়, কি ধরনের পশু জবাই দিতে হয়, পশুর মাংস কিভাবে বিতরণ করতে হয় এবং আকিকা কি কোরবানি পশুর সাথে দেয়ার জায়েজ রয়েছে কিনা। আর সকল বিষয় সমুহ নিয়ে আজ আমরা আপনাদের সামনে বিস্তারিত আলোচনা করব। যাতে করে আপনাদের আকিকার নিয়ম কানুন দেওয়ার নিয়ে আর কোনো আশঙ্কা না থাকে।

আকিকার সঠিক নিয়ম আমরা আপনাদের জন্য নিম্নে দিয়ে দিচ্ছি। এই নিয়মগুলো আপনারা যদি সঠিকভাবে পূরণ করেন তাহলে আপনাদের আকিকার নিয়ম কানুন দেওয়া সহীহ হবে। ( ইনশাল্লাহ)। 

আকিকা দেওয়ার পশু নির্বাচন এবং সংখ্যা

আকিকা দেওয়ার জন্য আমরা সকলেই জানি পশু নির্বাচন করতে হয়। আর পশুর সংখ্যা নির্ধারণ করা হয় ছেলে এবং মেয়ের লিঙ্গ ভেদে। আকিকা দেওয়ার জন্য আপনারা গরু, ছাগল, উট, মহিষ এবং ভেড়া দিয়ে করতে পারবেন। তবে কোরবানী পশুর মত আকিকা দেওয়ার জন্য যে পশু নির্বাচন করবেন সে পশু সুস্থ, এবং যে কোনো ত্রুটি মুক্ত হতে হবে।

হাদীসে এসেছে যে-  হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে- তিনি বললেন রাসুল সাঃ তাদেরকে ছেলে সন্তানের জন্য দুটি সমবয়সী ছাগল এবং মেয়ে সন্তানের জন্য একটি ছাগল দিয়ে আকিকা করার নির্দেশ দিয়েছেন। (তিরমিজি শরীফ, খন্ড নং- ১, পৃষ্ঠা নং- ১৮৩; আবু দাউদ, খন্ড নং- ২, পৃষ্ঠা নং- ৪৪)

হযরত উম্মে কুরজ (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি বললেন রাসুল সাঃ ইরশাদ করেছেন- “ নবজাতক সন্তান ছেলে হলে দুটি ছাগল এবং মেয়ে হলে একটি ছাগল দিয়ে আকিকা করবে”। (তিরমিজি শরীফ, খন্ড নং- ১, পৃষ্ঠা নং- ১৮৩; আবু দাউদ, খন্ড নং- ২, পৃষ্ঠা নং- ৪৪)

এছাড়াও আকিকা দেওয়ার জন্য গরু ব্যবহার করা নিয়ে কোন হাদীসের প্রমাণ পাওয়া যায়নি। কিন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর যুগে সকল প্রাণীর অস্তিত্ব ছিল। তবে ছাগল বাদ দিয়ে আকিকা দেয়া উত্তম। গরু দিয়ে আকিকা দেওয়া নিয়ে আলেমদের মধ্যে বিভিন্ন মতবাদ তৈরি হয়েছে।

একদল আলেম বলেন গরু দিয়ে আকিকা করা জায়েয হবে কিন্তু গরুর সাথে আকিকা কে সন্তানের পাশে থাকতে হবে অন্যদিকে আরেকদল আলেম বলেন সাত সন্তানের পক্ষ থেকে আকিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে গরু জায়েজ হবে। তবে এ সম্পর্কিত কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। আমরা সকলেই জানি যে আকীকা দেয়া এক ধরনের ইবাদত তাই আমাদের সকলের উচিত হাদিস অনুসারে নির্বাচন করে সন্তানের মঙ্গল কামনা করে আকিকা দেয়া।

আরো দেখুনঃ ঈদ মোবারক স্ট্যাটাস.

আকিকা দেওয়ার পশুর গোশত বিতরণের নিয়ম

আকিকা দেওয়ার জন্য আপনারা যে পশু নির্বাচন করবেন সে পশুর গোশত কিভাবে বিতরণ করবেন তা নিয়ে অনেকের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন তৈরি হয়। তাই আজ আমরা আপনাদের জন্য আকিকা দেওয়ার পশুর গোশত বিতরণের নিয়ম নিয়ে এসেছি। আকিকার মাংস আপনারা ইচ্ছে করলে রান্না করে আত্মীয়-স্বজন এবং গরীব মিসকিনদের খাওয়াতে পারেন অথবা তিন ভাগ করতে পারেন।

আকিকার গোশত ভাগ করার পর এক তৃতীয়াংশ নিজের জন্য রেখে দিতে পারেন এবং বাকি গোশত সমুহ গরীব-মিসকিনদের মধ্যে সাদা করে দিয়ে দিতে পারেন অথবা আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে বন্টন করে দিতে পারেন। গোশত বন্টন করা সুন্নত। আকিকার গোশত সব আত্মীয়-স্বজনকে দেয়া জায়েয রয়েছে।

তবে আকিকার গোশত বিতরণ করার সময় অবশ্যই আমাদের মনে রাখতে হবে সেখানে যাতে ধ্বনি ও সম্মানিত ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে দরিদ্র ও অভাবগ্রস্ত ব্যক্তিদের প্রত্যাহার না করা হয়। যা বর্তমান বৃদ্ধিতে বর্তমানে আমাদের সমাজের অধিকাংশ অনুষ্ঠান। আকিকা দেওয়ার মূল কারন হচ্ছে সন্তানের মঙ্গল কামনায় এবং ভবিষ্যতে সন্তানকে যে কোন বিপদ হতে মুক্ত রাখা। তাই সন্তানের বাবা-মা হিসেবে অবশ্যই উচিত শরীয়ত অনুসারে আকিকার গোশত বিতরণ করা এবং দরিদ্র ও অসহায় ব্যক্তিদের কে প্রাধান্য দেওয়া।

হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ যে কেউ আমাদের ধর্মের এমন কিছু সৃষ্টি করেছে যা আমাদের ধর্মের অংশ নয় তাকে প্রত্যাখ্যান করুন”। আর এটি শুধু বিদআত নয় অমুসলিম ইহুদী-খ্রিস্টানদের অনুসরণ বোঝায়।

এছাড়াও হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্য এক হাদিসে বলেছেন যে, “ যে ব্যক্তি কোন জাতির অনুসরণ করবে সে উক্ত জাতির অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে”। ( আবু দাউদ)

আকিকা গোশত খাওয়ার নিয়ম

আকিকা দেওয়ার পর আকিকার গোশত খাওয়ার নিয়ম রয়েছে। আকিকার গোশত খাওয়া নিয়ে অনেকে অনেক ধরনের নিয়ম পালন করেন। তবে আকিকার গোশত খাওয়া নিয়ে তেমন কোন নিয়ম বা বাধা নেই। আকিকার গোশত আপনারা খেতে পারবেন এবং অন্যদেরকেও খাওয়াতে পারবেন। শরীয়তের এমন কোথাও আকিকার গোস্ত খাওয়া নিয়ে কোন নির্দিষ্ট নিয়ম পাওয়া যায়নি।

কোরবানির পশুর সঙ্গে আকিকা দেওয়ার নিয়ম

আমাদের দেশের একদল মানুষ আছে যারা কোরবানির গরুর সঙ্গে আকিকা দিয়ে থাকেন। আরে প্রচলন টি বর্তমান সমাজে ব্যাপকভাবে প্রচলিত হচ্ছে। কিন্তু এটি হাদীসের বিপরীত। কারণ এমন কোন হাদিস এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি যেখানে কোরবানি সাথে অর্থাৎ কুরবানীর ভাগের গরু দিয়ে আকিকার কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।

তবে গরু দিয়ে আকিকা করার কোন হাদিস নেই যেহেতু কোরবানির গরুর সঙ্গে আকিকা দেওয়ার কোন প্রশ্নই আসে না। তাছাড়া আলেমগণ রাঃ বলেছেন যে কোরবানির গরুর সাথে আকিকার ভাগ দেয়ার কোনো বৈধতা নেই। আর এটি সম্পর্কে কোন হাদিসে প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই এ ধরনের মতবাদ হাদিসের বিরোধী।

আকিকা দেওয়ার পশুর চামড়া

আকিকা দেওয়ার জন্য যে পশু নির্বাচন করা হয় সে পশুর চামড়া নিয়ে আমরা অনেক সময় বিভ্রান্তিতে পড়ি। আরে বিভ্রান্তি দূর করার জন্য আমরা আপনাদেরকে একটি উত্তম পন্থা জানিয়ে দিব। সেটি হচ্ছে-  আকিকা দেওয়ার জন্য যে পশু নির্বাচন করা হবে এসে পশুর চামড়া বাজারে বিক্রি করে যে অর্থ পাওয়া যাবে সে অর্থ গরীব-মিসকিনদের মধ্যে বন্টন করে দিতে হবে।

আরো দেখুনঃ ইস্তেখারা নামাজের নিয়ম.

আকিকা কুসংস্কার

আমাদের সমাজে আকিকার নিয়ম কানুন সম্পর্কে অনেক কুসংস্কার তৈরি হচ্ছে। আর সকল কুসংস্কার থেকে নিজেদেরকে অবশ্যই মুক্ত করে রাখতে হবে। আর তার জন্য অবশ্যই আমাদেরকে এ কুসংস্কার সম্পর্কে জানতে হবে এবং এই ধরনের কুসংস্কার থেকে নিজেদেরকে বিরত রাখার চেষ্টা করতে হবে।

আকিকা দেওয়ার অন্যতম একটি কুসংস্কার হচ্ছে সদ্যজাত সন্তান জন্ম নেয়ার পর তার আকিকার পশু নানাবাড়ি থেকে দিতে হয়। আকিকা দেওয়ার জন্য নির্বাচন করা হয় সেই পশুর গোশত বাবা-মা, নানা নানি এবং দাদা-দাদির খেতে নেই। এবং অন্যতম একটি কুসংস্কার হচ্ছে সন্তানের জন্য সময় মাথার তালুর উপর ব্যবহার যে খুর ব্যবহার করা হয় শিখুন দিয়ে আকিকার পশু জবাই করতে হবে।

আকিকা যেহেতু সন্তানের কল্যাণ এবং মঙ্গল কামনার জন্য করা হয় সেহেতু এই ধরনের আকিকার অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সেই অনুষ্ঠানে কোন ধরনের নাচ গান এবং অশ্লীল কর্মকান্ড থেকে বিরত রাখতে হবে। সুতরাং আকিকা হচ্ছে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে কোনো কুসংস্কার না মেনে হাদিস অনুসারে আকিকা দেয়া উত্তম কাজ।

আকিকার দোয়া

আকিকার পশু জবাই করার সময় একটি দোয়া রয়েছে। আর এই দোয়াটি অবশ্যই পড়তে হবে। দোয়াটি হচ্ছে-

আললাহুমমা মিনকা ওয়া লাকা, আক্কিক্কাতা ফুলান। বিসমিল্লাহি ওয়াল্লাহু আকবর”। আপনারা যখন ফুলান শব্দটি উচ্চারণ করবেন তখন ফুলান এর স্থলে আপনার নবজাতক শিশুর নাম বলতে পারবেন। ( মুসান্নাফ ইবনু আবি শায়বাহ, আবু ইয়ালা, বায়হাকি ৯,পৃষ্ঠা নং- ৩০৪, নায়ল ৬, পৃষ্ঠা নং- ২৬২)।

আরো দেখুন:

উপসংহারঃ  আকিকা যেহেতু শিশুর নামের সাথে সম্পর্ক রয়েছে সেহেতু আপনারা পশু জবাই করার সময় যে দোয়া পড়বেন অবশ্যই সেখানে শিশুর নাম উল্লেখ করতে পারবেন। এবং আকিকা দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে শিশুর জীবনের বালা-মুসিবত দূর করা এবং মঙ্গল কামনা করা। তাছাড়া আকিকার সাথে শিশুর প্রথম চুল সম্পর্ক বিদ্যমান। তাই আমরা আশা করছি আপনার নবজাতক শিশুর মঙ্গল কামনার জন্য আপনারা আপনাদের সামর্থ্য অনুসারে আকিকা দেওয়ার চেষ্টা করবেন এবং আল্লাহ আপনাদেরকে সেই তৌফিক দান করুক। আমিন। জাযাকাল্লাহ।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

sex videos
pornvideos
xxx sex